এইবেলা, কুলাউড়া :: মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার কুলাউড়া-শরীফপুর সড়কে মনু নদের ওপরে শতকোটি টাকার ব্যয়ে নির্মিত সেতুর দুপাশে বাঁশের মই স্থাপন করেছেন স্থানীয়রা।
এ সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় হচ্ছে ৯৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা। বছরখানেক আগে সেতু নির্মাণ শেষ হলেও জমি অধিগ্রহণে দীর্ঘসূত্রতার কারণে দুপাশের সংযোগসড়ক এখনো তৈরি হয়নি।
এ অবস্থায় উঁচু সেতুর দুপাশে মই স্থাপন করে চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিদিন চরম ঝুঁকি নিয়েই এ মই বেয়ে সেতু পার হন সেখানকার হাজার হাজার মানুষ।
জানা গেছে, উপজেলার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের রাজাপুর এলাকায় মনু নদের পাড়ে একটি খেয়াঘাট ছিল। নদের বিপরীত পাশে পড়েছে হাজীপুর ও শরীফপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা।
রাজাপুরের খেয়াঘাট দিয়ে প্রতিদিন নৌকায় নদ পার হয়ে পৃথিমপাশাসহ উপজেলা সদরে বিভিন্ন কাজে আসা-যাওয়া করতেন এসব এলাকার লোকজন। এতে দীর্ঘদিন তারা দুর্ভোগ পোহাচ্ছিলেন।
এলাকাবাসীর দাবিতে অবশেষে এ সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সওজ অধিদপ্তর। ২০২১ সালের জুনের দিকে নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে যায় সেতুটির। পরে সেতুর দুই পাশে সাড়ে সাত কিলোমিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
চলতি বছর এপ্রিল মাসের মধ্যে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। সওজ অধিদপ্তরের কুলাউড়া সড়ক বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী পার্থ সরকার বলেন, জমি অধিগ্রহণের কাজটি জেলা প্রশাসন থেকে করা হয়। জমি বুঝে পেলেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করবে।
মৌলভীবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জিয়া উদ্দিন জানান, নদীশাসন ও জমি অধিগ্রহণসহ পুরো প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হচ্ছে ৯৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সেতুটি সচল করতে জমি অধিগ্রহণের বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান জানান, জমি সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনে আমরা বুধবার সংশ্লিষ্ট সবাইকে ডেকেছি। আশা করি সুরাহা হলে আমরা তা মন্ত্রণালয়ে পাঠাব।
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার কুলাউড়া-শরীফপুর সড়কে মনু নদের ওপরে শতকোটি টাকার ব্যয়ে নির্মিত সেতুর দুপাশে বাঁশের মই স্থাপন করেছেন স্থানীয়রা।
এ সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় হচ্ছে ৯৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা। বছরখানেক আগে সেতু নির্মাণ শেষ হলেও জমি অধিগ্রহণে দীর্ঘসূত্রতার কারণে দুপাশের সংযোগসড়ক এখনো তৈরি হয়নি।
এ অবস্থায় উঁচু সেতুর দুপাশে মই স্থাপন করে চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিদিন চরম ঝুঁকি নিয়েই এ মই বেয়ে সেতু পার হন সেখানকার হাজার হাজার মানুষ।
জানা গেছে, উপজেলার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের রাজাপুর এলাকায় মনু নদের পাড়ে একটি খেয়াঘাট ছিল। নদের বিপরীত পাশে পড়েছে হাজীপুর ও শরীফপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা।
রাজাপুরের খেয়াঘাট দিয়ে প্রতিদিন নৌকায় নদ পার হয়ে পৃথিমপাশাসহ উপজেলা সদরে বিভিন্ন কাজে আসা-যাওয়া করতেন এসব এলাকার লোকজন। এতে দীর্ঘদিন তারা দুর্ভোগ পোহাচ্ছিলেন।
এলাকাবাসীর দাবিতে অবশেষে এ সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সওজ অধিদপ্তর। ২০২১ সালের জুনের দিকে নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে যায় সেতুটির। পরে সেতুর দুই পাশে সাড়ে সাত কিলোমিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
চলতি বছর এপ্রিল মাসের মধ্যে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। সওজ অধিদপ্তরের কুলাউড়া সড়ক বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী পার্থ সরকার বলেন, জমি অধিগ্রহণের কাজটি জেলা প্রশাসন থেকে করা হয়। জমি বুঝে পেলেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করবে।
মৌলভীবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জিয়া উদ্দিন জানান, নদীশাসন ও জমি অধিগ্রহণসহ পুরো প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হচ্ছে ৯৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সেতুটি সচল করতে জমি অধিগ্রহণের বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান জানান, জমি সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনে আমরা বুধবার সংশ্লিষ্ট সবাইকে ডেকেছি। আশা করি সুরাহা হলে আমরা তা মন্ত্রণালয়ে পাঠাব।#
Leave a Reply