কাছারি পয়রাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ  – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
একদল অপকর্ম করে পালিয়েছে, আরেকদল সেই অপকর্মের দায় কাঁধে তুলে নিয়েছে : শফিকুর রহমান আধ্যাত্মিক, মানবিক দর্শন ও লোক ক‌বি সাধক হাসন রাজার মৃত্যুবার্ষিকী আজ আজ বড়লেখা মুক্ত দিবস : মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আলোচনা সভা প্রয়াত ডা. পবন চন্দ্র দেবনাথের ছোট ভাই ব্রজেন্দ্র দেবনাথ আর নেই কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শনে রেলওয়ে সচিব- সম্পন্নের ডেডলাইনেও বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় বড়লেখায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নফল রোজা শেষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুলাউড়ায় আদালতের নির্দেশনা ভঙ্গ করে কৃষকদের জমিতে ফসল রোপণের অভিযোগ ছাতকের ইউএনও’কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান ফুলবাড়ীতে বিজিবি’র অভিযানে মাদকদ্রব্য ও ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার সহকারি শিক্ষকদের সাটডাউন- বড়লেখায় কক্ষের তালা ভেঙ্গে পরীক্ষা নেওয়ালেন অভিভাবকরা

কাছারি পয়রাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ 

  • মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০২৩

Manual1 Ad Code
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :: কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী কাছারি পয়রাডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে রড বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে, বিদ্যালয়ের তৃতীয় তলায় একটি রুম নির্মাণ কাজ চলমান আছে। কাজের প্রয়োজনে ভবনের চিলাকোঠা ভেঙ্গে রড ও ইট বাহির করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি কমিটির অনুমোদন ছাড়াই রড ও ইট বিক্রি করে দেয়।
এ বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য কফিল উদ্দিন বলেন,আমরা ভোট করে স্কুলের কমিটি হয়েছি,হেড ম্যডাম আমাদের কোন কাজ সম্পর্কে জানায় না ,সভাপতি মিলে চিলাকোঠার সমস্ত মালামাল স্থানীয় হফিজুর রহমানের নিকট বিক্রি করে প্রধান শিক্ষক টাকা  আত্মসাৎ করেছে।
হাফিজুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এর সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি রড কিনেছি তবে ওজন করে নেইনি। স্থানীয় ভ্যান চালক শাহ আলম বলেন,তার ভ্যান দিয়ে রড নিয়ে বিক্রি করা হয়।
 হাফিজুর রহমান বলেন, হেড ম্যাডাম প্রতিদিন স্কুলে লেট করে আসে,আমাদের সই সাক্ষর ছাড়াই স্কুলের মালামাল বিক্রি করে দেয়।
আব্দুল মালেক বলেন, আমরা ভোট করে স্কুলের কমিটি হয়েছি অথচ আমাদের বাদ দিয়ে বিদ্যালয়ের জিনিস বিক্রি করে দিয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। শুধু তাই নয়, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য সহ প্রায় অর্ধশত অভিভাবক প্রধান শিক্ষকের অপসারনের দাবি তুলেছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মরিয়ম খাতুন রেখা বলেন,কমিটির অনুমোদন নিয়ে রড বিক্রি করেছি, এ ব্যপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের অনুমতি লাগে কি না, জানতে চাইলে তিনি বিলেন, স্কুলের মালামাল বিক্রি করতে শিক্ষা অফিসারের অনুমতি প্রয়োজন হয় না।
সভাপতি শফিকুল ইসলাম বলেন,অভিযোগ কারীদের অবগত করিয়ে মালামাল বিক্রি করেছি এবং ওই টাকা দিয়ে বিদ্যালয়ের ফ্যানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যগণ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দাখিল করেন।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার লুৎফর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন,  অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন


Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!