জুড়ীর লাঠিটিলায় স্থাপিত হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুমোদন জুড়ীর লাঠিটিলায় স্থাপিত হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুমোদন – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বড়লেখায় পৌর যুবদল নেতার মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার বড়লেখায় শিক্ষক ও সাংবাদিক মইনুল ইসলামের ইন্তেকাল : শোক প্রকাশ নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিটার মিনিবার নাইট ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন এফসি ডার্ক নাইট একজন মেহেদী হাসান রিফাতের গল্প : স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে আত্রাইয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত কুলাউড়ায় অবৈধভাবে মাটি কাটার দায়ে ১ লাখ টাকা জরিমানা : ১৪ টি যানবাহন জব্দ কমলগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এবার খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব “সেং কুটস্নেম” কুলাউড়া উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি আটক কুলাউড়ার হাজিপুর ইউনিয়নে জিপিএ-৫ ও এ গ্রেড পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

জুড়ীর লাঠিটিলায় স্থাপিত হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুমোদন

  • সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

আব্দুর রব, বড়লেখা :

মৌলভীবাজারের বড়লেখার মাধবকু- ইকোপার্ক ও জলপ্রপাতের মাত্র ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে জুড়ীর লাঠিটিলায় স্থাপিত হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক। সম্প্রতি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় লাঠিটিলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মৌলভীবাজার-১ (বড়লেখা ও জুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য, সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়কমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন।

পরিবেশমন্ত্রী জানান, ১৯ জুলাই বন অধিদপ্তরে লাঠিটিলা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদনের ওপর ভার্চুয়াল আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনান্তে প্রয়োজনীয় সংশোধন সাপেক্ষে তা অনুমোদন করা হয়েছে।

জানা গেছে, বড়লেখার মাধবকুন্ড জলপ্রপাত ও ইকোপার্ক হতে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে, মৌলভীবাজার জেলা সদর হতে ৬০ কিলোমিটার উত্তরপূর্ব এবং লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ৫০ কিলোমিটার উত্তর দিকে জুড়ী উপজেলার লাঠিটিলায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ৫ হাজার ৬৩১ একর বনভূমির ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন অনুযায়ী অন্যান্য এলাকার চাইতে লাঠিটিলায় সাফারি পার্ক স্থাপন অধিক সুবিধাজনক ও বাস্তবভিত্তিক। এলাকার মানুষের ঐক্যমতের ভিত্তিতেই এ সাফারি পার্ক প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এখানে সাফারি পার্ক স্থাপিত হলে বনভূমির অবৈধ দখল প্রবণতা স্থায়ীভাবে রোধ হবে। জীববৈচিত্র ও পরিবেশের মানের উন্নয়নে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে। বর্তমানের ২০৯ প্রজাতির প্রাণী ও ৬০৩ প্রজাতির উদ্ভিদ সম্পন্ন প্রস্তাবিত এলাকায় সাফারি পার্ক স্থাপিত হলে এখানে আরও অধিক প্রজাতির উদ্ভিদ ও বন্যপ্রাণীর সম্মিলন ঘটানো হবে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত পর্যটকগণ এ সাফারি পার্কে এসে বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি প্রাণীর সাথে পরিচিত হতে পারবে।

পরিবেশ ও বনমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন এমপি জানান, বর্তমানে এ বনভূমির অভ্যন্তরে অবৈধভাবে বসবাসরত পরিবারগুলোর মধ্যে ৫৮টি পরিবারকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় পুনর্বাসন করা হবে। অবশিষ্ট পরিবারগুলোর সমন্বয়ে ইকোভিলেজ প্রতিষ্ঠা করা হবে। সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সাফারি পার্ক স্থাপনের কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews