কুলাউড়ার দরিদ্র অয়ন : সুযোগ পেয়েও মেডিকেলে ভর্তিতে অনিশ্চিয়তা কুলাউড়ার দরিদ্র অয়ন : সুযোগ পেয়েও মেডিকেলে ভর্তিতে অনিশ্চিয়তা – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জুড়ীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন ও প্রদর্শনী-সেরা ষ্টল দাতা হাবিবুর আত্রাইয়ে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা কুড়িগ্রামে লোকসংগীত ও পথ নাটক অনুষ্ঠিত কমলগঞ্জে শতভূজা বাসন্তী পূজা সমাপ্ত কমলগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন কুলাউড়ায় সাংবাদিকদের সাথে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মইনুল ইসলাম সবুজের মতবিনিময় কুলাউড়ায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে প্রদর্শনী বড়লেখায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন ও প্রদর্শনী বড়লেখায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ বড়লেখায় আমেরিকা প্রবাসী বিএনপি নেতাকে সংবর্ধনা ও ঈদ পুনর্মিলনী

কুলাউড়ার দরিদ্র অয়ন : সুযোগ পেয়েও মেডিকেলে ভর্তিতে অনিশ্চিয়তা

  • বৃহস্পতিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২১

এইবেলা,  কুলাউড়া ::

কুলাউড়া উপজেলার বাসিন্দা দরিদ্র অদম্য মেধাবী অয়ন কুমার দে মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়েছে। দারিদ্রতার কারণে মেডিকেলে ভর্তি হওয়া আর পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। সে এবারের ভর্তি পরীক্ষায় এমবিবিএসে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পেয়েছে।

স্কুলের বারান্দায় পা রাখার ছয়মাস আগে হারান প্রাণঘাতী ব্রেন টিউমারের কাছে হার মানেন অয়নের বাবা নিধু রঞ্জন দে। বাবার স্বপ্ন ছেলে ডাক্তার হবে। মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ বাবার স্বপ্ন পূরণে প্রথম ধাপ অতিক্রম করলেন অয়ন। কিন্তু মেডিকেল কলেজে ভর্তি ও লেখাপড়া চালিয়ে ডাক্তার হওয়া নিয়ে জেগেছে শঙ্কা। এতো খরচ চালাবেন কিভাবে তা নিয়ে রয়েছেন দু:শ্চিন্তায়।

অয়নের মা কুলাউড়ার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের সুলতানপুরের গৃহিণী অনিমা রাণী দে। বাবার অবর্তমানে দুই ছেলেকে নিয়ে ২০০৫ সাল থেকে সংগ্রাম করে পরিবার চালাচ্ছেন। স্বামীর স্বপ্ন পূরণে তিনি সন্তানদের লেখাপড়ায় অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যাচ্ছেন। তাই অয়নের সাফল্যে সবচেয়ে খুশি মা অনিমা দে।

অয়ন জানান, বাবার স্বপ্ন আর মায়ের অনুপ্রেরণা আজকের এই সাফল্য। বাবা বেঁচে থাকলে সবচেয়ে বেশি খুশি হতেন। অয়ন লংলা আধুনিক ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ ফাইভ এবং আলী আমজদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে এসএসসিতে জিপিএ ফাইভ পান। এছাড়া ৫ম ও ৮ম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি লাভ করেন। ভর্তি পরীক্ষার তারিখ জানার পর প্রস্তুতি হিসেবে প্রতিদিন ১০ ঘন্টা করে পড়ালেখা করতেন। ছোটবেলা থেকে ডাক্তার হওয়ার লক্ষ্যেই পড়াশোনা করেছি মায়ের অনুপ্রেরণা নিয়ে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews