তালিকায় নাম থাকলেও হামাক চেয়ারম্যান চাল দেয় না তালিকায় নাম থাকলেও হামাক চেয়ারম্যান চাল দেয় না – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বড়লেখায় কনেপক্ষের চাহিত দেনমোহর দিতে রাজি না হওয়ার জেরে ছেলের হাতে পিতা খুন কমলগঞ্জে ভারতীয় মদসহ আটক ২ সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কে দূর্ঘটনায় এক নারীর মর্মান্তিক মৃত্যু বড়লেখায় ৯ মাসের পাকার কাজ ১৩ মাসে ৩ ভাগ! ঠিকাদারের স্বেচ্ছাচারিতায় চরম ভোগান্তি কমলগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গণপিটুনিতে এক ডাকাত নিহত : আহত ২ : আটক ৩ জন কুলাউড়ায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার কুলাউড়ায় এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি শতভাগ বাস্তবায়ন করেছে ৩টি প্রতিষ্ঠান ৩ মাস থেকে ১২ চা বাগানের শ্রমিকদের রেশন-বেতন বন্ধ কুলাউড়ার নবারুন আদর্শ বিদ্যাপীটের সভাপতির প্রবাস গমন উপলক্ষে সংবর্ধনা প্রদান কমলগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব “সেং কুটস্নেম”

তালিকায় নাম থাকলেও হামাক চেয়ারম্যান চাল দেয় না

  • বুধবার, ৩০ জুন, ২০২১
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃকুড়িগ্রামের চিলমারীতে ভিজিডি উপকারভোগীর তালিকায় নাম থাকলেও চাল না পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে থানাহাট ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক মিলনের বিরুদ্ধে। এঘটনায় ভূক্তভোগী দুই নারী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। মানবেতর জীবন যাপন পার করছে পরিবার দুটি।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের ছোটকুষ্টারী গ্রামের ফরিদুল ইসলামের স্ত্রী মহেছিনা বেগম উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার অফিস সূত্রে জানতে পায়, ২০২১-২০২২ সালের ভিজিডি কার্যক্রমের মূল তালিকায় তার নাম অন্তভূক্ত হয়। যার নং ৫০২। তালিকায় নাম থাকলেও ৫মাস থেকে চাল পাননি তিনি। চেয়ারম্যানের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও চাল কিংবা কার্ড দেয়নি চেয়ারম্যান।
ভুক্তভোগী মহেছিনা বেগম বলেন, হামাক সরকার ভিজিডি কার্ড দিছে কিন্তু হামাক মিলন চেয়ারম্যান কার্ড দেয় না, চালও পাইনে। কয়েক বছর থেকে আমার স্বামী অসুখ কামাই করবার পায় না। তাই পরিবারের লোক জন নিয়ে খুব কষ্টে জীবন যাপন করছি। তাই সরকারের কাছে আকুল আবেদন করছি কার্ড ও চাল দেয়ার জন্য।এদিকে একই অভিযোগ করেছেন ওই এলাকার দুলু মিয়ার স্ত্রী রুবি বেগম। তালিকায় ১৬৭ নম্বরে তার নাম থাকলেও চাল কিংবা কার্ড পাননি তিনিও। ভূক্তভোগী ওই নারী চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করলে তারও কার্ডটি হারিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে চেয়ারম্যান।
এ বিষয়ে থানাহাট ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক মিলনের সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আর্থিক লেনদেনের কারণে কার্ড দুটি আটক রাখা হয়েছিল, এখন তাদের কার্ড দুটি হস্তান্তর করা হবে। কি আর্থিক লেনদেনে কার্ড আটক রাখা হয়েছিল? প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের কোন সদুত্তর দিতে পারেনি চেয়ারম্যান।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোছাঃ সখিনা খাতুন বলেন, ওই কার্ড দুটি ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে আছে, ভুক্তভোগীদের আবেদন পাওয়া সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) মোঃ মাহবুবুর রহমান জানান,অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews