বড়লেখায় ফিসারির মাছ লুট ও বৃক্ষ নিধন মামলার তদন্ত বড়লেখায় ফিসারির মাছ লুট ও বৃক্ষ নিধন মামলার তদন্ত – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ০৯:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ছাত‌কে গায়েবি প্রশিক্ষণের টাকা সরকারি কর্মকর্তার পকেটে! নিটার-ইপিলিয়ন এমওইউ নবায়ন, সুযোগ বাড়ছে নিটার শিক্ষার্থীদের কমলগঞ্জে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনা কমলগঞ্জে দূর্গন্ধযুক্ত ও পঁচা টিসিবির চাল বিতরণের অভিযোগ লন্ডনে সার্কেল পঞ্চায়েত ব্যবস্থা ও সরপঞ্চ বিষয়ক স্মারকগ্রন্থ কালের অভিজ্ঞান-এর মোড়ক উন্মোচন বড়লেখায় এনসিসি ব্যাংকের বৃক্ষরোপন ও চারা বিতরণ  মিথ্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি নেতা আজমল আলী সেন্টু অস্ত্রধারীর গুলিতে মারা গেলেন নিউইয়র্ক পুলিশ অফিসার কুলাউড়ার যুবক রতন জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তিতে বড়লেখা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আলোচনা সভা ও মেডিকেল ক্যাম্প সরকারি কাজে বাঁধা ও ইউএনওকে হুমকি ওসমানীনগরে এক সমন্বয়েকর ২ মাসের কারাদন্ড

বড়লেখায় ফিসারির মাছ লুট ও বৃক্ষ নিধন মামলার তদন্ত

  • শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২২

বড়লেখা প্রতিনিধি :

বড়লেখায় সরকারি খাস জমির ফিসারির মাছ লুট ও ফিসারি পাড়ের বৃক্ষ নিধন মামলার তদন্ত শনিবার দুপুরে ঘটনাস্থল সংলগ্ন একটি মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত ফিসারীর মালিক দাবীদার জনৈক আব্দুর রহমানের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বড়লেখা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মামলাটি (সিআর-১৪৩/২২) তদন্তের জন্য ইউএনও বরাবর প্রেরণ করেন। ইউএনও’র নির্দেশে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল হাসান ও রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস মামলাটি তদন্ত করেছেন।

তদন্তকালে স্থানীয় ইউপি মেম্বার আনিছ আহমদ, আব্দুল আজিজ ঠগই, সাবেক ইউপি মেম্বার আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মামলায় বাদী আব্দুর রহমান অভিযোগ করেন, উপজেলার জুহুদ নগর বিারশি সাকিনের খাস ভুমিতে ৮০/৮৫ ভুমিহীন পরিবার প্রায় ৩০ বছর ধরে বসবাস করছে। তারা খাসজমিতে ফলফসল লাগিয়ে ও সংলগ্ন ফিসারিতে মাষ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। প্রভাবশালীরা সরকারি খাস জমি ও ফিসারী দখলের উদ্দেশ্যে গত ৪ জুন মধ্যরাতে ফিসারির প্রায় ১ লাখ টাকার মাছ লুট করে। পরে নির্বিচারে ফিসারি পাড়ের ৬-৭ বছর বয়সি শতাধিক গাছ কেটে ফেলে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল হাসান ও বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস জানান, আদালতের নির্দেশে তারা সরেজমিনে গিয়ে বাদী, বিবাদী ও স্বাক্ষীদের জবানবন্দি নিয়েছেন। এছাড়াও এলাকার কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক ইউপি মেম্বার এবং গন্যমান্য ব্যক্তি ঘটনা সম্পর্কে জবানবন্দি দিয়েছেন। যত দ্রæত সম্ভব তারা তদন্ত প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষ বরাবর জমা দিবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews