বড়লেখায় আয়া প্রার্থীর দরখাস্ত গ্রহণে মাদ্রাসা অধ্যক্ষের টালবাহানা বড়লেখায় আয়া প্রার্থীর দরখাস্ত গ্রহণে মাদ্রাসা অধ্যক্ষের টালবাহানা – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আত্রাইয়ে ব্রিজের নির্মাণ কাজে ধীরগতি : দুর্ভোগে এলাকাবাসী শ্রীমঙ্গলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ঋণ ম্যাচমেকিং কর্মসূচি ও ব্যাংকার-উদ্যোক্তা মত বিনিময় সভা ৪শ’ বছরের পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শণ আত্রাইয়ের তিন গুম্বুজ মসজিদ-মঠ সিলেট তালতলা ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন জেলা প্রশাসকের সাথে কুলাউড়ায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মতবিনিময় কুলাউড়ার সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ বড়লেখায় বিজিবির হাতে রুপিসহ ভারতীয় নাগরিক আটক কুড়িগ্রামে ঘর-বাড়ি ফসলি জমি রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা গ্রামবাসীর    সিলেটে বিএনপির বিশাল শোডাউন সিলেট নগরীতে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত রিকশা চলাচলে নতুন নির্দেশনা

বড়লেখায় আয়া প্রার্থীর দরখাস্ত গ্রহণে মাদ্রাসা অধ্যক্ষের টালবাহানা

  • রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০২০

এইবেলা, বড়লেখা প্রতিনিধি :

বড়লেখার সুজাউল সিনিয়র ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফয়জুর রহমানের বিরুদ্ধে আয়া প্রার্থীর দরখাস্ত গ্রহণ না করার অভিযোগ উঠেছে। এব্যাপারে আয়া পদপ্রার্থীর বাবা আয়াজ আলী ইউএনও’র নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে অনুষ্ঠিত তদন্তে জোরপুর্বক স্বাক্ষর আদায়ের অভিযোগ আবেদনকারীর।

অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার সুজাউল সিনিয়র ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসায় আয়া পদে ৬ আগষ্ট পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফয়জুর রহমান। বিজ্ঞপ্তির ১৫ দিনের মধ্যে আবেদন করার ঘোষণায় অত্র মাদ্রাসার অবসরপ্রাপ্ত দপ্তরী আয়াজ আলীর মেয়ে ফাতিমা বেগম দরখাস্ত প্রস্তত করেন। ১৭ আগষ্ট তার বাবা আয়াজ আলী দরখাস্ত জমা দিতে গেলে অধ্যক্ষের নির্দেশে অফিস সহকারী আব্দুস শাকুর তা গ্রহণ করেননি।

আয়াজ আলী অভিযোগ করেন নিয়োগ বাণিজ্য করতে অধ্যক্ষ তার মেয়ের দরখাস্ত গ্রহণ করেননি। জমা দেয়ার সময় মাদ্রাসার অনেক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। উপাধ্যক্ষ হাবিবুর রহমানের শরনাপন্ন হলে তিনি বলেন, ‘অধ্যক্ষ তোমার মেয়ের দরখাস্ত নিতে নিষেধ করেছেন।’

এদিকে ইউএনও’র নিকট অভিযোগ করায় তাকে না জানিয়ে গত বৃহস্পতিবার ঘটনার তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়। অধ্যক্ষ তাকে খবর দিয়ে মাদ্রাসায় নিয়ে আটকে রাখেন। অভিযোগ প্রমাণের সুযোগ না দিয়ে খন্ডকালিন শিক্ষক এজাজুর রহমান, নাইটগার্ড খলিলুর রহমান ও ঝাড়ুদার মজনুল ইসলামকে দিয়ে জোরপুর্বক স্বাক্ষর আদায় করেন।

অধ্যক্ষ ফয়জুর রহমান জানান, নির্ধারিত সময়ের পর দরখাস্ত নিয়ে আসায় তিনি আয়াজ আলীর মেয়ের আবেদন গ্রহণ করেননি। তদন্তে জোরপুর্বক স্বাক্ষর আদায়ের অভিযোগও তিনি অস্বীকার করেন।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হাওলাদার আজিজুল ইসলাম জানান, ইউএনও’র নির্দেশে তিনি একাডেমিক সুপারভাইজারকে অভিযোগ তদন্তের দায়িত্ব দেন। অভিযোগ প্রমাণের দায়িত্ব যেমন অভিযোগকারীর, ঠিক তেমনি তাকে সুযোগ দেয়ার দায়িত্ব অধ্যক্ষ ও তদন্ত কর্মকর্তার। খোজ নিয়ে তিনি এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews