কুলাউড়ায় খাসিয়া বনবিভাগ বিরোধ নিষ্পত্তিতে সম্প্রীতি সমাবেশ- কুলাউড়ায় খাসিয়া বনবিভাগ বিরোধ নিষ্পত্তিতে সম্প্রীতি সমাবেশ- – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান বড়লেখায় ভিটা তৈরীতে টিলা কর্তন : ভূমি মালিকের ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বড়লেখায় জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের সমাপনি ও পুরস্কার বিতরণ কুলাউড়ায় বিক্ষুদ্ধ ছাত্র-জনতা হাতুড়ি দিয়ে ভাঙ্গলো শেখ মুজিবের ম্যুরাল কমলগঞ্জে ধলাই নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে টাকা জরিমানা কুড়িগ্রাম সদরে ৪ ইটভাটা বন্ধ করেছে উপজেলা প্রশাসন  কমলগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর লাশ উদ্বার কুলাউড়ায় খাসিয়ারা কুপিয়ে হত্যা করলো বনবিভাগের উপকারভোগীকে কমলগঞ্জে কুদালিছড়া-ডুপাবিল খাল খননে অনিয়ম : জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ ফলো আপ- কুলাউড়ায় আহাদ আলী হত্যাকান্ড- আতঙ্কে বাড়ী ছাড়া পরিবার আত্মীয়ের বাড়িতে কাটছে দিন কমলগঞ্জে পূর্ব বিরোধের জেরে একজনকে কুপিয়ে হত্যা : আটক-৬

কুলাউড়ায় খাসিয়া বনবিভাগ বিরোধ নিষ্পত্তিতে সম্প্রীতি সমাবেশ-

  • মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ভূমির মালিকানা কাউকে দেয়া হয়নি

এইবেলা, কুলাউড়া ::

কুলাউড়া উপজেলায় সামাজিক বনায়নকে ঘিরে খাসিয়া ও বনবিভাগের উপকারভোগীদের মধ্যে সৃষ্ট বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে ০৭ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার কর্মধা ইউনিয়নের মুনিপুরী একাডেমিতে এক সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এটিএম ফরহাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য দেন কুলাউড়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গোলাম কাওছার দস্তগীর। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান, বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া, কুলাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম সফি আহমদ সলমান, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি রফিকুল ইসলাম রেনু, কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ বিনয় ভূষণ রায়, কর্মধা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এমএ রহমান আতিক, পৃথিমপাশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নবাব আলী বাখর খান, বনবিভাগের পক্ষে রেঞ্জ অফিসার রিয়াজ উদ্দিন, খাসিয়াদের পক্ষে ফ্লোরা বাবলী তালাং ও উপকারভোগীদের পক্ষে হারিছ আলী।

বনবিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়, কুলাউড়া উপজেলার সংরক্ষিত বনাঞ্চলে আগে বাঁশ ছিলো। সেই বাঁশের পরিবর্তে এখন আছে পান। এখন আর বাঁশ নেই। মহালও নেই। ৪টি বাঁশ মহাল বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সামাজিক বনায়নেও আসছে বাঁধা। তবে সরকার ‘সিলেট বনবিভাগে পুণ:বনায়ন ও অবকাঠামো উন্নয়ন’ নামে প্রকল্প গ্রহণ করেছে। যার কার্যক্রম শুরু হবে।

অতিথিবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বলেন, বনে বাস করতে পারেন। কিন্তু ভূমির মালিকানা কাউকে দেয়া হয়নি। বনের সাথে যাদের আধ্যাত্মিক সম্পর্ক রয়েছে, তারা কখনও বন ধ্বংস করতে পারে না। আর্থিক সম্পর্ক যখন জোরদার হয় তখন বিরোধ সৃষ্টি হয়। আগে এখানে বাঁশ মহাল ছিলো, সরকার রাজস্ব পেতো। এখন পানপুঞ্জিতে শুনেছি ব্যাপক অর্থনৈতিক কর্মকান্ড চলে। কিন্তু সরকার কি পায়? বনের মালিক রাষ্ট্র এবং বনবিভাগ। বনভূমিতে থাকা মানে, কাউকে ভূমির মালিকানা দেয়া হয়নি। এখানে কেউ ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলে সফল হবে না। যারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে চলবেন, রাষ্ট্র আপনাদের পাশে থাকবে। তবে অবশ্য ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠির বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews