নাগেশ্বরী হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবার বেহাল অবস্থা নাগেশ্বরী হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবার বেহাল অবস্থা – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আত্রাইয়ে ব্রিজের নির্মাণ কাজে ধীরগতি : দুর্ভোগে এলাকাবাসী শ্রীমঙ্গলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ঋণ ম্যাচমেকিং কর্মসূচি ও ব্যাংকার-উদ্যোক্তা মত বিনিময় সভা ৪শ’ বছরের পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শণ আত্রাইয়ের তিন গুম্বুজ মসজিদ-মঠ সিলেট তালতলা ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন জেলা প্রশাসকের সাথে কুলাউড়ায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মতবিনিময় কুলাউড়ার সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ বড়লেখায় বিজিবির হাতে রুপিসহ ভারতীয় নাগরিক আটক কুড়িগ্রামে ঘর-বাড়ি ফসলি জমি রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা গ্রামবাসীর    সিলেটে বিএনপির বিশাল শোডাউন সিলেট নগরীতে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত রিকশা চলাচলে নতুন নির্দেশনা

নাগেশ্বরী হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবার বেহাল অবস্থা

  • শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :: কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই কোন স্বাস্থ্য সেবার মান,বেহাল অবস্থায় খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে চিকিৎসা সেবা। অকেজো হয়ে পড়ে আছে একেকটি সরঞ্জাম।
২০১৫ সালে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও আজও সেই শয্যা দেখতে পায়নি রোগী। শয্যার অভাবে হাসপাতালের মেঝেতেই শুয়ে আছে অসংখ্য রোগী। নতুন বেডের সরঞ্জাম রয়েছে তালাবদ্দ। নাজেহাল অবস্থা অপারেশন থিয়েটারের।
এ পরিস্থিতিতে মুমূর্ষু রোগীদের রেফার করে কর্তৃপক্ষ। রোগীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলে যেতে হয় অন্য সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে।
 ২টি এক্সে মেশিন থাকলেও একটি অচল অপরটি সচল থাকলেও টেকনিশিয়ানের অভাবে কোন এক্সে হয় না হাসপাতালে।
হাসপাতালের বাদরুমে পানির সংযোগ থালেও নেই পানির ব্যবস্থা। টয়লেটের প্যান ও ওয়াশরুমে জমে আছে ময়লার স্তুপ। পরিচ্ছন্ন কর্মী থাকলেও পরিষ্কার করেন না ওয়াশরুম।
পরিচ্ছন্ন কর্মী শাহ আলম গার্ডেনারকে দিয়ে ৩ টাকার টিকিট বিক্রি করা হয় ৫ টাকায়। শুধু তাই নয় হাসপাতালের মালি ইউনুছ আলীকে  দিয়ে বিতরণ করা হয় ওষুধ, যেটি একটি আর্মাসিস্টের কাজ।
হাসপাতালের দুই তলার বাদরুমটি সাদা পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে, সেখানে লেখা আছে,”সরকারি সম্পত্তি” ভিতরে গিয়ে দেখা যায় ময়লার স্তুপ, সেখানেই পরে আছে একটি এক্সে মেশিন।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর নাগেশ্বরী অফিস সুত্রে জানাযায় ২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী  উপজেলার প্রায় ৪ লক্ষ জনসংখ্যার বসবাস।
এর বিপরীতে হাসপাতালে ১৪ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র ৬ জন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল্লাহ আল মামুনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি  জানান, জনবল না থাকার কারনে মালি দিয়ে ঔষধ আর গার্ডেনারকে দিয়ে টিকিট বিক্রি করা হয়, তবে অতিরিক্ত টাকা নেয়ার কোন সুযোগ নেই।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews