আসনবিহীন টিকিট চালুর দাবি আসনবিহীন টিকিট চালুর দাবি – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
লুট হওয়া পাথর উদ্ধার করে সাদা পাথরেই প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে অফিসে প্রকাশ্যে ‘ধূমপান’ করে ভাইরাল’ সেই প্রকৌশলী বড়লেখায় বদলি : সেবাপ্রার্থীদের সাথে অসদাচরণ বড়লেখায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিসহ গ্রেফতার ৯ কুড়িগ্রাম সীমান্তে ২ মণ গাঁজা জব্দ করেছে বিজিবি আত্রাই নদীর পানি বৃদ্ধি : কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ কুরআন তিলাওয়াত দিয়ে নবীনবরণ প্রোগ্রামের সূচনায় শিক্ষার্থীদের আপত্তি কুলাউড়ায় স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষিকা স্ত্রীর মৃত্যু “কাব্যগ্রন্থ এসো আলোর পথের” মোড়ক উন্মোচন বুরুঙ্গা ইউনিয়ন ফাউন্ডেশন ইউকের উদ্যোগে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন আত্রাইয়ে ২জন বিএডিসি সার ডিলারের লাইসেন্স বাতিলের সুপারিশ

আসনবিহীন টিকিট চালুর দাবি

  • শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১

 কুলাউড়া স্টেশনে মাসে ২০ লক্ষাধিক টাকা লোকসান রেলওয়ের

এইবেলা, কুলাউড়া  ::

আসনবিহীন টিকিট চালুর দাবি যাত্রীদের। প্রতিনিয়ত ট্রেনের স্টাফের কাছে হয়রানি ও অনৈতিক অর্থ প্রদান বন্ধ করতে এবং লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব লোকসান ঠেকাতে আসনবিহীন টিকিট দ্রুত চালুর উদ্যোগ প্রয়োজন। বিষয়টি স্থানীয় স্টেশন থেকে তাদের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানালেও কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না।

রেলওয়ে সুত্র জানায়, করোনাকালীন সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মানতে ট্রেনে আসনবিহীন টিকিট বিক্রি বন্ধ করে দেয়া হয়। এমনকি একটি আসন খালি রেখে যাত্রী চলাচলের উদ্যোগ নেয়া হয়। দেশে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। স্বাভাবিকভাবে ট্রেনগুলো চলছে পুরনো নিয়মে। কেবল আসনবিহীন টিকেট চালু করা হয়নি।

আসনবিহীন টিকিট ইস্যু বন্ধ থাকলেও আসন সংখ্যার চেয়ে দ্বিগুণ তিনগুণ মানুষ ট্রেনে যাতায়াত করছে। কাউন্টার থেকে আসনবিহীন টিকিট না পেয়ে যাত্রীরা বিনা টিকিটে ট্রেনে উঠে। তখন ট্রেনের অ্যাটেনডেন্ট যাত্রীদের কাছ থেকে টিকিট সমমুল্যেও অনৈতিক ভাড়[া আদায় করে। আবার অনেক যাত্রী অ্যাটেনডেন্টটের সাথে ভাড়া চুক্তি করে ট্রেনে চড়েন। অবৈধভাবে ট্রেনে চড়ে গন্তব্যে যাওয়ার পর স্টেশন থেকে বের হওয়ার সময় টিকিট দিতে না পারায় গুনতে হয় জরিমানা।

কুলাউড়া রেলওয়ে সুত্র জানায়, শুধু কুলাউড়া থেকে সিলেট প্রতিদিন আন্ত:নগর পারাবত, উপবন, পাহাড়িকা, উদয়ন ও কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে করে ১২ থেকে ১৫শ যাত্রী যাতায়াত করেন। যদি সর্বনিম্ন ১২শ যাত্রী যাতায়াত করেন তাহলে এসব ট্রেনে সর্বোচ্চ পরাবত ট্রেনে ৫০ টিকিট এবং অন্যান্য ট্রেনে ১০ টিকিট বরাদ্ধ রয়েছে। সে হিসেবে এক হাজার যাত্রীর কাছ থেকে ৬০ টাকা করে আসনবিহীন টকিটে আদায় করা টাকার পরিমান ৬০ হাজার টাকা। প্রতিমাসে মোট ১৮ লক্ষ টাকা রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে রেলওয়ে বাংলাদেশ। এই হিসাব শুধু কুলাউড়া- সিলেট স্টেশনের হিসাব। কুলাউড়া থেকে চট্রগ্রাম এবং ঢাকাগামী ট্রেনে আসনবিহীন টিকিট বিক্রি করে যদি নুন্যতম আরও ২ লক্ষ টাকা আয় হয়, তাহলে রেলওয়ে শুধু কুলাউড়া স্টেশন থেকে মাসে ২০ লক্ষাধিক টাকা রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে। আর সেই টাকা চলে যাচ্ছে ট্রেনে কর্মরত অসাধু চত্রের পকেটে।

এব্যাপারে কুলাউড়া স্টেশন মাস্টার মো. মুহিবুর রহমান জানান, বিষয়টি আমরা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তবে জানি না কবে থেকে আসন বিহীন টিকিট বিক্রির অনুমতি মিলবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews