জুড়ী তৈয়বুন্নেছা খানম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষের অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা জুড়ী তৈয়বুন্নেছা খানম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষের অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শ্রীমঙ্গলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ঋণ ম্যাচমেকিং কর্মসূচি ও ব্যাংকার-উদ্যোক্তা মত বিনিময় সভা ৪শ’ বছরের পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শণ আত্রাইয়ের তিন গুম্বুজ মসজিদ-মঠ সিলেট তালতলা ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন জেলা প্রশাসকের সাথে কুলাউড়ায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মতবিনিময় কুলাউড়ার সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ বড়লেখায় বিজিবির হাতে রুপিসহ ভারতীয় নাগরিক আটক কুড়িগ্রামে ঘর-বাড়ি ফসলি জমি রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা গ্রামবাসীর    সিলেটে বিএনপির বিশাল শোডাউন সিলেট নগরীতে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত রিকশা চলাচলে নতুন নির্দেশনা ঘরহারা বন্যার্তদের পাশে কুলাউড়া এসোসিয়েশন অব নিউজার্সি ইউএসএ

জুড়ী তৈয়বুন্নেছা খানম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষের অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা

  • মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০

এইবেলা, জুড়ী ::

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ তৈয়বুন্নেছা খানম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অরুন চন্দ্র দাস অবসর গ্রহণ করেছেন। ২৯ ফেব্রুয়ারি  সোমবার এই কলেজে শেষ কার্যদিবসের মাধ্যমে উনার কর্মক্ষেত্রের সমাপ্তি ঘটে।

২০১২ সালের ১৯ জুলাই তিনি জুড়ী তৈয়বুন্নেছা খানম ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন।এর আগে তিনি বড়লেখা সরকারী কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন।অরুন চন্দ্র দাস শিক্ষা জীবনে নিজ বাড়ি সুনামগন্জের দিরাই উপজেলার রাঙামাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ৫ম শ্রেণী পাস করে দিরাই হাই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। তারপর মদনমোহন কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার শেষে সিলেট এমসি কলেজ থেকে অর্থনীতিতে অনার্স পাস করে চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

জুড়ী তৈয়বুন্নেছা খানম সরকারি কলেজে যোগদানের পর কলেজের শিক্ষার মান উন্নয়ন, নতুন একাডেমীক ভবন স্থাপন সহ বিভিন্ন কাজ করে গেছেন। উনার হাত ধরেই ২০১২-১৪ শিক্ষা বর্ষ থেকে অত্র কলেজে বাংলা ও সমাজবিজ্ঞান এবং ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ইংরেজি এই ৩ টি বিষয়ে অনার্স চালু হয়। ২০১৭ সালে বর্তমান সরকার সারাদেশের প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে কলেজে কে সরকারীকরনের আওতায় নিয়ে আসলে জুড়ী কলেজ সরকারি করন হয়।কলেজের নিজস্ব তহবিল থেকে দ্বিতলা একটি একাডেমীক ভবন নির্মাণ করার পর ও বর্তমানে কলেজের তহবিলে প্রায় ১ কোটি ৫২ লক্ষ টাকা জমা রয়েছে। যার কৃতিত্বের ও অংশীদার তিনি।

একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ প্রতিবেদকে বলেন, শিক্ষকতা মহান পেশা। সেই পেশায় আমি আমার জীবনটা কাটিয়েছি এতটুকুই আমার স্বার্থকতা। এই কলেজ এবং আমার অতীতের কর্মস্থল বড়লেখা সরকারি কলেজসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আমার ছাত্রছাত্রী যারা আছে সবাই যেন আমার জন্য দোয়া আর্শীবাদ করেন এই প্রত্যাশা।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews