কাছারি পয়রাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ  কাছারি পয়রাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ  – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বড়লেখায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের প্রতিমা কারখানা ও পুজামন্ডপ পরির্দশণ বড়লেখায় ৩ ব্যবসায়ির ২৬ হাজার টাকা জরিমানা জাতীয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় অদিতি দাসের রৌপ্য পদক অর্জন কমলগঞ্জে সড়ক ধারের গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ : গাছ কাটার সরঞ্জাম আটক সাংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে– উপাধ্যক্ষ ড. মো: আব্দুস শহীদ এমপি কমলগঞ্জে সিএনজি অটোরিকশার ধাক্কায় আহত হয়ে মাছ বিক্রেতার মৃত্যু আত্রাইয়ে পল্লী বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক কর্মধা স্কুলে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার রাজু- কুলাউড়ার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি কুলাউড়া ইউসিসিএ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সাইফুল নির্বাচিত কুলাউড়ায় মাথায় ইট পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মুত্যু

কাছারি পয়রাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ 

  • মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০২৩
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :: কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী কাছারি পয়রাডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে রড বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে, বিদ্যালয়ের তৃতীয় তলায় একটি রুম নির্মাণ কাজ চলমান আছে। কাজের প্রয়োজনে ভবনের চিলাকোঠা ভেঙ্গে রড ও ইট বাহির করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি কমিটির অনুমোদন ছাড়াই রড ও ইট বিক্রি করে দেয়।
এ বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য কফিল উদ্দিন বলেন,আমরা ভোট করে স্কুলের কমিটি হয়েছি,হেড ম্যডাম আমাদের কোন কাজ সম্পর্কে জানায় না ,সভাপতি মিলে চিলাকোঠার সমস্ত মালামাল স্থানীয় হফিজুর রহমানের নিকট বিক্রি করে প্রধান শিক্ষক টাকা  আত্মসাৎ করেছে।
হাফিজুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এর সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি রড কিনেছি তবে ওজন করে নেইনি। স্থানীয় ভ্যান চালক শাহ আলম বলেন,তার ভ্যান দিয়ে রড নিয়ে বিক্রি করা হয়।
 হাফিজুর রহমান বলেন, হেড ম্যাডাম প্রতিদিন স্কুলে লেট করে আসে,আমাদের সই সাক্ষর ছাড়াই স্কুলের মালামাল বিক্রি করে দেয়।
আব্দুল মালেক বলেন, আমরা ভোট করে স্কুলের কমিটি হয়েছি অথচ আমাদের বাদ দিয়ে বিদ্যালয়ের জিনিস বিক্রি করে দিয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। শুধু তাই নয়, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য সহ প্রায় অর্ধশত অভিভাবক প্রধান শিক্ষকের অপসারনের দাবি তুলেছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মরিয়ম খাতুন রেখা বলেন,কমিটির অনুমোদন নিয়ে রড বিক্রি করেছি, এ ব্যপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের অনুমতি লাগে কি না, জানতে চাইলে তিনি বিলেন, স্কুলের মালামাল বিক্রি করতে শিক্ষা অফিসারের অনুমতি প্রয়োজন হয় না।
সভাপতি শফিকুল ইসলাম বলেন,অভিযোগ কারীদের অবগত করিয়ে মালামাল বিক্রি করেছি এবং ওই টাকা দিয়ে বিদ্যালয়ের ফ্যানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যগণ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দাখিল করেন।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার লুৎফর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন,  অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews