মানসিক ভারসাম্যহীন মেয়ের ইটের আঘাতে মায়ের মৃত্যু মানসিক ভারসাম্যহীন মেয়ের ইটের আঘাতে মায়ের মৃত্যু – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৯:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জুড়ীতে স্থলবন্দর চালুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দলের এলাকা পরিদর্শন বড়লেখা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ নিয়াজ উদ্দীন কলেজ পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান কুলাউড়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৩ জনকে জরিমানা জুড়ীতে গাড়ি থামিয়ে বড়লেখার এক প্রবাসি ব্যবসায়িকে মারধর, টাকা লুট : থানায় মামলা কুলাউড়ায় আদালতের নির্দেশ অমান্য করেপাকা ঘর নির্মাণের অভিযোগ : বনবিভাগ- খাসিয়াদের মধ্যে উত্তেজনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪: কমলগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে ৪ জনসহ মোট ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা কুড়িগ্রামে আপন চাচির বটির কোপে ২ বছরের শিশুর মাথা বিচ্ছিন্ন কুলাউড়ায় মোঃ আব্দুল মতিন স্যার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচিত কুলাউড়ায় ২ টি প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা মে দিবসে বড়লেখায় শ্রমজীবীদের মাঝে নিসচা’র পানি ও স্যালাইন বিতরণ

মানসিক ভারসাম্যহীন মেয়ের ইটের আঘাতে মায়ের মৃত্যু

  • মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২০

এইবেলা, সুনামগঞ্জ ::

সুনামগঞ্জের জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলায় মানসিক ভারসাম্যহীন মেয়ের ইটের আঘাতে বৃদ্ধ মায়ের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এর আগে রাত ১০টায় দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শিমুলবাক ইউনিয়নের আক্তাপাড়া গ্রামে মেয়ের হাতে আহত হন তিনি।

নিহত শফিকুন নেছা আক্তাপাড়া গ্রামের ইস্কান্দর আলীর স্ত্রী। মেয়ে হালিমা বেগম (২২) ২ সন্তানের জননী ও ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে জানা গেছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সফিকুন নেছার মেয়ে হালিমা বেগম বছরের বেশীর ভাগ সময়ই ভারসাম্যহীন অবস্থায় থাকেন। ৩-৪ বছর আগে হালিমা বেগমকে সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার কামলাবাজ গ্রামে আলী নুরের সঙ্গে বিয়ে দেয়া হয়।

বিয়ের পর বেশীর ভাগ সময়ই মানসিক ভারসাম্যহীন থাকায় হালিমা বেগম তার বাবার বাড়ি আক্তাপাড়া গ্রামে বসবাস করে আসছিলেন।

সোমবার রাত ১০টায় তার মা সফিকুন নেছা মেয়ে হালিমা বেগমের রাতের বিছানা গুছিয়ে খাবার দিতে যান। এসময় লোহার শিকলে বাঁধা হালিমা বেগম পাশে থাকা ইট দিয়ে তার মা সফিকুন নেছার মাথায় সজোরে আঘাত করেন। এতে সফিকুন নেছার মাথার মগজ থেঁতলে বেরিয়ে আসে।

তাৎক্ষণিকভাবে পরিবারের লোকজন সফিকুন নেছাকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত ২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ সদর থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সফিকুন নেছার লাশ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন।

দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থানার ওসি কাজী মোক্তাদির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews