কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কে দূর্ঘটনায় এক নারীর মর্মান্তিক মৃত্যু বড়লেখায় ৯ মাসের পাকার কাজ ১৩ মাসে ৩ ভাগ! ঠিকাদারের স্বেচ্ছাচারিতায় চরম ভোগান্তি কমলগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গণপিটুনিতে এক ডাকাত নিহত : আহত ২ : আটক ৩ জন কুলাউড়ায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার কুলাউড়ায় এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি শতভাগ বাস্তবায়ন করেছে ৩টি প্রতিষ্ঠান ৩ মাস থেকে ১২ চা বাগানের শ্রমিকদের রেশন-বেতন বন্ধ কুলাউড়ার নবারুন আদর্শ বিদ্যাপীটের সভাপতির প্রবাস গমন উপলক্ষে সংবর্ধনা প্রদান কমলগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব “সেং কুটস্নেম” বড়লেখায় শিক্ষা ও সেবা ফাউন্ডেশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা ও পুরস্কার বিতরণ কুড়িগ্রামে শ্রমিক লীগ নেতাকে শ্রমিক দলে রাখার পায়তারা

কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত

  • রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০

এইবেলা, কুলাউড়া ::

শিক্ষকের দেয়া পড়া না পারায় দু’দফা বেত্রাঘাতে এক শিশু শিক্ষার্থী গুরুতরভাবে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহন করে। ছাত্রের নাম মুঈম মিয়া (১২)। সে কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের পীরের বাজার বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়অ জুনিয়র মাদ্রাসার হিফ্জ বিভাগের ছাত্র। শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকাল ৩টায় এ ঘটনাটি ঘটে।

নির্যাতিত শিশু ছাত্রের পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার হিফ্জ বিভাগের শিক্ষক হাফেজ শাহীন আহমদ ছাত্র মুঈম মিয়াকে বাড়ির পড়া দিয়েছিলেন। মুঈম শিক্ষকের দেওয়া পড়া শিখে না আসায় শনিবার সকালে প্রথম দফা এলোপাতাড়িভাবে তাকে বেত্রাঘাত করেন। শিক্ষককের বেত্রাঘাত সইতে না পেরে মাদ্রাসা থেকে দৌড়ে বাড়ি চলে যায়। বাড়িতে তার বাবা-মা হুজুরের (শিক্ষকের) বেত্রাঘাত দোয়া স্বরুপ বলে মুঈমে কবুঝিয়ে আবার মাদ্রাসায় পাঠালে শিক্ষক হাফেজ শাহীন আহমদ দ্বিতীয় দফায় তাকে বেত্রাঘাত করলে গুরুতরভাবে আহত হয়। আহত হয়ে বাড়ি ফিরলে শনিবার বিকালেই তাকে দ্রুত কমলগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করেন। রোববার দুপুরে শিশু মুঈমকে আবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে তার বাবা বাড়িয়ে ফিরিয়ে নেন।

শিশু ছাত্র মুঈমের বাবা আব্দুল খালিক বলেন, মাদ্রাসায় পড়া না পারলে ছাত্রকে শাসন করবেন তা ঠিক। তবে এবঅবে অমানবিক কায়দায় শাসন করা ঠিক হয়নি। তিনি এর জন্য সু-বিচার প্রার্থনা করেছেন। বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার সুপার হাফেজ নোমান আহমদ রোববার রাতে মাদ্রাসায় বসে এ ঘটনার বিচার করবেন বলেতাকে জানিয়েছেন।

বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার সুপার নোমান আহমদও এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সামাজিকভাবে বসে এর বিচার করে দিবেন।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews