ফুলবাড়ীতে হরেকৃষ্ণ রায় গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্নপ্রকাশ  ফুলবাড়ীতে হরেকৃষ্ণ রায় গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্নপ্রকাশ  – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়ায় টিলা কেটে মাটি পাচারে সক্রিয় সংঘবদ্ধ চক্র : ৩ ট্রাক আটক ওয়ার্ল্ড ভিশনের উদ্যোগে স্থানীয় স্টেকহোল্ডারদের সাথে ওরিয়েন্টেশন সভা ফুলবাড়ীতে সমলয়ে চাষাবাদের লক্ষ্যে চারা রোপন কার্যক্রম উদ্বোধন নিটারে সরস্বতী পূজা আয়োজনের ব্যাপক তোড়জোড় নাগেশ্বরীতে ওয়ার্ল্ড ভিশনের উদ্যোগে ওরিয়েন্টেশন সভা কুড়িগ্রামে কমিউনিটি নেতা ও যুব ফোরাম এবং স্থানীয় স্টেকহোল্ডারদের সাথে ওরিয়েন্টেশন সভা কুলাউড়ায় বাগানমালীর দখলে থাকা কোয়ার্টার উদ্ধার কুলাউড়ায় উপজেলা ও পৌর বিএনপির আহবায়ক কমিটি ঘোষণা বড়লেখায় জেলা প্রশাসকের নানা কার্যক্রম : ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উন্নয়নে ৫৪ বকনা গরু বিতরণ বড়লেখায় যুবদল নেতা খুন : ৫ সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে মামলা-কোনো গ্রেফতার নেই

ফুলবাড়ীতে হরেকৃষ্ণ রায় গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্নপ্রকাশ 

  • সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১
রতি কান্ত রায়,কুড়িগ্রাম ::
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের উওর বড়ভিটা গ্রামের ৫নং ওয়ার্ডের মৃত মনোরঞ্জন রায় ও মাতা সুরবালার ২ছেলে ও ১মেয়ে এর মধ্যে সবার ছোট হরেকৃষ্ণ রায়।
তার জম্ম ০৪ জুন ১৯৭৮ সাল। উওর অঞ্চলের জনপ্রিয় ভাওইয়া গানের গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্ন প্রকাশ। পরছে কলির কাল,মানুষ হইছেরে ভেজাল, ছেংড়া ছেংড়ীর কাছে থাকে সব সময় মোবাইল এই গান দিয়ে তার প্রথম গীতিকার ও সুরকার হিসাবে আত্নপ্রকাশ ঘটে।
যার গান ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়ে প্রশংসিত হয়েছে। হরেকৃষ্ণ রায়  ছাত্র জীবন থেকেই গান, ছন্দ লেখায় হাতে খড়ি।
গীতিকার ও সুরকারের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান,২০১০ সালে যখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে কুড়িগ্রাম জেলায় ন্যাশনাল সার্ভিস চালু হল। ন্যাশনাল সার্ভিস চালুর আগে বেকার ছিলাম। যখন ন্যাশনাল সার্ভিস চালু হল তখন আমি অংশগ্রহণ করে সুবিধা ভোগ করি। প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের বেকারদের জন্য এত বড় অবদান রাখলেন। তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য বেকার জীবনের যন্ত্রণা সম্পর্কিত গান লিখি।
গীতিকার ও সুরকার হরেকৃষ্ণ রায় আক্ষেপ করে জানান, আর্থিক দৈন্যতার কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে লেখা গানগুলো প্রকাশ করতে পারছি না।
গানগুলো প্রকাশ করতে না পারায় অতৃপ্তির দহনে পুড়ছি। সরকারি বা সংস্কৃতিমনা ব্যক্তিদের সহযোগিতা পেলে গানগুলো প্রকাশ করতে পারতাম। #
গান গুলি বিভিন্ন মহলে প্রশংসিত হওয়ায় উৎসাহিত হয়ে গান লেখা ও সুর করা তার নেশায় পরিনত হয়। বর্তমানে প্রায় ৮টির মত ভাওইয়া গান লিখেছেন। য়ার কিছু গান ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছে।
হরেকৃষ্ণ রায় তার গানে গ্রামীণ মানুষের সমাজ জীবনের সাফল্য- হতাশা- বিরহ- বেদনার চিত্র সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
গ্রামীণ জীবনে নানা অসংখ্য গায়ের চিত্রও তার গানে পাওয়া যায়। শত কাজের মাঝে তিনি গান লিখে সুর করে মানুষকে বিনোদন দিতে চান।  সবার সহযোগিতা পেলে তিনি অনেক দুর এগিয়ে যেতে পারবেন। আর সবার কাছে আশীর্বাদ/দোয়া /ভালবাসা চান যেন তিনি গান লিখে সুর করে মানুষের মাঝে স্থান করে নিতে পারেন।#1

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews