নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি :: নওগাঁর আত্রাইয়ে ট্র্যাক প্রতীকের সহযোগী উপজেলা আ’লীগ সহসভাপতি ও জেলা পরিষদ সদস্য চৌধুরী গোলাম মোস্তফা বাদলকে জখম ঘটনায় তার ছেলে চৌধুরী মাসুদ রানা বাদি হয়ে ২ জনের নাম দিয়ে এবং অজ্ঞাতনামা ৫-৭ জনের কথা উল্লেখ করে থানায় মামলা করেছেন। জিজ্ঞাসাবাদে জনতার
হাতে ধৃত শামিম হোসেন ওরফে সানি (২৭) এর স্বীকারোক্তি মতে সানির গ্রামের মাসফিকুজ্জামান মিলু(৩১) কে শনিবার দিবাগত রাতে আটক করে থানা পুলিশ। আটক দুজনকে রোববার ৩১ ডিসেম্বর নওগাঁ জেলা হাজতে পাঠানো হয়েছে।
মামলা সূত্রে, ৩০ ডিসেম্বর সকাল আনুমানিক সারে নয়টায় স্বতন্ত্র ট্র্যাক প্রতীকের এমপি পদপ্রার্থী ওমর ফারুক সুমনের নির্বাচনী ক্যাম্পে যাবার প্রাক্কালে সাহেবগঞ্জ বাজারে আগে থেকে ওৎপেতে থাকা আসামীরা পিছন থেকে বাদলের পিঠে চাকু মারলে চিৎকার শুরু করে বাদল।
আত্রাই থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর শামিম হোসেন সানি (২৭) কে ধাওয়া দিয়ে আটক করে জনতা । সানি প্রাথমিক স্বীকারোক্তিতে টাকার বিনিময়ে মামলার আসামী আমিরুল ইসলাম বুদন(৩২) এর কথামত কাজ করতে এসেছে মর্মে জানায়। সানির দেওয়া তথ্যমতে তার গ্রামের মাসফিকুজ্জামান মিলু(৩১) কে শনিবার রাতে আটক করা হয়। আটক দুজনের রিমান্ড চেয়ে রোববার নওগাঁ জেলাহাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্য আসামীদের ধরতে এবং প্রকৃত রহস্য উদঘাটনে তদন্ত চলছে।#
Leave a Reply