বড়লেখায় অবৈধ চক্ষু ক্যাম্প : মুচলেকায় ছাড়া বড়লেখায় অবৈধ চক্ষু ক্যাম্প : মুচলেকায় ছাড়া – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বড়লেখায় পৌর যুবদল নেতার মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার বড়লেখায় শিক্ষক ও সাংবাদিক মইনুল ইসলামের ইন্তেকাল : শোক প্রকাশ নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিটার মিনিবার নাইট ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন এফসি ডার্ক নাইট একজন মেহেদী হাসান রিফাতের গল্প : স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে আত্রাইয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত কুলাউড়ায় অবৈধভাবে মাটি কাটার দায়ে ১ লাখ টাকা জরিমানা : ১৪ টি যানবাহন জব্দ কমলগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এবার খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব “সেং কুটস্নেম” কুলাউড়া উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি আটক কুলাউড়ার হাজিপুর ইউনিয়নে জিপিএ-৫ ও এ গ্রেড পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

বড়লেখায় অবৈধ চক্ষু ক্যাম্প : মুচলেকায় ছাড়া

  • শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০

এইবেলা, বড়লেখা প্রতিনিধি ::

বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে বৃহস্পতিবার নিয়ম বহির্ভুতভাবে দি ক্যাপিটাল চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসক পরিচয়ে চক্ষুরোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছিল ৩ ব্যক্তি। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় স্বাস্থ্য ক্যাম্প চালানোর যথযথ নিয়ম অনুসরণ না করায় ইউএনও’র নির্দেশে দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শুভ্রাংশু দে চক্ষু ক্যাম্পটি বন্ধ করে দেন। পরে মুচলেকায় ছাড়া পায় আয়োজক ৩ ব্যক্তি।

জানা গেছে, জনৈক মো. ফোরকান, অনুপ কুমার ও স্যাকমো মিয়া মো. রায়হান নিজেদের ঢাকার দি ক্যাপিটাল চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসক পরিচয়ে বিগত কয়েক বছর ধরে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চক্ষু রোগীদের চিকিৎসার জন্য ক্যাম্প খুলে চক্ষু রোগী দেখছে। ৩০ টাকা ফি’র আড়ালে চড়া দামে চশমা ও ওধুষ বিক্রি এবং কন্টাক্টের মাধ্যমে চোখের ছানিপড়া রোগীদের অপারেশনের জন্য বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নেয়াই তাদের মুল টার্গেট। বুধবার উপজেলার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়নের আনাচে-কানাছে প্রচারণা চালিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে তারা চক্ষুরোগী দেখা শুরু করে। ২৬ জন রোগীকে ব্যবস্থাপত্র, চশমা ও ওষুধ দেয়ার পর প্রশাসনের নির্দেশে আয়োজকরা চক্ষু ক্যাম্পটি বন্ধ করেন।

মৌলভীবাজার সিভিল সার্জন ডা. মো. তৌহিদুর রহমান জানান, উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (সেকমো) কোন চক্ষু ক্যাম্প করতে পারেন না। এছাড়া এলাকায় যেকোন স্বাস্থ্য ক্যাম্প চালাতে হলে স্বাস্থ্য বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করতে হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শুভ্রাংশু দে জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ও ইউএনও’কে চক্ষু শিবিরের ব্যাপারে আয়োজকরা কিছুই জানায়নি। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ইউএনও মো. শামীম আল ইমরানের নির্দেশে তিনি নিয়ম বহির্ভুত এ চক্ষু ক্যাম্পটি বন্ধ করে দেন। বড়লেখায় ভবিষ্যতে এধরণের কোন অবৈধ কার্যক্রম করবে না মর্মে মুচলেকা দেয়ায় আয়োজকদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews