বড়লেখায় চাচার মৃত্যু শোকে ভাতিজিও না ফেরার দেশে বড়লেখায় চাচার মৃত্যু শোকে ভাতিজিও না ফেরার দেশে – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কাল বুধবার ভোটগ্রহণ-বড়লেখায় ৬৯ ভোট কেন্দ্রের ২৯ টিই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কমলগঞ্জের মিরতিংগা চা বাগানে বেতনসহ যাবতীয় বকেয়া আদায়ের দাবীতে অবস্থান কর্মসুচি  স্ত্রীকে হত্যার পর দা নিয়ে থানায় ঘাতক স্বামীর আত্মসমর্পন বড়লেখার খলাগাও বাজারে বিট পুলিশিং কমিটির সভা মায়ের সংবাদ সম্মেলন- কুলাউড়ায় প্রবাসীকে একের পর এক মিথ্যা মামলায় জড়ানোর অভিযোগ শ্রীমঙ্গল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তীব্র জনবল সংকট ও তহবিলের ঘাটতির কারণে স্বাস্থ্য সেবা ও এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ব্যাহত হচ্ছে আত্রাইয়ে মহাসড়কে ঝরল এক এনজিও কর্মীর প্রাণ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আত্রাইয়ে তিন পদে ১৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল কুলাউড়ায় দুই নেত্রীর লড়াইয়ে কে হাসবেন শেষ হাসি? প্রকপ্ল পরিদর্শণে কুলাউড়ায় ইউনিসেফ ওয়াশ ন্যাশনাল কনসালটেন্ট

বড়লেখায় চাচার মৃত্যু শোকে ভাতিজিও না ফেরার দেশে

  • রবিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২

এলাকায় শোকের ছায়া

বড়লেখা প্রতিনিধি ::

বড়লেখায় চাচার মৃত্যুর শোকে কয়েক মিনিটের মধ্যে কাঁদতে কাঁদতে না ফেরার দেশে ফাঁড়ি জমালেন ভাতিজি সুজন আক্তার (৩০)। হৃদয়¯পর্শী ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাতে মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ উত্তর ইউপির কাঠালতলী গ্রামে। চাচা-ভাতিজির মৃত্যুতে পরিবারের পাশাপাশি এলাকাবাসীর মধ্যেও শোকের ছায়া নেমেছে। রোববার বাদ যোহর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে চাচা-ভাতিজির দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, উপজেলার কাঠালতলী গ্রামের বাসিন্দা হানিফ উদ্দিন (৭০) দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। শনিবার রাত সাড়ে সাতটার দিকে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে মারা যান। এদিকে চাচার মৃত্যুর শোক সইতে পারেননি ভাতিজি সুজন আক্তার (৩০)। চাচার মৃত্যুতে কাঁদতে কাঁদতেই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। রাত সাড়ে আটটার দিকে বড়লেখা পৌরশহরের একটি প্রাইভেট হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা ভাতিজিকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে চাচা-ভাতিজির মৃত্যুর খবরে গোটা এলাকায় শোকের নেমে আসে।

মৃত হানিফ উদ্দিনের ছেলে হোসাইন আহমদ জানান, ‘আমার বাবা চাচাতো বোন সুজন আক্তারকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন। তারও বাবা নেই। অনেক আগে মারা গেছেন। সেজন্য তিনি বাবার মৃত্যুর শোক সইতে পারেননি। কাঁদতে কাঁদতেই মারা গেছেন।

দক্ষিণভাগ উত্তর ইউপির চেয়ারম্যান এনাম উদ্দিন চাচা-ভাতিজির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে রোববার বিকেলে বলেন, হানিফ উদ্দিন অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন। তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তার মৃত্যুর কয়েক দিনিটের মধ্যে ভাতিজিও কাঁদতে কাঁদতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ঘটনাটি হৃদয়স্পর্শী। গোটা এলাকার মানুষের হৃদয় ছুঁয়েছে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews