চা শ্রমিকদের ১৭০ টাকা মজুরি নির্ধারণ চা শ্রমিকদের ১৭০ টাকা মজুরি নির্ধারণ – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫, ১২:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ওসমানীনগরের জয়বুননেছা গার্লস হাই স্কুলে রাষ্ট্রীয় শোক দিবসে বিদ্যালয়ে সংবর্ধনা! উত্তরার মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় নিহত শিশুদের স্মরণে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির শোকসভা ও মিলাদ কমলগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপি নেতা সাজ্জাদুর রহমান আর নেই কমলগঞ্জে বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্কুলড্রেস বিতরণ ঢাকায় সিলেট বিভাগ সাংবাদিক সমিতির পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন নিটারে জমজমাট ফুটবল ফাইনাল ম্যাচে এফসি টেরাবাইটের জয়, রানার্সআপ বাগ ক্রুলার্স আত্রাইয়ে জুলাই শহিদদের স্মরণে বৃক্ষরোপন কুড়িগ্রামে জুলাই-আগষ্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষ কর্মসূচি পালিত সিলেটে এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’ শুক্রবার কুলাউড়ায় প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

চা শ্রমিকদের ১৭০ টাকা মজুরি নির্ধারণ

  • শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২২

এইবেলা ডেস্ক ::  দৈনিক মজুরি ৩০০ টাকার দাবিতে আন্দোলন করে আসা চা শ্রমিকদের এখন ন্যূনতম দৈনিক মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

শনিবার বিকাল সোয়া ৪টার দিকে গণভবনে দেশের বৃহৎ ১৩টি চা বাগান মালিকদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস।

মুখ্য সচিব বলেন, দৈনিক ১৭০ টাকা সর্বনিম্ন মজুরির সঙ্গে বোনাস, বার্ষিক ছুটি ভাতা আনুপাতিক হারে বাড়বে। বেতনসহ উৎসব ছুটি আনুপাতিক হারে বাড়বে। অসুস্থতাজনিত ছুটির টাকা ও ভবিষ্যত তহবিলে নিয়োগকর্তার চাঁদা আনুপাতিক হারে বাড়বে। বার্ষিক উৎসব ভাতাও আনুপাতিক হারে বাড়বে।

সব মিলে ন্যূনতম মজুরি দৈনিক প্রায় সাড়ে ৪শ থেকে ৫শ টাকা পড়বে বলে জানান আহমদ কায়কাউস।

মুখ্য সচিব জানান, চা শ্রমিকদের সঙ্গে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। শিগগিরই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আলোচনা করবেন।প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল (রোববার) থেকেই সবাইকে কাজে যোগ দিতে বলেছেন।

গত ৯ আগস্ট থেকে দুই ঘণ্টা করে কর্মবিরতি এবং পরে ১৩ আগস্ট অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট পালন করছেন চা শ্রমিকরা।শ্রমিকদের টানা ধর্মঘটে স্থবির চা শিল্প।প্রশাসন থেকে শুরু করে চা শ্রমিক সংগঠনের নেতারা কয়েক দফায় চেষ্টা করেও শ্রমিকদের কাজে ফেরাতে পারেননি।শ্রমিকদের সাফ কথা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা ছাড়া তারা কাজে ফিরবেন না।এরপরই চা শ্রমিকদের সমস্যা সমাধানে তাদের মালিকদের সঙ্গে বসে আলোচনার ঘোষণা আসে প্রধানমন্ত্রীর।

এদিকে ভরা মৌসুমে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকদের টানা ১৭ দিনের আন্দোলনের কারণে কয়েকশ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে চা শিল্পে। শ্রমিকদের আন্দোলনের প্রথম দিকে সব চা বাগানে উত্তোলন করা কাঁচা চায়ের পাতা সময়মতো প্রক্রিয়াজাত করতে না পারায় পচে ও শুকিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে।

এ ছাড়া চা প্ল্যান্টেশন এলাকা থেকে কচি চা পাতা তুলতে না পারায় সেগুলোও এক থেকে দেড় ফুট লম্বা হয়ে গেছে। এ পাতা চায়ের জন্য প্রক্রিয়াজাত করা সম্ভব নয়।দৈনিক মজুরি ৩০০ টাকার দাবিতে আন্দোলন করে আসা চা শ্রমিকদের এখন ন্যূনতম দৈনিক মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

শনিবার বিকাল সোয়া ৪টার দিকে গণভবনে দেশের বৃহৎ ১৩টি চা বাগান মালিকদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস।

মুখ্য সচিব বলেন, দৈনিক ১৭০ টাকা সর্বনিম্ন মজুরির সঙ্গে বোনাস, বার্ষিক ছুটি ভাতা আনুপাতিক হারে বাড়বে। বেতনসহ উৎসব ছুটি আনুপাতিক হারে বাড়বে। অসুস্থতাজনিত ছুটির টাকা ও ভবিষ্যত তহবিলে নিয়োগকর্তার চাঁদা আনুপাতিক হারে বাড়বে। বার্ষিক উৎসব ভাতাও আনুপাতিক হারে বাড়বে।

সব মিলে ন্যূনতম মজুরি দৈনিক প্রায় সাড়ে ৪শ থেকে ৫শ টাকা পড়বে বলে জানান আহমদ কায়কাউস।

মুখ্য সচিব জানান, চা শ্রমিকদের সঙ্গে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। শিগগিরই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আলোচনা করবেন।প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল (রোববার) থেকেই সবাইকে কাজে যোগ দিতে বলেছেন।

গত ৯ আগস্ট থেকে দুই ঘণ্টা করে কর্মবিরতি এবং পরে ১৩ আগস্ট অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট পালন করছেন চা শ্রমিকরা।শ্রমিকদের টানা ধর্মঘটে স্থবির চা শিল্প।প্রশাসন থেকে শুরু করে চা শ্রমিক সংগঠনের নেতারা কয়েক দফায় চেষ্টা করেও শ্রমিকদের কাজে ফেরাতে পারেননি।শ্রমিকদের সাফ কথা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা ছাড়া তারা কাজে ফিরবেন না।এরপরই চা শ্রমিকদের সমস্যা সমাধানে তাদের মালিকদের সঙ্গে বসে আলোচনার ঘোষণা আসে প্রধানমন্ত্রীর।

এদিকে ভরা মৌসুমে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকদের টানা ১৭ দিনের আন্দোলনের কারণে কয়েকশ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে চা শিল্পে। শ্রমিকদের আন্দোলনের প্রথম দিকে সব চা বাগানে উত্তোলন করা কাঁচা চায়ের পাতা সময়মতো প্রক্রিয়াজাত করতে না পারায় পচে ও শুকিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে।

এ ছাড়া চা প্ল্যান্টেশন এলাকা থেকে কচি চা পাতা তুলতে না পারায় সেগুলোও এক থেকে দেড় ফুট লম্বা হয়ে গেছে। এ পাতা চায়ের জন্য প্রক্রিয়াজাত করা সম্ভব নয়।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews