বড়লেখায় সেচযন্ত্রে বিল শুকিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ বড়লেখায় সেচযন্ত্রে বিল শুকিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজারে ইকোপার্ক এলাকায় অবৈধ টিলা কর্তনে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা মব কালচার মানুষের মধ্যে ভয় আতংক তৈরি করে রেখেছে– রুহুল কবির রিজভী দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর সরকারি চাকরীজীবিদের কমলগঞ্জে রাস্তার পাশে সরকারী জায়গায় স্থাপনকৃত অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ কমলগঞ্জে ঘরের ফ্যানের  সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে যুবতীর আত্মহত্যা বড়লেখার হাজী সামছুল হক হাইস্কুলের এসএসসি উত্তীর্ণ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা কমলগঞ্জে টমেটো গ্রাম বনগাঁও এলাকায় কাঁচা রাস্তায় সীমাহীন ভোগান্তি ৩ বাংলাদেশীকে ফিরিয়ে দিতে বিএনপি নেতা আবেদ রাজার ৪৮ ঘন্টার আল্টিমেটাম কুলাউড়ায় চুরির ৪ গরুসহ পিকআপ যেভাবে উদ্ধার হলো

বড়লেখায় সেচযন্ত্রে বিল শুকিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ

  • মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২২

এইবেলা, বড়লেখা ::

বড়লেখার সুজানগর ইউনিয়নের বড়থল এলাকায় পানির তীব্র সংকটের মধ্যে ইজারাদার মৎস্যজীবি সমিতি বড়জালাই (বদ্ধ) নামক সরকারি জলমহাল অবৈধভাবে সেচযন্ত্রে শুকিয়ে মাছ ধরার পায়তারা করছে। অসাধুরা ইতিমধ্যে বিলের প্রায় অর্ধেক শুকিয়ে ফেলেছে। এব্যাপারে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী সোমবার ইউএনও বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল হাসান তিনটি সেচযন্ত্র বন্ধ করেছেন। তবে অবৈধ সেচপাম্পগুলো জব্দ না করায় এবং অসাধুদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা না নেয়ায় বন্ধের কিছু সময় পরেই তারা পুণরায় সেচ মেশিনগুলো চালু করেছে। এতে এলাকায় ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বড়থল গ্রামের প্রায় ৩ হাজার বাসিন্দার দৈনন্দিন কাজের পানির উৎস হচ্ছে ২০ একর আয়তনের বড়জালাই (বদ্ধ) জলমহাল। সরকারি এ জলমহালটি গ্রামবাংলা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি ইজারা নিয়েছে। শুকিয়ে মাছ ধরার নিয়ম না থাকলেও ইজারাদার সমিতির লোকজন গত কয়েকদিন ধরে ৪টি মেশিনে বিলের পানি সেচ করছে। সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে জলাশয় শুকিয়ে মাছ ধরায় একদিকে মাছের বংশ বিলুপ্তির আশংকা অন্যদিকে গ্রামের লোকজন পানির জন্য মারাত্মক দুর্ভোগে পড়বেন। জলাশয়টি শুকিয়ে ফেললে গ্রামের অগভীর নলকুপ পানিশূন্য হয়ে পড়ারও আশংকা রয়েছে।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল হাসান জানান, জলমহাল সেচযন্ত্রে পানি সেচ দেয়ার নিয়ম নেই, এটি সম্পুর্ণ অবৈধ। অভিযোগ পেয়ে সরেজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জলাশয়ে তিনটি মেশিনে পানি সেচ চলতে দেখে তা বন্ধ করে দিয়েছেন। এব্যাপারে ইজারাদার সমিতির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews