জুড়ীর লাঠিটিলায় স্থাপিত হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুমোদন জুড়ীর লাঠিটিলায় স্থাপিত হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুমোদন – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়ার রাউৎগাঁও ইউনিয়ন ওয়াটসান কমিটির ওয়াশ বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন বার্সেলোনায় সীফুড এক্সপো গ্লোবালে বাংলাদেশের প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন : কুলাউড়ায় চেয়ারম্যান পদে আ’লীগের ৩ শীর্ষনেতা বোরো ধানের সোনালী শীষে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন বড়লেখায় যুব ফোরামের অর্ন্তভূক্তিকরণ সভা রাজারহাটে শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে স্থানীয় স্টেক হোল্ডারদের সাথে সংলাপ ওসমানীনগরে বিদ্যুৎপৃষ্টে স্যানেটারী মিস্ত্রির মৃত্যু বড়লেখায় গণশুনানি : গ্রাহক হয়রানীর দায়ে পল্লীবিদ্যুত আজিমগঞ্জ কেন্দ্রের ইনচার্জকে বদলির নির্দেশ কমলগঞ্জে শমশেরনগরে রেললাইনের পাশে অবৈধ পশুর হাট কমলগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে চেয়ারম্যান প্রার্থী অধ্যাপক রফিকুর রহমানের সমর্থনে মতবিনিময়

জুড়ীর লাঠিটিলায় স্থাপিত হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুমোদন

  • সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

আব্দুর রব, বড়লেখা :

মৌলভীবাজারের বড়লেখার মাধবকু- ইকোপার্ক ও জলপ্রপাতের মাত্র ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে জুড়ীর লাঠিটিলায় স্থাপিত হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক। সম্প্রতি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় লাঠিটিলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মৌলভীবাজার-১ (বড়লেখা ও জুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য, সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়কমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন।

পরিবেশমন্ত্রী জানান, ১৯ জুলাই বন অধিদপ্তরে লাঠিটিলা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদনের ওপর ভার্চুয়াল আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনান্তে প্রয়োজনীয় সংশোধন সাপেক্ষে তা অনুমোদন করা হয়েছে।

জানা গেছে, বড়লেখার মাধবকুন্ড জলপ্রপাত ও ইকোপার্ক হতে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে, মৌলভীবাজার জেলা সদর হতে ৬০ কিলোমিটার উত্তরপূর্ব এবং লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ৫০ কিলোমিটার উত্তর দিকে জুড়ী উপজেলার লাঠিটিলায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ৫ হাজার ৬৩১ একর বনভূমির ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুযায়ী অন্যান্য এলাকার চাইতে লাঠিটিলায় সাফারি পার্ক স্থাপন অধিক সুবিধাজনক ও বাস্তবভিত্তিক। এলাকার মানুষের ঐক্যমতের ভিত্তিতেই এ সাফারি পার্ক প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এখানে সাফারি পার্ক স্থাপিত হলে বনভূমির অবৈধ দখল প্রবণতা স্থায়ীভাবে রোধ হবে। জীববৈচিত্র ও পরিবেশের মানের উন্নয়নে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে। বর্তমানের ২০৯ প্রজাতির প্রাণী ও ৬০৩ প্রজাতির উদ্ভিদ সম্পন্ন প্রস্তাবিত এলাকায় সাফারি পার্ক স্থাপিত হলে এখানে আরও অধিক প্রজাতির উদ্ভিদ ও বন্যপ্রাণীর সম্মিলন ঘটানো হবে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত পর্যটকগণ এ সাফারি পার্কে এসে বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি প্রাণীর সাথে পরিচিত হতে পারবে।

পরিবেশ ও বনমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন এমপি জানান, বর্তমানে এ বনভূমির অভ্যন্তরে অবৈধভাবে বসবাসরত পরিবারগুলোর মধ্যে ৫৮টি পরিবারকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় পুনর্বাসন করা হবে। অবশিষ্ট পরিবারগুলোর সমন্বয়ে ইকোভিলেজ প্রতিষ্ঠা করা হবে। সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সাফারি পার্ক স্থাপনের কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews