কোন প্রতিকে নির্বাচন করলাম সেটা বড় কথা নয় -এমএম শাহীন – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়ার অগ্রণী উচ্চ বিদ্যালয়ে মহান বিজয় দিবস পালিত কুলাউড়ায় নিঃস্ব সহায়ক সংস্থার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ কুড়িগ্রামে বিজয় দিবসে জামায়াতের বর্ণাঢ্য র‍্যালি মেডিকেলে সুযোগ না পেয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে কুড়িগ্রামের শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা কমলগঞ্জে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত যুক্তরাজ্য ওল্ডহাম স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শেখ রায়হানের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার কুলাউড়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত কমলগঞ্জের শমশেরনগরে পুলিশ ফাঁড়ির সামনে দিনভর যানজট কুলাউড়ায় অবৈধভাবে বেঁড়িবাধ কাটার সময় মাটি চাপায় দিনমজুর নিহত আত্রাইয়ের শুঁটকিপল্লীতে  উৎপাদনে ভাটা 

কোন প্রতিকে নির্বাচন করলাম সেটা বড় কথা নয় -এমএম শাহীন

  • বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

Manual1 Ad Code

নিজস্ব প্রতিবেদক :: কোন প্রতিকে নির্বাচন করলাম- সেটা বড় কথা নয়। আমি মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করেন। আগামী নির্বাচনেও অংশ নেবো। এইবেলার সাথে আলাপকালে দু’বারের সাবেক এমপি এমএম শাহীন কথাগুলো বলেন।

তিনি আরও  বলেন, ২০০৮ এবং ২০১৮ সালে ‘এক ভোটে দুই এমপি বলে’ এরা (সুলতান- আব্বাছ) জোট বেঁধে কুলাউড়ার মানুষকে ধোকা দিয়েছে। কুলাউড়াকে পশ্চাৎমুখী (উন্নয়ন বঞ্চিত) করেছে। কুলাউড়ার মানুষকে এই সরকারের উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত করেছে। গত ৫ বছরে নির্বাচিত এমপিও এলাকার উল্লেখযোগ্য কোন উন্নয়ন করেন নি।

Manual3 Ad Code

কুলাউড়ার বিএনপির রাজনীতি যখন সংকটে। তখন প্রয়াত অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের হাত ধরে ১৯৯১ সালে কুলাউড়া রাজনীতিতে এমএম শাহীনের যোগদান। অর্থবিত্ত আর চৌকষ নেতৃত্বগুণে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে এমপি নির্বাচিত হন। যদি এরপর ১২ জুন ৭ম জাতীয় নির্বাচনে পরাজিত হলেও বিএনপিকে কুলাউড়ায় একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যান।

২০০১ সালের নির্বাচনে মনোনয়নবঞ্চিত হন এমএম শাহীন। সেসময় বিএনপি তথা ৪ দলীয় জোট মনোনয়ন দেয় জামায়াতে ইসলামী তথা ৪ দলীয় জোটের প্রার্থীকে। দলের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে তৎকালীন কেন্দ্রিয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মো. মনসুর আহমদকে পরাজিত করে দেশজুড়ে চমক দেখান।

Manual5 Ad Code

২০০৫ সালে বিএনপিতে ফের যোগদান করলেও ২০০৮ সালে নির্বাচনে ওয়ান ইলেভেন ইস্যুতে মনোনয়ন বঞ্জিত হয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেন। এক ভোটে দুই এমপি ইস্যু তুলে জোটবদ্ধ হন সুলতান ও আব্বাছ। পরাজিত হলেও এক লাখ ৫হাজারেরও বেশি ভোট পার শাহীন। এরপর ২০১৪ সালে নির্বাচনে অংশ নেননি তিনি।

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ফের জমজমাট হয়ে উঠে কুলাউড়ার রাজনৈতিক অঙ্গন। সুলতান মো: মনসুর বিএনপি জোটে গিয়ে ধানের শীষ প্রতিক নিলে বসে থাকেননি এমএম শাহীন। তিনি বিকল্প ধারায় যোগ দিয়ে মহাজোট থেকে নৌকা প্রতিক নিয়ে অংশ নেন নির্বাচনে।

সিলেটের জনসভায় মহাজোট নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে নৌকায় তুলে নেয়ার ঘোষণা দেন। নৌকা প্রতিক নিয়ে এমএম শাহীন ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট পান। নির্বাচনের পর থেকে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়ানুষ্ঠানে যোগদানের মাধ্যমে কুলাউড়ায় গণমানুষের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন।

Manual7 Ad Code

গত প্রায় এক বছর থেকে ইউনিয়নে ইউনিয়নে সভা সমাবেশ ও উঠান বৈঠক করছেন। ২০২৩ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তাঁর এসব কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন বলে এমএম শাহীন জানান।#

Manual5 Ad Code

সংবাদটি শেয়ার করুন


Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!