ইব্রাহীম এর পুত্র ইসমাইলকে কুরবানী
করার কথা তো ছিল না,
ইব্রাহীম মিলিয়ে দেখেন প্রিয় বস্তু
পুত্র ছাড়া তো কেউ না।
পুত্রকে বললেন তুমি কি রাজী আল্লাহর হুকুম
কুরবানীতে হে ইসমাইল,
ইসমাইল বলেন আমি রাজী আপনি খলিলুল্লাহ আমি সবুর কারী
নয় তো জাহিল।
ইব্রাহীম চক্ষু বন্ধ করে ছুরি চালান
পুত্রের গলদেশে,
ছুরি দিয়ে তো কাটে না গলা
স্বয়ং খোদা উঠেন হেসে।
অবশেষে স্বর্গীয় বস্তু কুরবানী হল
কবুল ইব্রাহীমের কুরবানী,
কুরবানীর মাঝে প্রমান হল মহৎ ত্যাগের কথা
যা অতিশয় মহান সম্মানী।
আবুল মুসলিমের সেই মহৎ ত্যাগ
মুসলিমরা পালন করে,
৩ভাগ করে পবিত্র গোশত খায়
খোদার নাম খানি মুখে পড়ে।
দামের জন্য পশু কেনা নয় ভাই
তাক্বওয়ার ইমতেহান,
তবেই না হবে দুজাহানে সফল
হবে পূন্যবান।
কুরবানীতে নেই কৃপনী, নেই বিলাসী
মিতব্যয়ী মন,
ইহকালে পরকালে যেই মনটা
সবচেয়ে বড় ধন।
গোশত খাওয়ার জন্য ঈদ নয়, ঈদ হল
সত্যের অনুগত ত্যাগ,
ঈদ মানে নয় সামান্য গোশত দিয়ে
ভরে দাও ব্যাগ।
একটি দিন থেকে যদি শুরু করি
মহৎ কাজের সূচনা,
চলতেই যদি পারি ভাই চলবই
চলবই তবে থামবো না।
Leave a Reply