টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢল : বড়লেখায় ৩০ গ্রামের মানুষ পানিবন্দী টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢল : বড়লেখায় ৩০ গ্রামের মানুষ পানিবন্দী – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০১:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আত্রাইয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা কমলগঞ্জে সরকারি যাকাত ফান্ডে যাকাত সংগ্রহ সংক্রান্ত মতবিনিময় কমলগঞ্জে চা শ্রমিক নারীর লাশ সৎকার থেকে উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে  স্পেনের বার্সেলোনায় বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের ইফতার সম্পন্ন বড়লেখা সমাজসেবা অফিসের ‘সমাজকর্মী’ সুব্রত বিশ্বাসের পরলোকগমন : শোক প্রকাশ কুলাউড়ায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উপশাখার উদ্বোধন জুড়ী ট্র্যাজেডি : সোনিয়ার মৃত্যুতে বেঁচে রইলো না আর কেউ কুলাউড়ায় এনার ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে গেছে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা আত্রাইয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত বড়লেখায় স্বাধীনতা দিবসে ২শ’ দুস্থ পরিবারে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী দিল বিজিবি

টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢল : বড়লেখায় ৩০ গ্রামের মানুষ পানিবন্দী

  • শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০২২

বড়লেখা প্রতিনিধি:

বড়লেখায় ১৮ ঘন্টার টানা ভারি বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার তালিমপুর, বর্নি, সুজানগর ও উত্তর শাহবাজপুর ইউনিয়নের ৩০টি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে হাকালুকি হাওরে অব্যাহতভাবে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এতে হাওরপাড়ের বাসিন্দারা বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ার চরম উদ্বেগ উৎকন্ঠায় রয়েছেন। পৌরশহরের বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে তীব্র জলাবদ্ধতা। বৃহস্পতিবার রাত থেকে টানা বর্ষণ শুরু হয়। এতে শুক্রবার কেউই ঘর থেকে বের হতে পারেননি। বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে জনজীবন। মারাত্মক দুর্ভোগে পড়েন শ্রমজীবি নিম্ন আয়ের লোকজন।

সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার তালিমপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর, হাল্লা, খোটাউরা, আহমদপুর, বাড্ডা, শ্রীরামপুর, পাবিজুরি, দুর্গাই, দ্বিতীয়ার্দি, মুশিবাদকোরা, সুজানগর ইউনিয়নের ভোলারকান্দি, কটালপুর, পাটনা, উত্তর বাঘমারা, নাজিরখা, আমবাড়ি, পশ্চিম সালদিগা, ঝগড়ি, বারহালি, বর্নি ইউনিয়নের ছালিয়া কাজিরবন্দ, নয়াগ্রাম, বর্নি গ্রামের দক্ষিণাংশসহ উপজেলার ২৫টি গ্রামের বাড়িঘর ও রাস্তাঘাটে বন্যার পানি উঠেছে। এদিকে উত্তর শাহবাজপুর ইউনিয়নের নাপিত খাই ও ইসলামপুর গ্রাম বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এসব গ্রামের অন্তত ৪০-৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এদিকে সোনাই, বরুদল ও কন্ঠিনালা নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

শুক্রবার রাতে উপজেলার তালিমপুর ও সুজানগর ইউনিয়নের বন্যা কবলিত কিছু এলাকা পরিদর্শণ করেছেন ইউএনও খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. উবায়েদ উল্লাহ খান।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী জানান, বন্যাদুর্গতদের জন্য উপজেলার ৯টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। অন্যান্যগুলোও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পানিবন্দী মানুষের জরুরি ত্রাণ সহায়তার জন্য জেলা প্রশাসক বরাবরে চিঠি পাঠিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews