আক্কেলপুরে বন্যার পানিতে মাছ শিকারের ধুম আক্কেলপুরে বন্যার পানিতে মাছ শিকারের ধুম – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০১:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আত্রাইয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা কমলগঞ্জে সরকারি যাকাত ফান্ডে যাকাত সংগ্রহ সংক্রান্ত মতবিনিময় কমলগঞ্জে চা শ্রমিক নারীর লাশ সৎকার থেকে উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে  স্পেনের বার্সেলোনায় বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের ইফতার সম্পন্ন বড়লেখা সমাজসেবা অফিসের ‘সমাজকর্মী’ সুব্রত বিশ্বাসের পরলোকগমন : শোক প্রকাশ কুলাউড়ায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উপশাখার উদ্বোধন জুড়ী ট্র্যাজেডি : সোনিয়ার মৃত্যুতে বেঁচে রইলো না আর কেউ কুলাউড়ায় এনার ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে গেছে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা আত্রাইয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত বড়লেখায় স্বাধীনতা দিবসে ২শ’ দুস্থ পরিবারে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী দিল বিজিবি

আক্কেলপুরে বন্যার পানিতে মাছ শিকারের ধুম

  • শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০
আক্কেলপুর :: বন্যার পানিতে বিভিন্ন কৌশলে মাছ শিকার করছে এলাকাবাসীরা । ছবি :: এইবেলা

নিশাত আনজুমান, আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) :: জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের নদী-নালা, খাল-বিল ও ফসলের মাঠ বন্যার পানিতে থৈ থৈ করছে। যত দুর চোখ যায় শুধু পানি আর পানি। সম্প্রতি ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলের পানিতে প্লাবিত হওয়া এসব খাল-বিলে এখন মাছ শিকারের ধুম পড়েছে। এমনি কি এলাকার মৎস্যজীবী (জেলে) পরিবারের কর্তারা মাছ শিকারে ব্যস্ত সময় পার করছেন। বিভিন্ন ব্রিজ, কালভার্ট, ও স্রোতের মুখে খড়াজালসহ বিভিন্ন পদ্ধতিতে দিন-রাত মাছ শিকার করছেন এলাকার ছোট-বড় বিভিন্ন বয়েসের মানুষ। আর এ মাছ বিক্রি করে অনেকেই তাদের পরিবারের সাময়িক চাহিদা মিটাচ্ছেন।

জানা যায়, আক্কেলপুর উপজেলায় রয়েছে অনেক মৎস্যজীবী পরিবার। যারা মাছ শিকার করে তাদের পরিবারের ব্যয়ভার বহন করেন। শুস্ক মৌসুমে খাল-বিল শুকিয়ে যাওয়ায় এসব জেলে পরিবারে নেমে আসে হতাশা। বছরের বেশ কয়েক মাস নদী নালাতে পানি না থাকায় তারা মাছ শিকার করতে পারেন না। ফলে পরিবারের ভরনপোষণে তাদের অন্য পেশায় আত্মনিয়োগ করতে হয়। তবে অন্যান্য বারের তুলনায় এবারে নদী নালা খাল বিলে আগাম পানি আসায় এবং সর্বত্র বন্যায় প্লাবিত হওয়ায় অধিকহারে তারা মাছ শিকার করতে পারছেন। বিশেষ করে খড়াজাল দিয়ে মাছ শিকার সর্বত্র চোখে পড়ার মত। যে সব জায়গায় লোকজন খড়াজাল কোন দিন দেখে নাই সেখানেও এবার স্থাপন করা হয়েছে খড়াজাল।

উপজেলার হাসতা বসনতপুর গ্রামের মৎস্যজীবী (জেলে) জলিল বলেন, এবারে বন্যার পানি বেশি হওয়ায় খুব দূরে যেতে হচ্ছে না। বাড়ির কাছেই মাছ ধরতে পারছি। মাছ যা হচ্ছে তা বিক্রি করে ভালভাবে সংসারের খরচ মিটছে।

উপজেলা সিনিয়র মৎস কর্মকর্তা মহিদুল ইসলাম বলেন, ভারি বর্ষণ ও ঢলের পানিতে উপজেলার প্রতিটি মাঠে থৈ থৈ করছে অথৈয় পানি। আর এ পানিতে জেলেদের মাছ শিকারের যেন ধুম পড়েছে। জেলেরা যেন রেণু পোনা শিকার করতে না পারে সে জন্য প্রতিটি এলাকায় আমাদের মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে।

উপজেলা সচেতন মহল মনে করেন, বর্ষা মৌসুমে মৎস্যজীবীরা যদিও মাছ শিকার করে তাদের পরিবারের ব্যয়ভার বহন করছেন। তাবে শুস্ক মৌসুমে তাদের সহায়তা করা প্রয়োজন।

এনএ/জেএইচজে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews