রাজনগর হাসপাতাল ভবনে বিভিন্ন স্থানে ফাটল রাজনগর হাসপাতাল ভবনে বিভিন্ন স্থানে ফাটল – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
৩ মাস থেকে ১২ চা বাগানের শ্রমিকদের রেশন-বেতন বন্ধ কুলাউড়ার নবারুন আদর্শ বিদ্যাপীটের সভাপতির প্রবাস গমন উপলক্ষে সংবর্ধনা প্রদান কমলগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব “সেং কুটস্নেম” বড়লেখায় শিক্ষা ও সেবা ফাউন্ডেশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা ও পুরস্কার বিতরণ কুড়িগ্রামে শ্রমিক লীগ নেতাকে শ্রমিক দলে রাখার পায়তারা বড়লেখায় পৌর যুবদল নেতার মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার বড়লেখায় শিক্ষক ও সাংবাদিক মইনুল ইসলামের ইন্তেকাল : শোক প্রকাশ নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিটার মিনিবার নাইট ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন এফসি ডার্ক নাইট একজন মেহেদী হাসান রিফাতের গল্প : স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে

রাজনগর হাসপাতাল ভবনে বিভিন্ন স্থানে ফাটল

  • শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

রাজনগর (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি :: মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলা হাসপাতালের মূল ভবনে হঠাৎ করে ফাটল দেখা দিয়েছে। এতে ডাক্তার, নার্স, অফিস স্টাফ এমনকি রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে ইতোমধ্যে এ অফিসটি সরানোর কাজ চলছে।

জানা যায়, শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত থেকে এ ফাটল শুরু হয়। হাসপাতালের পক্ষ থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে জানানো হয়েছে। রাত সোয়া ১টার দিকে হাসপাতালের মূল ভবনের ভেতওে বিভিন্ন দিকে বিকট শব্দ হলে জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক ও কর্মচারীরা মূল ভবনের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখতে পান।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আফজালুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে হাসপাতালের মূল ভবনে বিভিন্ন স্থানে ঝুঁকিপূর্ণ ফাটল দেখতে পান এবং ওই দিনই মৌলভীবাজার স্বাস্থ্য ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী, জেলা সিভিল সার্জনসহ বিভিন্ন মহলে লিখিতভাবে জানান।

এদিকে বিষয়টি জেনে ওই দিনই স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের জেলা প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম ও সিলেট বিভাগীয় সুপারেনটেন্ডেন্ট প্রকৌশলী এ.কে.এম বদরুল ইসলাম ভবনটি পরিদর্শন করে ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানান এবং এ ভবনের যাবতীয় কার্যক্রম অন্যত্র সরিয়ে নিতে বলেন।

এছাড়া এমন ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা যাবে না বলে নির্দেশনা দেন বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আহমেদুল কবির।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আরও বলেন, ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে ফাটল দেখা দেওয়ার পরই আমি খবর পাই এবং পরদিন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করি। পরে স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের জেলা প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম ও সিলেট বিভাগীয় সুপারেনটেন্ডেন্ট প্রকৌশলী এ.কে.এম বদরুল ইসলাম ভবনটি পরিদর্শন করে ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানান। বর্তমানে তাদের নির্দেশে অফিস স্থানান্তরের কাজ চলছে।

মৌলভীবাজারের স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, ভবনটি পরিদর্শনে গিয়ে দেখেছি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা যাবে না এবং এখান থেকে যাবতীয় দাফতরিক কাজ অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার জন্য বলেছি।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews