বড়লেখায় সেচযন্ত্রে বিল শুকিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ বড়লেখায় সেচযন্ত্রে বিল শুকিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০২:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মে দিবসে বড়লেখায় শ্রমজীবীদের মাঝে নিসচা’র পানি ও স্যালাইন বিতরণ বড়লেখায় ঝড়ে উড়ে গেছে পৌরভবনের চাল-ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুতহীন বড়লেখায় ব্যবসায়ির ভূমির গাছ চুরি-চার আসামির ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৫ হাজার টাকা জরিমানা রাজনগরের ফতেহপুর ইউপি চেয়ারম্যান নকুল চন্দ্র দাস সাময়িক বরখাস্ত কুলাউড়ায় ওয়াশ বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কমলগঞ্জে চেয়ারম্যান প্রার্থী ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুলের মতবিনিময় কুলাউড়া শাহ্জালাল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের উপাধ্যক্ষের বিদায়ী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ আত্রাইয়ে তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন কুলাউড়ায় ইউনিয়ন ওয়াটসান কমিটির ওয়াশ বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন মৌলভীবাজারে আগর-আতর শিল্পের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ শীর্ষক সেমিনার-উৎপাদন ও রপ্তানির জটিলতা নিরসনের দাবি

বড়লেখায় সেচযন্ত্রে বিল শুকিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ

  • মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২২

এইবেলা, বড়লেখা ::

বড়লেখার সুজানগর ইউনিয়নের বড়থল এলাকায় পানির তীব্র সংকটের মধ্যে ইজারাদার মৎস্যজীবি সমিতি বড়জালাই (বদ্ধ) নামক সরকারি জলমহাল অবৈধভাবে সেচযন্ত্রে শুকিয়ে মাছ ধরার পায়তারা করছে। অসাধুরা ইতিমধ্যে বিলের প্রায় অর্ধেক শুকিয়ে ফেলেছে। এব্যাপারে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী সোমবার ইউএনও বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল হাসান তিনটি সেচযন্ত্র বন্ধ করেছেন। তবে অবৈধ সেচপাম্পগুলো জব্দ না করায় এবং অসাধুদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা না নেয়ায় বন্ধের কিছু সময় পরেই তারা পুণরায় সেচ মেশিনগুলো চালু করেছে। এতে এলাকায় ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বড়থল গ্রামের প্রায় ৩ হাজার বাসিন্দার দৈনন্দিন কাজের পানির উৎস হচ্ছে ২০ একর আয়তনের বড়জালাই (বদ্ধ) জলমহাল। সরকারি এ জলমহালটি গ্রামবাংলা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি ইজারা নিয়েছে। শুকিয়ে মাছ ধরার নিয়ম না থাকলেও ইজারাদার সমিতির লোকজন গত কয়েকদিন ধরে ৪টি মেশিনে বিলের পানি সেচ করছে। সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে জলাশয় শুকিয়ে মাছ ধরায় একদিকে মাছের বংশ বিলুপ্তির আশংকা অন্যদিকে গ্রামের লোকজন পানির জন্য মারাত্মক দুর্ভোগে পড়বেন। জলাশয়টি শুকিয়ে ফেললে গ্রামের অগভীর নলকুপ পানিশূন্য হয়ে পড়ারও আশংকা রয়েছে।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল হাসান জানান, জলমহাল সেচযন্ত্রে পানি সেচ দেয়ার নিয়ম নেই, এটি সম্পুর্ণ অবৈধ। অভিযোগ পেয়ে সরেজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জলাশয়ে তিনটি মেশিনে পানি সেচ চলতে দেখে তা বন্ধ করে দিয়েছেন। এব্যাপারে ইজারাদার সমিতির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews