কুলাউড়ার তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়- ১১ মাস থেকে শিক্ষকদের বেতনভাতা বন্ধ কুলাউড়ার তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়- ১১ মাস থেকে শিক্ষকদের বেতনভাতা বন্ধ – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বিএনপি বার বার জনগণের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছে-জি.কে গউছ ছাত্রশিবির কুড়িগ্রাম জেলা শাখার উদ্যোগে থানা প্রতিনিধিদের নিয়ে মতবিনিময় নিটারে প্রথমবারের মতো সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উদযাপিত বড়লেখা উপজেলা বিএনপির কাউন্সিল : পুরনো নেতৃত্বেই নেতাকর্মীর আস্থা রাতে নিখোঁজ সকালে কচুরিপানার নিচে মিলল অবসরপ্রাপ্ত সাবরেজিস্ট্রারের লাশ ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ আবু সাঈদ জীবন দিয়ে ফ্যাসিষ্ট সরকারের পতন ঘটাতে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে- শিবির সভাপতি দোয়ারাবাজারে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে নিহত ২ কমলগঞ্জে নানা আয়োজনে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উৎসব পালিত সিলেট রেলস্টেশনে সর্বস্তরের নাগরিকবৃন্দের বিশাল মানববন্ধন :: ৮ দফা দাবি না কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারী

কুলাউড়ার তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়- ১১ মাস থেকে শিক্ষকদের বেতনভাতা বন্ধ

  • মঙ্গলবার, ৯ জুন, ২০২০

এইবেলা, কুলাউড়া ::

কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী শরীফপুর ইউনিয়নের তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনভাতা গত ১১ মাস থেকে বন্ধ রয়েছে। ফলে শিক্ষকরা বঞ্চিত হয়েছেন ঈদ উদযাপন থেকে। সেইসাথে মানবেতর জীবন যাপন করছেন বলে জানা গেছে।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম দুর্নীতি ও সেইসাথে শিক্ষিকার সাথে অনৈতিক আচরণের কারণে হয়েছে একাধিক তদন্ত। তাছাড়া গত জানুয়ারি মাস থেকে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ায় তৈরি হয় নতুন সঙ্কট। কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার একাধিকবার বেতন বিল করার নির্দেশ দিলেও তাতে গুরুত্বই দেননি প্রধান শিক্ষক।

জানা যায়, তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ মোট ১১ শিক্ষক কর্মরত আছেন। গত জুলাই মাস থেকে প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ শিক্ষকদের বেতনভাতার বিল করছেন না। ফলে এসব শিক্ষকরা ১১ মাস থেকে বেতনভাতা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। তাছাড়া বিগত ঈদুল ফিতরের সময় বেতনভাতা ও ঈদ বোনাস থেকে বঞ্চিত হন। ফলে তাদের পরিবার পরিজনের সাথে ঈদের আনন্দ উপভোগ থেকে বঞ্চিত হন।

তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদের ব্যক্তিগত মোবাইল নাম্বার ০১৭১৩৮১০৬৮১ নম্বরে যোগাযোগ করলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আনোয়ার জানান, এই প্রধান শিক্ষক কারো কথাবার্তা শুনছেন না। তার নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছেন। শিক্ষকরা ইউএনও মহোদয়ের কাছে এসেছিলেন অভিযোগ নিয়ে। বিষয়টি উনি ভালো বলতে পারবেন।

এ ব্যাপারে কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এটিএম ফরহাদ চৌধুরী জানান, গত জানুয়ারি মাসে কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে। প্রধান শিক্ষককে নতুন কমিটি গঠনের জন্য বললেও তিনি কমিটি গঠনের কোন উদ্যোগ নেননি। তাছাড়া বেতন ভাতার বিল করার জন্য একাধিকবার বললেও গুরুত্ব দেননি। শিক্ষকরা এব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগও করেছেন।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews