বড়লেখায় খোলেনি ৫০ প্রাইমারি স্কুল, ২০ মাধ্যমিক স্কুলের মূল্যায়ন কার্যক্রম স্থগিত বড়লেখায় খোলেনি ৫০ প্রাইমারি স্কুল, ২০ মাধ্যমিক স্কুলের মূল্যায়ন কার্যক্রম স্থগিত – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১০:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ছাত‌কে গায়েবি প্রশিক্ষণের টাকা সরকারি কর্মকর্তার পকেটে! নিটার-ইপিলিয়ন এমওইউ নবায়ন, সুযোগ বাড়ছে নিটার শিক্ষার্থীদের কমলগঞ্জে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনা কমলগঞ্জে দূর্গন্ধযুক্ত ও পঁচা টিসিবির চাল বিতরণের অভিযোগ লন্ডনে সার্কেল পঞ্চায়েত ব্যবস্থা ও সরপঞ্চ বিষয়ক স্মারকগ্রন্থ কালের অভিজ্ঞান-এর মোড়ক উন্মোচন বড়লেখায় এনসিসি ব্যাংকের বৃক্ষরোপন ও চারা বিতরণ  মিথ্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা আজমল আলী সেন্টু অস্ত্রধারীর গুলিতে মারা গেলেন নিউইয়র্ক পুলিশ অফিসার কুলাউড়ার যুবক রতন জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তিতে বড়লেখা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আলোচনা সভা ও মেডিকেল ক্যাম্প সরকারি কাজে বাঁধা ও ইউএনওকে হুমকি ওসমানীনগরে এক সমন্বয়েকর ২ মাসের কারাদন্ড

বড়লেখায় খোলেনি ৫০ প্রাইমারি স্কুল, ২০ মাধ্যমিক স্কুলের মূল্যায়ন কার্যক্রম স্থগিত

  • বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪

বড়লেখা প্রতিনিধি:

বড়লেখায় ঈদের ছুটি শেষে বুধবার প্রাথমিক বিদ্যালয় খোললেও দীর্ঘদিন ধরে বন্যায় পানিবন্দী উপজেলার ১৫০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫০ টি বন্ধ রাখতে হয়েছে। অপরদিকে মাধ্যমিক স্তরের ৫৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২০টি বন্যার কারণে বন্ধ থাকায় নেওয়া হয়নি সেগুলোর পূর্ব নির্ধারিত ষান্মাষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন পরীক্ষা। ভারিবর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে প্রতিদিনই বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় পানিবন্দী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।

জানা গেছে, প্রায় এক মাস ধরে ভারী বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে বড়লেখায় স্থায়ী বন্যা দেখা দেয়। হাকালুকি হাওড়পাড়ের তালিমপুর, সুজানগর, বর্নি ও দাসেরবাজার ইউনিয়নের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পানিবন্দী হয়ে পড়ায় ১৫টি প্রাইমারি স্কুলের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে বন্যার অবনতি ঘটায় ১৯টি প্রাইমারি স্কুল, ১৪টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসায় বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র খোলে উপজেলা প্রশাসন। ঈদুল আজহার ছুটি শেষে ২৬ জুন মাধ্যমিক স্তরের স্কুল-মাদ্রাসা খোললেও বন্যার পানিতে রাস্তা, মাঠ ও শ্রেণি কক্ষের মেঝ তলিয়ে যাওয়ায় ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শ্রেণি কার্যক্রম শুরু করা যায়নি। এদিকে বুধবার প্রাথমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলেছে। তবে বন্যায় পানিবন্দী থাকায় এবং স্কুল ভবনে বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র থাকায় ৫০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হাওলাদার আজিজুল ইসলাম জানান, বন্যার পানিতে বন্দী ও বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র খোলে দেওয়ায় ৫৭টি মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২০টি প্রতিষ্ঠান বন্যায় পানিবন্দী থাকায় সেগুলোতে বুধবারের পূর্ব-নির্ধারিত ষান্মাষিক পরীক্ষা (সামষ্টিক মূল্যায়ন কার্যক্রম) নেওয়া হয়নি। বন্যার পানি না নামা পর্যন্ত এসব প্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম চালানো যাবে না।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার একেএম জুবায়ের আলম জানান, বন্যায় পানিবন্দী থাকায় বুধবার বড়লেখার ৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলেনি। এর ১৯টিতে রয়েছে বন্যাআশ্রয় কেন্দ্র। সবগুলো প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে পানিবন্দী রয়েছে। বন্যার পানি নেমে গেলে স্কুলগুলো খোলে দেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews