সিলেট অফিস :: সিলেটে গতরাতে প্রবল বৃষ্টিতে সুরমা নদীর পানি বেড়ে রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। নগরের অসংখ্য বাসা বাড়িতে পানি ঢুকে পড়েছে।এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী।
রোববার (২ জুন) রাত ১২টা থেকে এ বৃষ্টিপাত শুরু হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, নগরীর তালতলা, মাছুমদিঘীরপার, জামতলা, তোপখানা, কাজির বাজার, যতপুর, তেররতন, কালিঘাট, চালিবন্দর, উপশহর, মাছিমপুর, সোবহানীঘাট, পায়রা, শেখঘাটসহ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় বন্যার পানি ঢুকে রাস্তা ও বাসা বাড়ি প্লাবিত হয়।
নগরীর তালতলার বাসিন্দা রজত কান্তি গুপ্ত বলেন, ২০২২ পরে ঘরেআবারো পানি ঢুকলো ২০২৪ সালে। পরিবার নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছি৷ বন্যা আগ মূর্হতে যদি নদী-ছড়া- খাল-বিল খনন করা হত তাহলে নগরীতে পানি দুখতো না।
তোপখানা এলাকা বাসিন্দা বিপাশা দাস বলেন, অতি বৃষ্টির কারনে আমাদের ঘরে পানি দুখে গেছে। পানি দুখার ফলে ভোগান্তিতে পড়েছি আমরা। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আতংক রাত কাটাচ্ছি। সটিক ভাবে যদি সিটি কর্পোরেশন নদী খনন করতো তাহলে বার বার বন্যাতে আমরা আক্রান্ত হতাম না।
নগরীর মির্জাজাঙ্গালের বাসিন্দা এডভোকেট দেবব্রত চৌধুরী বলেন, বন্যার পানি তো ঘর লাগোয়া ছিল আগে থেকেই তার উপর মুষলধারে বৃষ্টিতে একাকার হয়ে গেছে সবকিছু। দূর্ভোগে আছি।
নগরীর দাঁড়িয়া পাড়ার বাসিন্দা চৈতী গোপ বলেন , বন্যা ও বৃষ্টির পানিতে আমাদের ঘরে দুখেছে। ঘরের সব কিছু পানিতে তলিয়ে গেছে। ভোগান্তি রাত কাটাচ্ছি আমরা।
এছাড়া রাতের টানা য়েকঘণ্টার বৃষ্টিতে সিলেট এম এজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালও। চিকিৎসাকেন্দ্রটির বিভিন্ন ভবনের নিচতলা বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসাসেবা।
এদিকে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির আগের (২ মে) দিন কিছুটা উন্নতি হয়েছিলো। বেশ কিছু স্থানে কমে এসেছিলো পানি। কিন্তু রাতে বৃষ্টিতে ফের নগরীতে বাড়লো পানি
caller_get_posts is deprecated. Use ignore_sticky_posts instead. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121caller_get_posts is deprecated. Use ignore_sticky_posts instead. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
Leave a Reply