বড়লেখার শাহনাজ পারভীন : শিক্ষক থেকে সফল ব্যবসায়ি – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়ার শরীফপুরে সড়কে প্রাণ গেলো ২ মোটরসাইকেল আরোহীর  বড়লেখায় আর্ন্তজাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষে ৫ অদম্য নারীকে সম্মাননা বড়লেখায় আর্ন্তজাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবসে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা কুলাউড়ায় বেগম রোকেয়া দিবস উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা কুলাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালিত বড়লেখা ফুটবল একাডেমীর সভাপতি আব্দুর রহমান সম্পাদক বেলাল আহমদ বড়লেখায় সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ চার পরিবারে নিসচা’র ছাগল বিতরণ কমলগঞ্জে রংমিস্ত্রি যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু: পরিবারের দাবী পরিকল্পিত হত্যা বড়লেখায় নাগরিক সমন্বয় প্রকল্পের পাবলিক টাউন হল সভা প্রচেষ্টা নাগরিক সমন্বয় প্রকল্প তৈরী করল এক ভিন্ন সেতু বন্ধন

বড়লেখার শাহনাজ পারভীন : শিক্ষক থেকে সফল ব্যবসায়ি

  • শুক্রবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২২

Manual2 Ad Code

নিজস্ব প্রতিবেদক, বড়লেখা ::

Manual6 Ad Code

বড়লেখা উপজেলার ঈদগাহ বাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০০১ সালে খন্ডকালিন শিক্ষক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন শাহনাজ পারভীন চৌধুরী (বি.এড)। ২০০৪ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বড়লেখা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে চাকরিরত অবস্থায় দ্বিতীয় ছেলের কঠিন অসুখের কারণে শিক্ষকতা পেশার ইতি টানেন। এরপর চাকরির পেছনে না ছুটে একটি সেলাই মেশিন কিনে বাসায় বসে শুরু করেন সেলাইয়ের কাজ। সেখান থেকেই আজ সফল ব্যবসায়ি ও অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জকারী নারী উচ্চ শিক্ষিত শাহনাজ পারভীন চৌধুরী। গত বছর তিনি উপজেলা পর্যায়ে নির্বাচিত হয়েছেন শ্রেষ্ট জয়িতা। বড়লেখায় অসচ্ছল নারীদের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানে ভবিষ্যতে তিনি একটি গার্মেন্টস শিল্প কারখানা তৈরীর স্বপ্ন দেখছেন।

হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার চরগাঁওয়ের বীব মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ও নূরজাহান বেগম চৌধুরীর মেয়ে শাহনাজ পারভীন চৌধুরী বিবাহ সূত্রে ২০০১ সালে বড়লেখায় আসেন। স্বামী কেছরিগুল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহিদ আহমদ খান। ১৯৯৮ সালে বিএসএস ও ২০০০ সালে বিএড ডিগ্রি অর্জন করেন।

Manual4 Ad Code

আলাপচারিতায় জীবনযুদ্ধে সফলতা অর্জনকারি শাহনাজ পারভীন চৌধুরী জানান, ছেলের অসুস্থতা জনিত কারণে শিক্ষকতার চাকরি ছাড়ার পর ছেলের চিকিৎসা ব্যয় ও পরিবারের আর্থিক স্বচ্ছলতার জন্য বাসায় বসে সেলাইয়ের কাজ শুরু করেন। ২০০৮ সালে ঢাকা থেকে থান কাপড় কিনে স্কুল ড্রেস ও আনরেডি ড্রেস বিক্রি শুরু করেন। ক্ষুদ্র ব্যবসায় সফলতা আসছে দেখে উপজেলা সদরের একটি মার্কেটে দোকান কোটা ভাড়া নেন। সেখানে ‘লেডিস কর্ণার এন্ড টেইলার্স’ নাম দিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। এরপর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ইসলামি ব্যাংক থেকে ৫ লাখ টাকা লোন তুলে বৃদ্ধি করেন ব্যবসার পরিসর। উচ্চ শিক্ষিত হয়েও আর চাকরি খুঁজেননি। সততা, ধৈর্য্য ও প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যবসা চালিয়ে অল্প দিনেই সফলতা অর্জন করেন। জমি কিনে নিজস্ব বাসা তৈরী করেছেন। বর্তমানে ব্যবসায় কমপক্ষে ২৫ লাখ টাকার পুঁজি (বিক্রয়যোগ্য মালামাল) রয়েছে। একটি প্রাইভেট স্কুলের পরিচালক হয়েছেন। ছেলে-মেয়েদের ভালভাবে লেখাপড়া করাতে পারছেন। ভবিষ্যতে বড়লেখায় একটি গার্মেন্টস তৈরীর স্বপ্ন দেখছেন।

Manual8 Ad Code

সংবাদটি শেয়ার করুন


Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!