ফুলবাড়ীতে হরেকৃষ্ণ রায় গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্নপ্রকাশ  ফুলবাড়ীতে হরেকৃষ্ণ রায় গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্নপ্রকাশ  – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৬:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কমলগঞ্জে শিক্ষিক খুনের ২ মাস : প্রধান আসামী অধরা : মিথ্যাচার ছড়াচ্ছে ভিডিও বার্তায় বড়লেখায় পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির লাইনম্যানকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম : হামলাকারি গ্রেফতার জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ নিলেন কুলাউড়াবাসী মৌলভীবাজারে ইকোপার্ক এলাকায় অবৈধ টিলা কর্তনে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা মব কালচার মানুষের মধ্যে ভয় আতংক তৈরি করে রেখেছে– রুহুল কবির রিজভী দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর সরকারি চাকরীজীবিদের কমলগঞ্জে রাস্তার পাশে সরকারী জায়গায় স্থাপনকৃত অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ কমলগঞ্জে ঘরের ফ্যানের  সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে যুবতীর আত্মহত্যা বড়লেখার হাজী সামছুল হক হাইস্কুলের এসএসসি উত্তীর্ণ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

ফুলবাড়ীতে হরেকৃষ্ণ রায় গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্নপ্রকাশ 

  • সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১
রতি কান্ত রায়,কুড়িগ্রাম ::
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের উওর বড়ভিটা গ্রামের ৫নং ওয়ার্ডের মৃত মনোরঞ্জন রায় ও মাতা সুরবালার ২ছেলে ও ১মেয়ে এর মধ্যে সবার ছোট হরেকৃষ্ণ রায়।
তার জম্ম ০৪ জুন ১৯৭৮ সাল। উওর অঞ্চলের জনপ্রিয় ভাওইয়া গানের গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্ন প্রকাশ। পরছে কলির কাল,মানুষ হইছেরে ভেজাল, ছেংড়া ছেংড়ীর কাছে থাকে সব সময় মোবাইল এই গান দিয়ে তার প্রথম গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্নপ্রকাশ ঘটে।
যার গান ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়ে প্রশংসিত হয়েছে। হরেকৃষ্ণ রায়  ছাত্র জীবন থেকেই গান, ছন্দ লেখায় হাতে খড়ি।
গীতিকার ও সুরকারের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান,২০১০ সালে যখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে কুড়িগ্রাম জেলায় ন্যাশনাল সার্ভিস চালু হল। ন্যাশনাল সার্ভিস চালুর আগে বেকার ছিলাম। যখন ন্যাশনাল সার্ভিস চালু হল তখন আমি অংশগ্রহণ করে সুবিধা ভোগ করি। প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের বেকারদের জন্য এত বড় অবদান রাখলেন। তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য বেকার জীবনের যন্ত্রণা সম্পর্কিত গান লিখি।
গীতিকার ও সুরকার হরেকৃষ্ণ রায় আক্ষেপ করে জানান, আর্থিক দৈন্যতার কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে লেখা গানগুলো প্রকাশ করতে পারছি না।
গানগুলো প্রকাশ করতে না পারায় অতৃপ্তির দহনে পুড়ছি। সরকারি বা সংস্কৃতিমনা ব্যক্তিদের সহযোগিতা পেলে গানগুলো প্রকাশ করতে পারতাম। #
গান গুলি বিভিন্ন মহলে প্রশংসিত হওয়ায় উৎসাহিত হয়ে গান লেখা ও সুর করা তার নেশায় পরিনত হয়। বর্তমানে প্রায় ৮টির মত ভাওইয়া গান লিখেছেন। য়ার কিছু গান ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছে।
হরেকৃষ্ণ রায় তার গানে গ্রামীণ মানুষের সমাজ জীবনের সাফল্য- হতাশা- বিরহ- বেদনার চিত্র সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
গ্রামীণ জীবনে নানা অসংখ্য গায়ের চিত্রও তার গানে পাওয়া যায়। শত কাজের মাঝে তিনি গান লিখে সুর করে মানুষকে বিনোদন দিতে চান।  সবার সহযোগিতা পেলে তিনি অনেক দুর এগিয়ে যেতে পারবেন। আর সবার কাছে আশীর্বাদ/দোয়া /ভালবাসা চান যেন তিনি গান লিখে সুর করে মানুষের মাঝে স্থান করে নিতে পারেন।#1

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews