পোল্ট্রি ফার্ম দিয়ে জীবন নির্বাহ করতে চান জুড়ীর কাসেম পোল্ট্রি ফার্ম দিয়ে জীবন নির্বাহ করতে চান জুড়ীর কাসেম – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
৩ মাস থেকে ১২ চা বাগানের শ্রমিকদের রেশন-বেতন বন্ধ কুলাউড়ার নবারুন আদর্শ বিদ্যাপীটের সভাপতির প্রবাস গমন উপলক্ষে সংবর্ধনা প্রদান কমলগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব “সেং কুটস্নেম” বড়লেখায় শিক্ষা ও সেবা ফাউন্ডেশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা ও পুরস্কার বিতরণ কুড়িগ্রামে শ্রমিক লীগ নেতাকে শ্রমিক দলে রাখার পায়তারা বড়লেখায় পৌর যুবদল নেতার মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার বড়লেখায় শিক্ষক ও সাংবাদিক মইনুল ইসলামের ইন্তেকাল : শোক প্রকাশ নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিটার মিনিবার নাইট ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন এফসি ডার্ক নাইট একজন মেহেদী হাসান রিফাতের গল্প : স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে

পোল্ট্রি ফার্ম দিয়ে জীবন নির্বাহ করতে চান জুড়ীর কাসেম

  • রবিবার, ১৮ জুন, ২০২৩

এইবেলা রিপোর্ট::

উপার্জন করে জীবিকা নির্বাহের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছিলেন জুড়ীর পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামের আবুল কাসেম নামের এক ব্যবসায়ী।এ জন্য প্রায় দশ বছর আগে নিজের জমিতে একটি ঘর তৈরী করে লেয়ার মুরগির ফার্ম গড়ে তোলেন তিনি।প্রথমে ছোট পরিসরে মোরগ তুললে ও লাভবান হওয়ার কারনে সেই জায়গায় করেছেন দুই তলা বিল্ডিং।সেই বিল্ডিং এ প্রায় দুই হাজার মুরগ তোলে ছোট থেকে বড় পরিসরে তার বিক্রি করে সংসার চলতো ।পাশাপাশি ৪ জন কর্মচারী রেখেছেন তার ফার্মে কাজ করার জন্য।সম্প্রতি তার পাশ্ববর্তী এক পরিবারের লোক তার বিরুদ্ধে পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে এমন অভিযোগে এনে পরিবেশ অধিদপ্তর আবেদন করেন।তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে পরিবেশ অধিদপ্তর তাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে।এরপর কয়েক মাস বন্ধ থাকে তার ফার্ম।পরিবেশ অধিদপ্তরের কথামত তিনি ময়লা রাখার জন্য পৃথক ট্যাংকি স্থাপন করেন।সেখান থেকে বায়োগ্যাস প্রদ্ধতিতে জৈব সার উৎপাদনের ও ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব কিছু ঠিকটাক থাকলে ও কয়েকজনের বাধাঁয় তিনি মোরগ তুলতে পারছেন না।এতে করে তার পরিবার নিংস্ব হওয়ার পথে।

সরেজমিনে শনিবার তার ফার্মে গিয়ে দেখা যায়, তিন দিকে প্রায় ১ কি.মি চাষের জমি রয়েছে।একদিকে পশ্চিম ভবানীপুরের কয়েকটি বাড়ি রয়েছে, যেগুলোতে মানুষ বসবাস করেন। তাদের মধ্যে এলাকার মুরব্বী গফুর মিয়া,অহেদ মিয়া, বাচ্চু মিয়া, ইসলাম উদ্দীন, ব্যবসায়ী জাকির হোসেন, আলমগীর হোসেন বলেন, কাসেম একটি কর্ম করে রুজি করছে।তার ফার্ম থেকে দুর্গন্ধ আসতো টিক তবে সে অফিসারদের কথায় ট্যাংকি করেছে।পাশাপাশি সার উৎপাদনের জন্য ও পৃথক ট্যাংকি করেছে। এলাকার দুই -চার জনের ব্যক্তিগত সমস্যার কারনে তারা কাসেমের বিরোধিতায় লেগেছে।সে যাতে টাকা ওয়ালা হতে না পারে এ কারনে অনেকে হিংসায় পুড়ছে।

আবুল কাসেম বলেন,আমি যেখানে ফার্ম করেছি তার চারদিকে আমার জায়গা।দূরে একটি অংশ আমি বিক্রি করে সেই টাকা দিয়ে এই ফার্ম করেছি।যাদের কাছে বিক্রি করেছি তারাই মূলত আমার বিরুদ্ধে লেগেছে।আমার এই ফার্মের মাধ্যমে আমার পরিবারের পাশাপাশি ৪ জনের পরিবার চলে।

পরিবেশ অধিদপ্তর মৌলভীবাজার পরিচালক মাহিদুল ইসলাম বলেন, পাশ্ববর্তী বাসিন্দা তার ফার্মের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছে।বসতি থেকে দেড়শত মিটারের কাছে বাড়ি থাকার কারনে তার পোল্ট্রি ফার্ম বন্ধ রাখতে বলেছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews