কুড়িগ্রামে তাপমাত্রা নেমেছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রিতে কুড়িগ্রামে তাপমাত্রা নেমেছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রিতে – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০১:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
লন্ডনে বড়লেখা ফাউন্ডেশন ইউ.কে নেতৃবৃন্দের সাথে ব্যবসায়ি সাইদুল ইসলামের মতবিনিময় জুড়ীতে স্থলবন্দর চালুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দলের এলাকা পরিদর্শন বড়লেখা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ নিয়াজ উদ্দীন কলেজ পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান কুলাউড়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৩ জনকে জরিমানা জুড়ীতে গাড়ি থামিয়ে বড়লেখার এক প্রবাসি ব্যবসায়িকে মারধর, টাকা লুট : থানায় মামলা কুলাউড়ায় আদালতের নির্দেশ অমান্য করেপাকা ঘর নির্মাণের অভিযোগ : বনবিভাগ- খাসিয়াদের মধ্যে উত্তেজনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪: কমলগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে ৪ জনসহ মোট ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা কুড়িগ্রামে আপন চাচির বটির কোপে ২ বছরের শিশুর মাথা বিচ্ছিন্ন কুলাউড়ায় মোঃ আব্দুল মতিন স্যার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচিত কুলাউড়ায় ২ টি প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা

কুড়িগ্রামে তাপমাত্রা নেমেছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রিতে

  • শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৪
রতি কান্ত রায়,কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :: মাঘের কনকনে শীতে জবুথবু কুড়িগ্রাম। এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। তীব্র ঠান্ডা আর ঘন কুয়াশায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে গোটা জনপদ। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া লোকজন ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বৃহস্পতিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা নিম্নগামী হওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছে নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলের মানুষজন।
ঘন কুয়াশার আর হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের তীব্রতা। তীব্র ঠান্ডায় মানুষজন খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। শীতে জেলার হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, সর্দি কাশিসহ শীত জনিত রোগীর সংখ্যা। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে থাকায় জেলার মাধ্যমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের ২ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
রাজারহাট উপজেলার নাজিম খান ইউনিয়নের আব্দুল খালেক বলেন, ‌‘গত ২০ দিন থাকি ঠান্ডা, কমছেই না। আমরা যারা দিন আনি দিন খাই, তাদের জন্য সমস্যা হইছে।
ফুলবাড়ী উপজেলার নওদাবশ গ্রামের  আব্দুল মান্নান বলেন আমরা প্রতিবছরই পৌষের শেষ নাগাদ জমিতে বোরো ধানের চারারোপন করি। কিন্তু এ বছর খুব ঠান্ডা। ঠাণ্ডার কারণে মাঘের প্রায় সপ্তাহখানেক সময় পার হলেও এখনো জমিতে চারা রোপণ কাজ শুরু করতে পারিনি।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, জানুয়ারি মাস জুড়েই তাপমাত্রা এরকম থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ মাসের ২৮ তারিখের পর তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews