কুলাউড়ায় ৫০ একর আউশ জমিতে বোরো চাষের উদ্যোগ কুলাউড়ায় ৫০ একর আউশ জমিতে বোরো চাষের উদ্যোগ – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৫:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নেহার বেগমের রেকর্ড বড়লেখায় আজির উদ্দিন উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত কুলাউড়া উপজেলায় সাহেদ রাজু ও নেহার বিজয়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-বড়লেখায় ২ ঘন্টায় ভোট পড়েনি ৬ ভাগও উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-বড়লেখায় সুষ্ঠু ভোট নিয়ে ভোটারের সংশয় মুল্লুকে চলো আন্দোলন ও চা শ্রমিক গণহত্যার ১০৩ বছর : ঐতিহাসিক বীরত্বগাথা রক্তাক্ত সংগ্রামের এক মহাউপাখ্যান কমলগঞ্জে ঐতিহাসিক উসমানগড় মাঠে সরকারি ভূমি দখলের হিড়িক কাল বুধবার ভোটগ্রহণ-বড়লেখায় ৬৯ ভোট কেন্দ্রের ২৯ টিই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কমলগঞ্জের মিরতিংগা চা বাগানে বেতনসহ যাবতীয় বকেয়া আদায়ের দাবীতে অবস্থান কর্মসুচি  স্ত্রীকে হত্যার পর দা নিয়ে থানায় ঘাতক স্বামীর আত্মসমর্পন

কুলাউড়ায় ৫০ একর আউশ জমিতে বোরো চাষের উদ্যোগ

  • সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২

এইবেলা, কুলাউড়া :: দু’মৌসুম ধান (আউশ ও আমন) ক্ষেতের পর জমিগুলো পতিত থাকে। এবার সেই জমিতে আরেকটি ফসল হবে। আর তা হলো বোরো ফসল। এই ফসল উৎপাদন থেকে কাটা পর্যন্ত সম্পুর্নটাই যন্ত্রের সাহায্যে হবে। ফলে কৃষকরা এই বোরো চাষ নিয়ে ব্যাপক কৌতুহলী। সেই সাথে অধিক মুনাফারও প্রত্যাশী।

উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়, কুলাউড়া সদর ইউনিয়নের গুতগুতি এলাকায় ৫০ একর দু’ফসলা জমিকে বেছে নেযা হয়েছে বোরো চাষের জন্য। কিন্তু এই বোরো চাষ হবে সম্পূর্নটাই যন্ত্রের সাহায্যে। প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে কৃষিক্ষেত্রকে যান্ত্রিকিকরণই হচ্ছে এর মুল লক্ষ্য। কুলাউড়া উপজেলায় এটি প্রথম উদ্যোগ। এই ৫০ একর জমির চাষাবাদের জন্য ৫০ থেকে ৬০ জন কৃষককে সম্পৃক্ত করা হবে।

২২ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে চারা বপনের কাজ শুরু হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকার, উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আব্দুল মোমেন, প্রেসক্লাব কুলাউড়া সভাপতি আজিজুল ইসলাম ও উপজেলা কৃষকলীগ সভাপতি আব্দুল কাদির।

কৃষকরা ও কৃষি অফিস জানায়, পানির সুবিধার কথা বিবেচনা করে ফানাই নদীর তীরে কুলাউড়া সদর ইউনিয়নের গুতগুতি এলাকার মাঠকে বেছে নেয়া হয়েছে।

কৃষি অফিসার মো. আব্দুল মোমেন জানান, জেলা প্রকৌশলী সোনিয়া শারমিনের তত্ত্বাবধানে বীজতলা প্রস্তুত হচ্ছে। সিড শোয়িং মেশিনের সাহায্যে মাটি ও বীজ মিশ্রিত সাড়ে চার হাজার ট্রেতে চারা উৎপাদনের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। এরপর রাইছ ট্রান্সপ্লান্টার দিয়ে জমিতে চারা রোপন করা হবে। সবশেষে কম্বাইন্ড হার্বেস্টারের মাধ্যমে ধান কাটা হবে।

কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকার জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কোন জমি পতিত থাকবে না, এই কথা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কুলাউড়ার কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে এই পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর সুফল কৃষকরা ভোগ করবে। আগামীতে যাতে দু’ফসলী জমিতে তিন ফসল এবং কোন জমিই পতিত না থাকে সে লক্ষ্যে চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews