কুলাউড়ায় পথচারিদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে পুলিশের প্রশংসনীয় উদ্যোগ কুলাউড়ায় পথচারিদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে পুলিশের প্রশংসনীয় উদ্যোগ – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ব্যতিক্রমী উদ্যোগ- জুড়ীতে ৮০০ চা শ্রমিককে রেনকোট দিলেন পর্তুগাল প্রবাসী সাচ্চু কুলাউড়ায় অশ্রুসিক্ত নয়নে প্রধান শিক্ষককের বিদায় সংবর্ধনা মৌলভীবাজারে জাল টাকা ও ভারতীয় রুপি জব্দ, আটক ১ কমলগঞ্জে ১৪৯ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ও ল্যাপটপ বিতরণ কমলগঞ্জ থেকে উদ্ধার গন্ধগোকুলের শাবক লাউয়ছড়া জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত ন্যাশনাল জব ফেস্ট ২০২৫: কর্মসংস্থানের বিশাল আয়োজন কুলাউড়ার মুরইছড়া সীমান্ত দিয়ে নারী শিশুসহ ৭ জনকে পুশইন ন্যাশনাল জব ফেস্ট ২০২৫: কর্মসংস্থানের বিশাল আয়োজন কুলাউড়ার রাউৎগাঁও ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান-২ আনু মিয়াকে দায়িত্ব প্রদানে ৮ সদস্যের সুপারিশ বড়লেখায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ চাষিদের মধ্যে মৎস্যখাদ্য বিতরণ

কুলাউড়ায় পথচারিদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে পুলিশের প্রশংসনীয় উদ্যোগ

  • রবিবার, ২৬ জুলাই, ২০২০

এইবেলা, কুলাউড়া ::

করোনাভাইরাস মোকাবেলায় মাস্ক পরার গুরুত্ব ও আইনগত কঠোরতার কথা উল্লেখ করে কুলাউড়া থানা পুলিশ ২৬ জুলাই রোববার দিনব্যাপী থানা এলাকায় ফ্রি মাস্ক বিতরণ করে। পথচারি সাধারণ মানুষ মাস্ক পরে পরবর্তীতে রাস্তায় নামার প্রতিজ্ঞাও করেন। বিষয়টি সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলে।

কুলাউড়া থানার সম্মুখে ইন্সপেক্টর (তদন্ত) সঞ্জয় চক্রবর্তীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল সকাল থেকে কুলাউড়া শহরে মাস্ক ছাড়া চলাচলকারী পথচারিদের মাস্ক না পরা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ এবং করোনাভাইরাস মোকাবেলায় মাস্ক পরার জন্য হ্যান্ড মাইকে প্রচার করা হয়। এসময় মাস্ক ছাড়া পথচারিদের একটি ফি মাস্ক দেয়া হয়। মুখে মাস্ক লাগিয়ে আগামীতে রাস্তায় বের না হওয়ার ব্যাপারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন পথচারিরা। শুধু পথচারি নয় ব্যবসায়ী, রিক্সাচালকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ আন্তরিকতার সাথে মাস্ক গ্রহণ করে এবং পরবর্তীতে মাস্ক পরে রাস্তায় বের হওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।

এদিকে কুলাউড়া উপজেলা প্রশাসন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাস্ক ছাড়া রাস্তায় বের হওয়া মানুষকে প্রতিদিন জরিমানা করছেন। এমনি মুহুর্তে পুলিশের ফ্রি মাস্ক বিতরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে মাইকিং করায় মানুষও উৎসাহিত।

কুলাউড়া থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) সঞ্জয় চক্রবর্তী জানান, এসপি স্যারের নির্দেশে আমরা দেখলাম মানুষ বিষয়টা কিভাবে গ্রহণ করে। মানুষ স্বত:স্ফুর্তভাবে মাস্ক পরার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কোন সংগঠন যদি করোনাভাইরাস মোকাবেলায় মাস্কের গুরুত্বের বিষয়টি মানুষকে বুঝায়, তাহলে মানুষ আরও সচেতন হবে। এব্যাপারে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে এগিয়ে আসতে হবে। আর মানুষ সচেতন হলে করোনাভাইরাস মোকাবেলা করা আরও সহজ হবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews