কমলগঞ্জে ল্যাম্পিং স্কিন ডিজিজে আক্রান্ত ব্যাপক গবাদিপশু কমলগঞ্জে ল্যাম্পিং স্কিন ডিজিজে আক্রান্ত ব্যাপক গবাদিপশু – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রায়হান হত্যাকান্ড: জামিনে মুক্তি আকবর,  হতাশ পরিবার ও সিলেটবাসী গত আট মাসে সমর্থন কমেছে বিএনপি ও জামায়াতের,  বেড়েছে এনসিপির। প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপে অনুর্ধ্ব ২০ নারী ফুটবল দল এনসিপিসহ ১৬ দল ইসির বাছাইয়ে উত্তীর্ণ জবিতে নারীদের ‘পর্দা’ কটূক্তির প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন বঞ্চিতদের সংবাদ সম্মেলন- কুলাউড়ায় ফ্যাসিস্টদের সুবিধাভোগী পুরানোদের নিয়ে ফের বিএনপির নতুন কমিটি কুলাউড়ায় চোরাই প্রাইভেট কারসহ আটক-১ কুলাউড়ায় ছাত্রদলের মিছিলে ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দেয়ায় আটক কিশোর বড়লেখায় ভোটকেন্দ্র দখল ও হামলা : সাবেক বনমন্ত্রীসহ ১৮ আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা কুড়িগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের আত্মপ্রকাশ- আহবায়ক রিগান ও সদস্য সচিব লিটন

কমলগঞ্জে ল্যাম্পিং স্কিন ডিজিজে আক্রান্ত ব্যাপক গবাদিপশু

  • রবিবার, ৩০ জুলাই, ২০২৩

কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি :: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছে গবাদিপশুর ল্যাম্পিং স্কিন ডিজিজ (পক্স বা বসন্ত) রোগ। গত দুই সপ্তাহ যাবত পুরো উপজেলায় এ ভাইরাসে শতাধিক গরু আক্রান্ত হয়েছে। এছাড়া ছাগলও আক্রান্ত হচ্ছে। রোগের ভ্যাকসিন ও সঠিক চিকিৎসা না পেয়ে খামারি ও পশুর মালিকেরা পড়েছেন বিপাকে।

ভাইরাসে আক্রান্ত গরুর মালিকেরা জানান, গত দুই সপ্তাহ ধরে গরুর ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে। এ ভাইরাসে গবাদি পশু অনেক দুর্বল হয়ে যায়। এছাড়া মুখ দিয়ে লালা বের হয়, বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে ক্ষত সৃষ্টি হয় ও সারা শরিলে গুটি বের হয়। আক্রান্তের হার বেশি হওয়ায় খামারি ও পশুর মালিকেরা আতংকে মধ্যে আছেন।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর জানায়, গত ২০ দিনে এই উপজেলায় ১২০ টির মতো গরু ল্যাম্পিং স্কিন ডিজিজে আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে চিকিৎসায় ৭০টি গরু সুস্থ হয়েছে। ২০১৯ সাল থেকে বাংলাদেশে এ ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেয়। পর্যাপ্ত টিকা না থাকায় প্রতি বছর এ সময়ে এই ভাইরাসটি বৃদ্ধি পায়। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে আক্রান্ত পশুদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

উপজেলার পৌর এলাকা, পতনঊষার, রহিমপুর, শমশেরনগর, মুন্সিবাজার ইউনিয়নের বেশিরভাগ খামারি ও কৃষকের গরু আক্রান্ত হয়েছে ল্যাম্পিং স্কিন ডিজিজ রোগে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কয়েকটি গরু মারাও গেছে। একটি গরু আক্রান্ত হওয়ার তিন থেকে ৪ সপ্তাহ লাগে স্স্থু হতে। সঠিক চিকিৎসার অভাবে ভাইরাসটি ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছে।

পতনঊষার ইউনিয়নের গরুর মালিক আকলুছ মিয়া, হুসাইন আহমদ বলেন, হঠাৎ করে আমাদের গরু দুর্বল হয়ে পড়ে। একই সাথে সারা শরিরে গুটি বের হয়। খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেয়। একটা সময় মনে হয়েছে গরু গোলা মারা যাবে। এখন ঔষধ ব্যবহার করছি।

কমলগঞ্জ উপজেলার উপ-সহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা রানা লাল রায় বলেন, বর্ষা মৌসুম আসলে মশা, মাছি ও পোকা থেকে গবাদিপশুর ল্যাম্পিং স্কিন ডিজিজ এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে । আমরাও চিকিৎসা দিচ্ছি গ্রামে গঞ্জে গিয়ে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews