৫ শিক্ষার্থীসহ ১০ সদস্যের পরিবার অন্ধকারে
এইবেলা, কুলাউড়া :: কুলাউড়া উপজেলার নর্তন গ্রামের বাইরাইন প্রবাসী মো:শাহিন মিয়ার ব্যবহৃত মিটার পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ খুলে আনায় কলেজ ও স্কুল পড়–য়া ৫ শিক্ষার্থীসহ ১০ সদস্যের পরিবার পড়েছেন চরম বিপাকে। গত ২০ বছর থেকে পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক থেকে মাসিক বিল দিয়ে আসার পর হঠাৎ করে বিনা নোটিশে লাইন কেটে দেওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন তারা।
প্রবাসী শাহিন মিয়া অভিযোগ করে বলেন, আমার মা চরম অসুস্থ। ১০ দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এমতাবস্থায় আমার মাকে অসুস্থ অবস্থায় রেখে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ শাহ কয়ছর আলী নামে এক ব্যাক্তির প্রভাবে লাইন কেটে ফেলায় আমার মা আরও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আমার বোন কলেজে পড়ে। আমার ছেলে,মেয়ে, ভাতিজা ও ভাতিজি স্কুলে পড়ে। ২ দিন থেকে তাদের পড়ালেখা বন্ধ রয়েছে। এবং ২ দিন থেকে পানি না থাকায় পানি কিনে খেতে হচ্ছে। মোমবাতি জ্বালিয়ে রাত্রি পার করছি। আমার বৃদ্ধ মা বিদ্যুৎ না থাকায় গরমে অতিষ্ট হয়ে মরনাপন্ন হয়ে পড়েছেন।
এব্যাপারে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়ক আল আদনান চৌধুরী বলেন, সম্পূর্ণ অমানবিকভাবে কুলাউড়া অফিসের পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের লাইন কেটে মিটার নিয়ে এসেছেন। কোন নোটিশ না দিয়ে আকষ্মিকভাবে ক্যাডারী স্টাইলে লাইন কেটে আনায় আমরা বি¯িœত হয়েছি। আমি পল্লী বিদ্যুতের জিএম,ইউএনও মহোদয়ের সাথে কথা বলেছি।
এব্যাপারে শাহ কয়ছর আলীর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এব্যাপারে পল্লী বিদ্যুতের এজিএম তারেক মাহমুদ বলেন,শাহ কয়ছর আলীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে লাইন বিচ্ছিন্ন করে মিটার নিয়ে আসা হয়েছে। #
caller_get_posts is deprecated. Use ignore_sticky_posts instead. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121caller_get_posts is deprecated. Use ignore_sticky_posts instead. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
Leave a Reply