বড়লেখায় ফিসারির মাছ লুট ও বৃক্ষ নিধন মামলার তদন্ত বড়লেখায় ফিসারির মাছ লুট ও বৃক্ষ নিধন মামলার তদন্ত – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৩:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শ্রীমঙ্গল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তীব্র জনবল সংকট ও তহবিলের ঘাটতির কারণে স্বাস্থ্য সেবা ও এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ব্যাহত হচ্ছে আত্রাইয়ে মহাসড়কে ঝরল এক এনজিও কর্মীর প্রাণ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আত্রাইয়ে তিন পদে ১৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল কুলাউড়ায় দুই নেত্রীর লড়াইয়ে কে হাসবেন শেষ হাসি? প্রকপ্ল পরিদর্শণে কুলাউড়ায় ইউনিসেফ ওয়াশ ন্যাশনাল কনসালটেন্ট কমলগঞ্জে কৃষকদের মধ্যে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন ও গাছের চারা বিতরণ লন্ডনে বড়লেখা ফাউন্ডেশন ইউ.কে নেতৃবৃন্দের সাথে ব্যবসায়ি সাইদুল ইসলামের মতবিনিময় জুড়ীতে স্থলবন্দর চালুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দলের এলাকা পরিদর্শন বড়লেখা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ নিয়াজ উদ্দীন কলেজ পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান কুলাউড়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৩ জনকে জরিমানা

বড়লেখায় ফিসারির মাছ লুট ও বৃক্ষ নিধন মামলার তদন্ত

  • শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২২

বড়লেখা প্রতিনিধি :

বড়লেখায় সরকারি খাস জমির ফিসারির মাছ লুট ও ফিসারি পাড়ের বৃক্ষ নিধন মামলার তদন্ত শনিবার দুপুরে ঘটনাস্থল সংলগ্ন একটি মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত ফিসারীর মালিক দাবীদার জনৈক আব্দুর রহমানের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বড়লেখা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মামলাটি (সিআর-১৪৩/২২) তদন্তের জন্য ইউএনও বরাবর প্রেরণ করেন। ইউএনও’র নির্দেশে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল হাসান ও রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস মামলাটি তদন্ত করেছেন।

তদন্তকালে স্থানীয় ইউপি মেম্বার আনিছ আহমদ, আব্দুল আজিজ ঠগই, সাবেক ইউপি মেম্বার আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মামলায় বাদী আব্দুর রহমান অভিযোগ করেন, উপজেলার জুহুদ নগর বিারশি সাকিনের খাস ভুমিতে ৮০/৮৫ ভুমিহীন পরিবার প্রায় ৩০ বছর ধরে বসবাস করছে। তারা খাসজমিতে ফলফসল লাগিয়ে ও সংলগ্ন ফিসারিতে মাষ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। প্রভাবশালীরা সরকারি খাস জমি ও ফিসারী দখলের উদ্দেশ্যে গত ৪ জুন মধ্যরাতে ফিসারির প্রায় ১ লাখ টাকার মাছ লুট করে। পরে নির্বিচারে ফিসারি পাড়ের ৬-৭ বছর বয়সি শতাধিক গাছ কেটে ফেলে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল হাসান ও বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস জানান, আদালতের নির্দেশে তারা সরেজমিনে গিয়ে বাদী, বিবাদী ও স্বাক্ষীদের জবানবন্দি নিয়েছেন। এছাড়াও এলাকার কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক ইউপি মেম্বার এবং গন্যমান্য ব্যক্তি ঘটনা সম্পর্কে জবানবন্দি দিয়েছেন। যত দ্রæত সম্ভব তারা তদন্ত প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষ বরাবর জমা দিবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews