ভাতিজির বাল্য বিবাহে বাঁধা দেওয়ায় কাল হলো চাচার পরিবারের  – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
একদল অপকর্ম করে পালিয়েছে, আরেকদল সেই অপকর্মের দায় কাঁধে তুলে নিয়েছে : শফিকুর রহমান আধ্যাত্মিক, মানবিক দর্শন ও লোক ক‌বি সাধক হাসন রাজার মৃত্যুবার্ষিকী আজ আজ বড়লেখা মুক্ত দিবস : মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আলোচনা সভা প্রয়াত ডা. পবন চন্দ্র দেবনাথের ছোট ভাই ব্রজেন্দ্র দেবনাথ আর নেই কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শনে রেলওয়ে সচিব- সম্পন্নের ডেডলাইনেও বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় বড়লেখায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নফল রোজা শেষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুলাউড়ায় আদালতের নির্দেশনা ভঙ্গ করে কৃষকদের জমিতে ফসল রোপণের অভিযোগ ছাতকের ইউএনও’কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান ফুলবাড়ীতে বিজিবি’র অভিযানে মাদকদ্রব্য ও ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার সহকারি শিক্ষকদের সাটডাউন- বড়লেখায় কক্ষের তালা ভেঙ্গে পরীক্ষা নেওয়ালেন অভিভাবকরা

ভাতিজির বাল্য বিবাহে বাঁধা দেওয়ায় কাল হলো চাচার পরিবারের 

  • বুধবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৩

Manual6 Ad Code
জুড়ী প্রতিনিধি ::ভাতিজির বাল্য বিবাহে বাধা দেওয়ার কারনে চাচার পরিবারকে মামলা করে হয়রানির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জুড়ীর গোয়ালবাড়ী ইউনিয়নের পশ্চিম শিলুয়া গ্রামের হারুন মিয়া নামের  একটি  ভুক্তভোগী পরিবার।
ভুক্তভোগী হারুন মিয়া   অভিযোগ করে বলেন,তার আপন ভাই লোকমান আলী প্রায় ১ বছর পূর্বে প্রবাসে মারা যান।ভাইয়ের মারা যাওয়ার পর তার স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে একই বাড়িতে বসবাস করেন।গত ২৪ ডিসেম্বর পরিবারের কাউকে না বলে  আমার ভাবী,  একমাত্র ভাতিজি মারজানা আক্তার ফাতেহা (১৬) কে পাশ্ববর্তী আকতার মিয়ার পুত্র  রাসেল মিয়ার সাথে বিবাহ দিতে চান।আমাদের ভাতিজির ভবিষ্যৎ কথা চিন্তা করে  আমি ও আমার পুত্রগন তাতে  বাধা দেই।  আমার ভাতিজি শিলুয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের দশম শ্রেণীর ছাত্রী। তার বর্তমান বয়স ১৬ বছর ৫ মাস হওয়াতে আমরা বাল্য বিয়ে দিতে রাজি না হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে  ফোনে অবগত করি । তিনি সাথে সাথে আমাদের  বাড়ীতে জুড়ী থানার একদল পুলিশ  পাঠান।বাড়ির পাশ্বে মাগুরা বাজারে পুলিশ আসলে ইউপি সদস্য জয়নাল আবেদীন বিষয়টি দেখবেন বলে তাদেরকে ফিরিয়ে দেন। ঐ দিন রাতে বর পক্ষের উপস্থিতিতে কন্যার মা আমাদের ভাতিজির বিয়ে দিয়ে দেন।এ সময় স্থানীয় ইউপি সদস্য জয়নাল আবেদিন উপস্থিত ছিলেন।এসময় ইউপি সদস্যদের সাথে আমাদের কথা কাটাকাটি হয়।
বাল্য বিয়ে বন্ধের বিষয়টি আমাদের ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কাইয়ুম অবগত রয়েছেন।
বিয়ের পর ২১ জানুয়ারি আমাদের ভাতিজি তার নতুন বরকে নিয়ে আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসে।সাথে বরের চাচাতো ভাই রাসেল সহ ৭-৮ জন পুরুষ ছিলেন।বরের পক্ষ থেকে আসা লোকজন আমাদের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়ার পর আমাদের উপর অতর্কিত হামলা করে।এরপর তারা জুড়ী থানায় আমাদের নামে মামলা দায়ের করে।মামলায় আমার পুত্র তোফাজ্জল হোসেন (২২) জোবায়ের হোসেন (১৫) এবং আমার স্ত্রী আছমা বেগম (৪০) কে আসামী করা হয়।পুলিশ আমার ছেলে জুবায়েরকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করে।আমরা কোন কিছু বুজে উটার আগে এ রকম ঘটনা হয়ে যায়।এর ভোক্তভোগী হয়ে আমাদের মামলা ঘাটতে হচ্ছে।
তার  পরিবারকে মামলা থেকে মুক্তি দিয়ে হয়রানি বন্ধ করতে প্রশাসনের প্রতি আহবান জানান তিনি।
জুড়ী থানার ওসি মোশাররফ হোসেন জানান, মারামারির ঘটনায় মামলা হয়েছে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন


Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!