বড়লেখায় স্থান হচ্ছে না আশ্রয় কেন্দ্রে, বানভাসিরা চরম দুর্ভোগে বড়লেখায় স্থান হচ্ছে না আশ্রয় কেন্দ্রে, বানভাসিরা চরম দুর্ভোগে – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বড়লেখায় ভোটকেন্দ্র দখল ও হামলা : সাবেক বনমন্ত্রীসহ ১৮ আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা কুড়িগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের আত্মপ্রকাশ- আহবায়ক রিগান ও সদস্য সচিব লিটন গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে কমলগঞ্জে মানববন্ধন কমলগঞ্জে বাগানের সেকশন থেকে চা শ্রমিকের লাশ উদ্ধার কমলগঞ্জে সাবেক ছাত্রদল নেতাকে নিজ বসতঘরে জবাই করে হত্যা পাথরের আড়ালে চোরাচালান- বিয়ানীবাজারে আড়াই কোটি টাকার অবৈধ ভারতীয় প্রসাধনী ভর্তি ট্রাক জব্দ, গ্রেফতার ৩ বড়লেখায় কাউন্সিলের আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হলেন আব্দুল হাফিজ ও জুয়েল যুগ্ম সম্পাদক মৌলভীবাজারে কিওর এর যুক্তিযুদ্ধ-২০২৫ অনুষ্ঠিত চলতি বছরেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান—হুমায়ুন কবির ছাতকে সাংবাদিক নির্যাতন ও হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

বড়লেখায় স্থান হচ্ছে না আশ্রয় কেন্দ্রে, বানভাসিরা চরম দুর্ভোগে

  • সোমবার, ২০ জুন, ২০২২

বড়লেখা প্রতিনিধি::

বড়লেখায় বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটেছে। বানভাসিদের আর্তনাদে বাতাস ভারি হয়ে উঠছে। নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটছে দুর্গতরা। উপজেলার ২১ বন্যা আশ্রয় কেন্দ্রের কোনটিতেই তিল ধারণের জায়গা নেই। কানায় কানায় পরিপূর্ণ আশ্রয় কেন্দ্রে নতুন আগত দুর্গতদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে কর্তৃপক্ষকে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এদিকে বন্যা আশ্রয় কেন্দ্রের দুর্গতরা খাদ্যাভাবে চরম দুর্ভোগ পোয়াচ্ছে। বিশেষ করে শিশুদের নিয়ে বাবা-মা পড়েছেন মহাবিপাকে। উদ্বুত পরিস্থিতি মোকাবেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী সোমবার রাতে উপজেলার সকল জনপ্রনিধি ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিয়ে জরুরি সভা ডেকেছেন।

সরেজমিনে উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের আজিমগঞ্জ সরকারি প্রাইমারি স্কুল ও ছিদ্দেক আলী উচ্চ বিদ্যালয় বন্যা আশ্রয় কেন্দ্রে গেলে সেখানে আশ্রয় নেওয়া ভোলারকান্দি গ্রামের হনুফা বেগম জানান, ঘরে কোমর পানি হওয়ার পরই নিরুপায় হয়ে রোববার সকালে ছেলে, ছেলের বউ, মেয়ে ও নাতি নাতনি নিয়ে এখানে আশ্রয় নিয়েছেন। ওইদিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে কিছু শুকনো খাবার ও চাল দেওয়া হয়। এগুলো দিয়ে রাত কাটিয়েছেন। এখন পর্যন্ত আর কেউ খোঁজ নেয়নি। এ দুই আশ্রয় কেন্দ্রে ১৭৫ পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। খাদ্য সংকটে দুই কেন্দ্রের সহস্রাধিক দুর্গত মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করছে। উপজেলার প্রত্যেকটি আশ্রয় কেন্দ্রে তিল ধারণের জায়গা না থাকলেও দুর্গত মানুষের আগমন অব্যাহত রয়েছে। ফলে কর্তৃপক্ষকে হিমসিম খেতে হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুর্গত এলাকায় ত্রাণসামগ্রি বিতরণ করা হচ্ছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতেও চাল, ডাল ও শুকনো খাবার সরবরাহ করা হয়েছে। উদ্বুত বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোমবার রাতে প্রশাসনিক সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও সকল জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে জরুরি সভা ডেকেছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews