অন্ধকারাবৃতা ম ম তা জ ম ম আঁধারেতে হাসি আমি আলোতে যে কাঁদি, পৃথিবীটা ঘুমিয়ে গেলেই নিজেরে দেই ফাঁকি! পৃথিবীর সব সুখই ভুলে থাকা যায়, একটুখানি সুখের ছোঁয়া আমারে কাঁদায়।
গোপালের বাঁশি ////// ////// মোহাম্মদ দীদার হোসেন গোপালকে দেখাচ্ছে আজ খুবই হাসি-খুশি; না জানি কী নিয়ে সে বাজায় আবার বাঁশি! রাজ দরবার সরব আজ, চেয়ার ছাড়া নিয়ে; গোপালও খোশমেজাজে, যেন
দ্বিসমীকরণ ধ্রুপদী শামীম —————– ভালোবাসা পেলে মানুষ ফুল হয়, পাখি হয় কখনো সশব্দ কলতানে বহতা নদী, ভালোবাসায় মাঝে মধ্যে অসুস্থ হতে হয় কাছে এসে সেবা-শুশ্রূষা করে যদি! ভালোবাসায় প্রচন্ড অভিমান
কোভিড-১৯ ******* মোহাম্মদ দীদার হোসেন ——————————————— নির্বাক করোনা সবাক হয়ে, জীবন করছে বধ; কোভিড-১৯ ঠেকাতে তবে কার কী আছে রসদ? মহাশক্তিধর চীনে করোনা, হেনেছে থাবা প্রথম; দেশ- মহাদেশ পাড়ি দিয়ে,
মৃনালিনীর সাথে হঠাৎ ই দেখা হয়ে গেল চন্দনের। কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চন্দন। ক্লাস ছিল ২ টা পর্যন্ত, বাড়ীর দিকে রওনা হয়, আজ আবার ৫ টা থেকে প্রথম বর্ষের কোচিং ক্লাস
সম্রাট তারেক:: “মানুষ ও কবিতা অবিচ্ছেদ্য। মানুষ থাকলে বুঝতে হবে কবিতা আছে :কবিতা থাকলে বুঝতে হবে মানুষ আছে। ” হুমায়ূন আজাদের কবিতার সংজ্ঞার সাথে আমার চিন্তার ভিন্নতা নেই। মানুষ ও
সর্বহারা শম্পা দত্ত দাশগুপ্ত স্বাধীনতা আমাদের ভুখা পেটে লাথি , আধপেটা খেয়ে খাটা দিনভর কম দরে বেচে দি সোনার ফসল । মহাজানি দেনার দায়ে ভিটে মাটি চাটি । বাবুদের আবদারে
অদৃশ্য শত্রু মোহাম্মদ দীদার হোসেন অদৃশ্য এক শত্রু এসে হানা দিয়েছে ভবে; বিশ্ব জুড়ে কান্নার রোল, চিন্তিত সবে। খালি চোখে যায় না দেখা, রাজত্ব সবখানে ; লাখো লাখো মানুষ মারতে,
আমার প্রিয় শ ম্পা দ ত্ত দা শ গু প্ত আমার প্রিয় , আমার প্রেমিক আগে বুঝিনি! তোমায় এত ভালোবাসি তোমাকে কাঁদিয়ে চলে আসার পর মনে হলো আমার!
ভালো যদি নাই বাস শ ম্পা দ ত্ত দা শ গু প্ত ভালো যদি নাই বাস, তবে কেন কাছে আস? আঁখি জলে ভাসাতে আমায় ছলনার মায়া জালে, অকারণে বেঁধে ফেল-