আসনবিহীন টিকিট চালুর দাবি আসনবিহীন টিকিট চালুর দাবি – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৩ জনকে জরিমানা জুড়ীতে গাড়ি থামিয়ে বড়লেখার এক প্রবাসি ব্যবসায়িকে মারধর, টাকা লুট : থানায় মামলা কুলাউড়ায় আদালতের নির্দেশ অমান্য করেপাকা ঘর নির্মাণের অভিযোগ : বনবিভাগ- খাসিয়াদের মধ্যে উত্তেজনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪: কমলগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে ৪ জনসহ মোট ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা কুড়িগ্রামে আপন চাচির বটির কোপে ২ বছরের শিশুর মাথা বিচ্ছিন্ন কুলাউড়ায় মোঃ আব্দুল মতিন স্যার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচিত কুলাউড়ায় ২ টি প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা মে দিবসে বড়লেখায় শ্রমজীবীদের মাঝে নিসচা’র পানি ও স্যালাইন বিতরণ বড়লেখায় ঝড়ে উড়ে গেছে পৌরভবনের চাল-ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুতহীন বড়লেখায় ব্যবসায়ির ভূমির গাছ চুরি-চার আসামির ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৫ হাজার টাকা জরিমানা

আসনবিহীন টিকিট চালুর দাবি

  • শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১

 কুলাউড়া স্টেশনে মাসে ২০ লক্ষাধিক টাকা লোকসান রেলওয়ের

এইবেলা, কুলাউড়া  ::

আসনবিহীন টিকিট চালুর দাবি যাত্রীদের। প্রতিনিয়ত ট্রেনের স্টাফের কাছে হয়রানি ও অনৈতিক অর্থ প্রদান বন্ধ করতে এবং লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব লোকসান ঠেকাতে আসনবিহীন টিকিট দ্রুত চালুর উদ্যোগ প্রয়োজন। বিষয়টি স্থানীয় স্টেশন থেকে তাদের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানালেও কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না।

রেলওয়ে সুত্র জানায়, করোনাকালীন সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মানতে ট্রেনে আসনবিহীন টিকিট বিক্রি বন্ধ করে দেয়া হয়। এমনকি একটি আসন খালি রেখে যাত্রী চলাচলের উদ্যোগ নেয়া হয়। দেশে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। স্বাভাবিকভাবে ট্রেনগুলো চলছে পুরনো নিয়মে। কেবল আসনবিহীন টিকেট চালু করা হয়নি।

আসনবিহীন টিকিট ইস্যু বন্ধ থাকলেও আসন সংখ্যার চেয়ে দ্বিগুণ তিনগুণ মানুষ ট্রেনে যাতায়াত করছে। কাউন্টার থেকে আসনবিহীন টিকিট না পেয়ে যাত্রীরা বিনা টিকিটে ট্রেনে উঠে। তখন ট্রেনের অ্যাটেনডেন্ট যাত্রীদের কাছ থেকে টিকিট সমমুল্যেও অনৈতিক ভাড়[া আদায় করে। আবার অনেক যাত্রী অ্যাটেনডেন্টটের সাথে ভাড়া চুক্তি করে ট্রেনে চড়েন। অবৈধভাবে ট্রেনে চড়ে গন্তব্যে যাওয়ার পর স্টেশন থেকে বের হওয়ার সময় টিকিট দিতে না পারায় গুনতে হয় জরিমানা।

কুলাউড়া রেলওয়ে সুত্র জানায়, শুধু কুলাউড়া থেকে সিলেট প্রতিদিন আন্ত:নগর পারাবত, উপবন, পাহাড়িকা, উদয়ন ও কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে করে ১২ থেকে ১৫শ যাত্রী যাতায়াত করেন। যদি সর্বনিম্ন ১২শ যাত্রী যাতায়াত করেন তাহলে এসব ট্রেনে সর্বোচ্চ পরাবত ট্রেনে ৫০ টিকিট এবং অন্যান্য ট্রেনে ১০ টিকিট বরাদ্ধ রয়েছে। সে হিসেবে এক হাজার যাত্রীর কাছ থেকে ৬০ টাকা করে আসনবিহীন টকিটে আদায় করা টাকার পরিমান ৬০ হাজার টাকা। প্রতিমাসে মোট ১৮ লক্ষ টাকা রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে রেলওয়ে বাংলাদেশ। এই হিসাব শুধু কুলাউড়া- সিলেট স্টেশনের হিসাব। কুলাউড়া থেকে চট্রগ্রাম এবং ঢাকাগামী ট্রেনে আসনবিহীন টিকিট বিক্রি করে যদি নুন্যতম আরও ২ লক্ষ টাকা আয় হয়, তাহলে রেলওয়ে শুধু কুলাউড়া স্টেশন থেকে মাসে ২০ লক্ষাধিক টাকা রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে। আর সেই টাকা চলে যাচ্ছে ট্রেনে কর্মরত অসাধু চত্রের পকেটে।

এব্যাপারে কুলাউড়া স্টেশন মাস্টার মো. মুহিবুর রহমান জানান, বিষয়টি আমরা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তবে জানি না কবে থেকে আসন বিহীন টিকিট বিক্রির অনুমতি মিলবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews