কুলাউড়ায় বাড়ছে সাইবার ক্রাইম : পুলিশী বলছে শনাক্তকরণ প্রযুক্তি নেই কুলাউড়ায় বাড়ছে সাইবার ক্রাইম : পুলিশী বলছে শনাক্তকরণ প্রযুক্তি নেই – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শ্রীমঙ্গলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ঋণ ম্যাচমেকিং কর্মসূচি ও ব্যাংকার-উদ্যোক্তা মত বিনিময় সভা ৪শ’ বছরের পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শণ আত্রাইয়ের তিন গুম্বুজ মসজিদ-মঠ সিলেট তালতলা ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন জেলা প্রশাসকের সাথে কুলাউড়ায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মতবিনিময় কুলাউড়ার সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ বড়লেখায় বিজিবির হাতে রুপিসহ ভারতীয় নাগরিক আটক কুড়িগ্রামে ঘর-বাড়ি ফসলি জমি রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা গ্রামবাসীর    সিলেটে বিএনপির বিশাল শোডাউন সিলেট নগরীতে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত রিকশা চলাচলে নতুন নির্দেশনা ঘরহারা বন্যার্তদের পাশে কুলাউড়া এসোসিয়েশন অব নিউজার্সি ইউএসএ

কুলাউড়ায় বাড়ছে সাইবার ক্রাইম : পুলিশী বলছে শনাক্তকরণ প্রযুক্তি নেই

  • মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১

এইবেলা, কুলাউড়া ::

কুলাউড়া উপজেলায় উদ্বেগজনকহারে বাড়ছে সাইবারক্রাইম। থানায় অভিযোগ হলেও তদন্তের নামে ঘটনা ধামাচাপা পড়ছে। কোন প্রতিকার না হওয়ায় কে কখন চক্রের কবলে পড়ে মান সম্মান হারাবেন তা নিয়ে তটস্থ। বিশেষ করে জনপ্রতিনিধিরা রয়েছেন সবচে বেশি আতঙ্কে। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে এই অস্ত্র ব্যবহার করছে একটি কুচক্রিমহল।

উপজেলার হাজিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত বাচ্চুর বিরুদ্ধে একটি সংঘবদ্ধ চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ভুয়া একাউন্ট খুলে নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে। চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত বাচ্চু চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার আগে ছিলেন একজন গণমাধ্যম কর্মি। ফলে তিনি বিষয়টির প্রতিকার চেয়ে কুলাউড়া থানায় সাধারণ ডায়রি (নং ১৪৬৯ তাং ৩০/০৬/২১) করেন। থানায় জিডি করায় ওইচক্রটি উল্টো ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর বিরুদ্ধে নগ্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে।

এদিকে গত ০৬ জুলাই হাজীপুর ইউনিয়নের রীনা মালাকার নামে এক এনজিও কর্মী কুলাউড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। হাজিপুর ইউনিয়নের ওই সাইবার অপরাধীচক্র চেয়ারম্যানের সাথে তাকে জড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে। এতে তিনি মান সম্মানের ভয়ে ঘর থেকে বের হতে পারছেন না। তিনি জানান. থানায় অভিযোগ করে কোন প্রতিকার মিলছে না। এখন মান সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকা কঠিন।

কাদিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. হাবিবুর রহমান ছালাম জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি অপপ্রচার চালানো তাঁর বিরুদ্ধে। অবশ্য তিনি এগুলো গাঁয়ে মাখেন না বা গুরুত্ব দেন না। তবে প্রশাসনের বিষয়টি গুরুত্বসহকাওে দেখা উচিত বলে তিনি দাবি করেন। নয়তো একসময় মানুষের মান সম্মান বা ব্যক্তিত্ব বলে আর কোন জিনিস থাকবে না। প্রশাসনের উচিত ফেইসবুকের এসব অপপ্রচারকারীদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনা।

কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ বিনয় ভূষন রায় জানান, ফেইক আইডি দ্রুত বের করার প্রযুক্তি আমাদের কাছে নাই। তাছাড়া যারা অভিযোগ করেছেন, তাদের অভিযোগগুলো তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তক্রমে আইডিগুলো চিহ্নিত করে ব্যবহারকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে। কুলাউড়া থানার ওসি তদন্ত সেই দায়িত্ব পালন করছেন। মাঠ পর্যায়েও তিনি কাজ করছেন।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews