সেচ সংকটে কৃষকরা : ভর মৌসুমেও কমলগঞ্জে বোরো আবাদ ৪০ শতাংশ সেচ সংকটে কৃষকরা : ভর মৌসুমেও কমলগঞ্জে বোরো আবাদ ৪০ শতাংশ – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
লুট হওয়া পাথর উদ্ধার করে সাদা পাথরেই প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে অফিসে প্রকাশ্যে ‘ধূমপান’ করে ভাইরাল’ সেই প্রকৌশলী বড়লেখায় বদলি : সেবাপ্রার্থীদের সাথে অসদাচরণ বড়লেখায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিসহ গ্রেফতার ৯ কুড়িগ্রাম সীমান্তে ২ মণ গাঁজা জব্দ করেছে বিজিবি আত্রাই নদীর পানি বৃদ্ধি : কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ কুরআন তিলাওয়াত দিয়ে নবীনবরণ প্রোগ্রামের সূচনায় শিক্ষার্থীদের আপত্তি কুলাউড়ায় স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষিকা স্ত্রীর মৃত্যু “কাব্যগ্রন্থ এসো আলোর পথের” মোড়ক উন্মোচন বুরুঙ্গা ইউনিয়ন ফাউন্ডেশন ইউকের উদ্যোগে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন আত্রাইয়ে ২জন বিএডিসি সার ডিলারের লাইসেন্স বাতিলের সুপারিশ

সেচ সংকটে কৃষকরা : ভর মৌসুমেও কমলগঞ্জে বোরো আবাদ ৪০ শতাংশ

  • শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি :: চলতি বোরো আবাদের ভর মৌসুমেও এক সময়ের বৃহত্তর সিলেটের শস্যভান্ডার খ্যাত মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বোরো আবাদ হয়েছে মাত্র ৪০ শতাংশ। প্রচন্ড সেচ সংকটে কৃষি অধ্যূষিত এলাকার কৃষকরা বোরো আবাদ নিয়ে শঙ্কিত। নিম্নাঞ্চলের যেসব স্থানে প্রতি বছর বোরো আবাদ হয়েছে সেসব স্থানেও সেচ সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে বোরো আবাদি জমি নিয়েও কৃষকরা বিপাকে পড়েছেন।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, কমলগঞ্জ উপজেলায় এবছর ৫১২২ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে এপর্যন্ত ৪০ শতাংশ জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। তবে সেচ সঙ্কটের কারনে বোরো আবাদ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।

কৃষকরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় উপজেলার ধলাই, লাঘাটা নদীসহ পাহাড়ি ছড়াসমুহেও পর্যাপ্ত পানি নেই। বিভিন্ন স্থানে ক্রস বাঁধ কিংবা স্লুইসগেট দিয়ে কিছু কিছু স্থানে পানি আটকিয়ে চাষাবাদ হচ্ছে। এরফলে অন্যান্য স্থানে কাঙ্খিত পানি পাওয়া যাচ্ছে না।

পতনউষারের কৃষক আকতার মিয়া, পরিমল দেবনাথ, সওকত মিয়া, সুহেল আহমদ বলেন, যুগ যুগ ধরে আমাদের পূর্বসূরীরা বোরো চাষাবাদ করে আসছেন। নিম্নাঞ্চলের জমি থাকায় আমরাও বোরো চাষাবাদ করি। তবে এবছর সেচের অভাবে বেশকিছু জমি এখনো পরিত্যক্ত রয়েছে। পানি না পাওয়ায় চাষাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে না। তারা আরো বলেন, আমাদের জমি মূলত বোরো আবাদী। অথচ উজানের বিভিন্ন স্থানে নদী থেকে পানি আটকিয়ে নিয়ে যাওয়ায় আমরা সেচের অভাব বোধ করছি। তবে বোরো আবাদ না হলে দুর্ভোগে পড়তে হবে বলে তারা মন্তব্য করেন।

এ ব্যাপারে কমলগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার রায় বলেন, আসলে শুষ্ক মৌসুম থাকায় কৃষকরা কিছুটা সেচ সংকটে রয়েছেন। তাছাড়া লক্ষ্যমাত্রার ৪০ শতাংশ চাষাবাদ হয়েছে। সময় এখনো যথেষ্ট রয়েছে। আশা করছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করবে।#।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews