সকল প্রধান আন্তর্জাতিক পরিবেশগত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ-পরিবেশমন্ত্রী সকল প্রধান আন্তর্জাতিক পরিবেশগত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ-পরিবেশমন্ত্রী – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়ার নবারুন আদর্শ বিদ্যাপীটের সভাপতির প্রবাস গমন উপলক্ষে সংবর্ধনা প্রদান কমলগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব “সেং কুটস্নেম” বড়লেখায় শিক্ষা ও সেবা ফাউন্ডেশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা ও পুরস্কার বিতরণ কুড়িগ্রামে শ্রমিক লীগ নেতাকে শ্রমিক দলে রাখার পায়তারা বড়লেখায় পৌর যুবদল নেতার মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার বড়লেখায় শিক্ষক ও সাংবাদিক মইনুল ইসলামের ইন্তেকাল : শোক প্রকাশ নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিটার মিনিবার নাইট ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন এফসি ডার্ক নাইট একজন মেহেদী হাসান রিফাতের গল্প : স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে আত্রাইয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

সকল প্রধান আন্তর্জাতিক পরিবেশগত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ-পরিবেশমন্ত্রী

  • বুধবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২২

এইবেলা, ঢাকা::

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন বলেছেন, পরিবেশ সংরক্ষণে আন্তর্জাতিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ জাতিসংঘ জীববৈচিত্র্য কনভেনশন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন, মরুকরণ রোধ কনভেনশন, বিপজ্জনক বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত বাসেল কনভেনশন, জৈব দূষক সম্পর্কিত স্টকহোম কনভেনশন, ওজোনস্তর ক্ষয় রোধ সম্পর্কিত মন্ট্রিল প্রোটোকল সহ সমস্ত প্রধান বহুপাক্ষিক পরিবেশগত চুক্তিতে স্বাক্ষর ও অনুসমর্থন করেছে। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন রোধে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমণ নিঃশর্তভাবে ৭ শতাংশ এবং শর্তসাপেক্ষে ১৬ শতাংশ কমিয়ে আনবে। বাংলাদেশ জাতীয় জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা (ন্যাপ) তৈরির কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

পরিবেশমন্ত্রী আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালে চুয়ার্ডের সঙ্গে বৈঠককালে এসব কথা বলেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোস্তফা কামাল, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মিজানুল হক চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) মনিরুজ্জামান এবং অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।

মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের সীমিত ভূমি সত্বেও দেশের স্থলভাগের ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ প্রকৃতি সংরক্ষণ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে যার মধ্যে ৪৮ টি সুরক্ষিত এলাকা এবং ১৩ টি পরিবেশগতভাবে সংকটপূর্ণ এলাকা রয়েছে। এছাড়াও ইতোমধ্যেই দেশের মোট সামুদ্রিক এলাকার ৬ দশমিক ২০ শতাংশ এলাকায় ৪টি সামুদ্রিক সুরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করা হয়েছে।

বনমন্ত্রী বলেন, রামসার জলাভূমিতে একটি টেকসই ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ‘টাঙ্গুয়ার হাওরের কমিউনিটি-ভিত্তিক টেকসই ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্পের মাধ্যমে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ সুইস উন্নয়ন সহযোগিতার একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন উদ্যোগসমূহ স্থলজ, সামুদ্রিক অঞ্চলে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার কার্যক্রম আরও জোরদার করতে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা কামনা করে।

বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালে চুয়ার্ড বলেন, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং জলবায়ু অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা ক্রমবর্দ্ধমান গতিতে অব্যাহত থাকবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews