কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বড়লেখার দক্ষিণভাগ ইউপি নির্বাচন স্থগিত ফেইসবুক চালু নিয়ে অনিশ্চয়তা! কুলাউড়ায় বিশেষ সতর্কতা জারি : অস্থায়ী সেনাক্যাম্প স্থাপন কুলাউড়ার জয়চন্ডীতে রাজু ফাউন্ডেশনের ত্রাণ উপহার বালাগঞ্জের বোয়ালজুর ইউপির উপ-নির্বাচন : চেয়ারম্যান প্রার্থীর উপর হামলার অভিযোগ হাকালুকি হাওর তীরের ৩ উপজেলার জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে কুলাউড়ায় মতবিনিময় কমলগঞ্জে ওমান প্রবাসীর বাড়ির সীমানা প্রাচীর নির্মাণে বাঁধা নতুন ঘোষণা কোটা আন্দোলনকারীর, কাল সারাদেশ শাটডাউন রাজারহাটে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক ৩ দিন ব্যাপী ওরিয়েন্টশন সভা কবি সঞ্জয় দেবনাথ ও মাহফুজ রিপনকে ভারতের কুমারঘাটে সম্মাননা প্রদান .

কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত

  • রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০

এইবেলা, কুলাউড়া ::

শিক্ষকের দেয়া পড়া না পারায় দু’দফা বেত্রাঘাতে এক শিশু শিক্ষার্থী গুরুতরভাবে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহন করে। ছাত্রের নাম মুঈম মিয়া (১২)। সে কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের পীরের বাজার বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়অ জুনিয়র মাদ্রাসার হিফ্জ বিভাগের ছাত্র। শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকাল ৩টায় এ ঘটনাটি ঘটে।

নির্যাতিত শিশু ছাত্রের পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার হিফ্জ বিভাগের শিক্ষক হাফেজ শাহীন আহমদ ছাত্র মুঈম মিয়াকে বাড়ির পড়া দিয়েছিলেন। মুঈম শিক্ষকের দেওয়া পড়া শিখে না আসায় শনিবার সকালে প্রথম দফা এলোপাতাড়িভাবে তাকে বেত্রাঘাত করেন। শিক্ষককের বেত্রাঘাত সইতে না পেরে মাদ্রাসা থেকে দৌড়ে বাড়ি চলে যায়। বাড়িতে তার বাবা-মা হুজুরের (শিক্ষকের) বেত্রাঘাত দোয়া স্বরুপ বলে মুঈমে কবুঝিয়ে আবার মাদ্রাসায় পাঠালে শিক্ষক হাফেজ শাহীন আহমদ দ্বিতীয় দফায় তাকে বেত্রাঘাত করলে গুরুতরভাবে আহত হয়। আহত হয়ে বাড়ি ফিরলে শনিবার বিকালেই তাকে দ্রুত কমলগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করেন। রোববার দুপুরে শিশু মুঈমকে আবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে তার বাবা বাড়িয়ে ফিরিয়ে নেন।

শিশু ছাত্র মুঈমের বাবা আব্দুল খালিক বলেন, মাদ্রাসায় পড়া না পারলে ছাত্রকে শাসন করবেন তা ঠিক। তবে এবঅবে অমানবিক কায়দায় শাসন করা ঠিক হয়নি। তিনি এর জন্য সু-বিচার প্রার্থনা করেছেন। বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার সুপার হাফেজ নোমান আহমদ রোববার রাতে মাদ্রাসায় বসে এ ঘটনার বিচার করবেন বলেতাকে জানিয়েছেন।

বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার সুপার নোমান আহমদও এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সামাজিকভাবে বসে এর বিচার করে দিবেন।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews