তালিকায় নাম থাকলেও হামাক চেয়ারম্যান চাল দেয় না তালিকায় নাম থাকলেও হামাক চেয়ারম্যান চাল দেয় না – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০২:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আত্রাইয়ে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা কুড়িগ্রামে লোকসংগীত ও পথ নাটক অনুষ্ঠিত কমলগঞ্জে শতভূজা বাসন্তী পূজা সমাপ্ত কমলগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন কুলাউড়ায় সাংবাদিকদের সাথে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মইনুল ইসলাম সবুজের মতবিনিময় কুলাউড়ায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে প্রদর্শনী বড়লেখায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন ও প্রদর্শনী বড়লেখায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ বড়লেখায় আমেরিকা প্রবাসী বিএনপি নেতাকে সংবর্ধনা ও ঈদ পুনর্মিলনী কুলাউড়ায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজু’র মতবিনিময়

তালিকায় নাম থাকলেও হামাক চেয়ারম্যান চাল দেয় না

  • বুধবার, ৩০ জুন, ২০২১
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃকুড়িগ্রামের চিলমারীতে ভিজিডি উপকারভোগীর তালিকায় নাম থাকলেও চাল না পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে থানাহাট ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক মিলনের বিরুদ্ধে। এঘটনায় ভূক্তভোগী দুই নারী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। মানবেতর জীবন যাপন পার করছে পরিবার দুটি।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের ছোটকুষ্টারী গ্রামের ফরিদুল ইসলামের স্ত্রী মহেছিনা বেগম উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার অফিস সূত্রে জানতে পায়, ২০২১-২০২২ সালের ভিজিডি কার্যক্রমের মূল তালিকায় তার নাম অন্তভূক্ত হয়। যার নং ৫০২। তালিকায় নাম থাকলেও ৫মাস থেকে চাল পাননি তিনি। চেয়ারম্যানের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও চাল কিংবা কার্ড দেয়নি চেয়ারম্যান।
ভুক্তভোগী মহেছিনা বেগম বলেন, হামাক সরকার ভিজিডি কার্ড দিছে কিন্তু হামাক মিলন চেয়ারম্যান কার্ড দেয় না, চালও পাইনে। কয়েক বছর থেকে আমার স্বামী অসুখ কামাই করবার পায় না। তাই পরিবারের লোক জন নিয়ে খুব কষ্টে জীবন যাপন করছি। তাই সরকারের কাছে আকুল আবেদন করছি কার্ড ও চাল দেয়ার জন্য।এদিকে একই অভিযোগ করেছেন ওই এলাকার দুলু মিয়ার স্ত্রী রুবি বেগম। তালিকায় ১৬৭ নম্বরে তার নাম থাকলেও চাল কিংবা কার্ড পাননি তিনিও। ভূক্তভোগী ওই নারী চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করলে তারও কার্ডটি হারিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে চেয়ারম্যান।
এ বিষয়ে থানাহাট ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক মিলনের সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আর্থিক লেনদেনের কারণে কার্ড দুটি আটক রাখা হয়েছিল, এখন তাদের কার্ড দুটি হস্তান্তর করা হবে। কি আর্থিক লেনদেনে কার্ড আটক রাখা হয়েছিল? প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের কোন সদুত্তর দিতে পারেনি চেয়ারম্যান।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোছাঃ সখিনা খাতুন বলেন, ওই কার্ড দুটি ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে আছে, ভুক্তভোগীদের আবেদন পাওয়া সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) মোঃ মাহবুবুর রহমান জানান,অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews