বড়লেখায় অবৈধ চক্ষু ক্যাম্প : মুচলেকায় ছাড়া বড়লেখায় অবৈধ চক্ষু ক্যাম্প : মুচলেকায় ছাড়া – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৯:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
 স্ত্রীকে হত্যার পর দা নিয়ে থানায় ঘাতক স্বামীর আত্মসমর্পন বড়লেখার খলাগাও বাজারে বিট পুলিশিং কমিটির সভা মায়ের সংবাদ সম্মেলন- কুলাউড়ায় প্রবাসীকে একের পর এক মিথ্যা মামলায় জড়ানোর অভিযোগ শ্রীমঙ্গল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তীব্র জনবল সংকট ও তহবিলের ঘাটতির কারণে স্বাস্থ্য সেবা ও এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ব্যাহত হচ্ছে আত্রাইয়ে মহাসড়কে ঝরল এক এনজিও কর্মীর প্রাণ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আত্রাইয়ে তিন পদে ১৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল কুলাউড়ায় দুই নেত্রীর লড়াইয়ে কে হাসবেন শেষ হাসি? প্রকপ্ল পরিদর্শণে কুলাউড়ায় ইউনিসেফ ওয়াশ ন্যাশনাল কনসালটেন্ট কমলগঞ্জে কৃষকদের মধ্যে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন ও গাছের চারা বিতরণ লন্ডনে বড়লেখা ফাউন্ডেশন ইউ.কে নেতৃবৃন্দের সাথে ব্যবসায়ি সাইদুল ইসলামের মতবিনিময়

বড়লেখায় অবৈধ চক্ষু ক্যাম্প : মুচলেকায় ছাড়া

  • শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০

এইবেলা, বড়লেখা প্রতিনিধি ::

বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে বৃহস্পতিবার নিয়ম বহির্ভুতভাবে দি ক্যাপিটাল চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসক পরিচয়ে চক্ষুরোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছিল ৩ ব্যক্তি। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় স্বাস্থ্য ক্যাম্প চালানোর যথযথ নিয়ম অনুসরণ না করায় ইউএনও’র নির্দেশে দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শুভ্রাংশু দে চক্ষু ক্যাম্পটি বন্ধ করে দেন। পরে মুচলেকায় ছাড়া পায় আয়োজক ৩ ব্যক্তি।

জানা গেছে, জনৈক মো. ফোরকান, অনুপ কুমার ও স্যাকমো মিয়া মো. রায়হান নিজেদের ঢাকার দি ক্যাপিটাল চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসক পরিচয়ে বিগত কয়েক বছর ধরে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চক্ষু রোগীদের চিকিৎসার জন্য ক্যাম্প খুলে চক্ষু রোগী দেখছে। ৩০ টাকা ফি’র আড়ালে চড়া দামে চশমা ও ওধুষ বিক্রি এবং কন্টাক্টের মাধ্যমে চোখের ছানিপড়া রোগীদের অপারেশনের জন্য বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নেয়াই তাদের মুল টার্গেট। বুধবার উপজেলার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়নের আনাচে-কানাছে প্রচারণা চালিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে তারা চক্ষুরোগী দেখা শুরু করে। ২৬ জন রোগীকে ব্যবস্থাপত্র, চশমা ও ওষুধ দেয়ার পর প্রশাসনের নির্দেশে আয়োজকরা চক্ষু ক্যাম্পটি বন্ধ করেন।

মৌলভীবাজার সিভিল সার্জন ডা. মো. তৌহিদুর রহমান জানান, উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (সেকমো) কোন চক্ষু ক্যাম্প করতে পারেন না। এছাড়া এলাকায় যেকোন স্বাস্থ্য ক্যাম্প চালাতে হলে স্বাস্থ্য বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করতে হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শুভ্রাংশু দে জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ও ইউএনও’কে চক্ষু শিবিরের ব্যাপারে আয়োজকরা কিছুই জানায়নি। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ইউএনও মো. শামীম আল ইমরানের নির্দেশে তিনি নিয়ম বহির্ভুত এ চক্ষু ক্যাম্পটি বন্ধ করে দেন। বড়লেখায় ভবিষ্যতে এধরণের কোন অবৈধ কার্যক্রম করবে না মর্মে মুচলেকা দেয়ায় আয়োজকদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews