স্মৃতির অষ্টপ্রহরে কণ্ঠরাজ এন্ড্রু কিশোর – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শনে রেলওয়ে সচিব- সম্পন্নের ডেডলাইনেও বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় বড়লেখায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নফল রোজা শেষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুলাউড়ায় আদালতের নির্দেশনা ভঙ্গ করে কৃষকদের জমিতে ফসল রোপণের অভিযোগ ছাতকের ইউএনও’কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান ফুলবাড়ীতে বিজিবি’র অভিযানে মাদকদ্রব্য ও ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার সহকারি শিক্ষকদের সাটডাউন- বড়লেখায় কক্ষের তালা ভেঙ্গে পরীক্ষা নেওয়ালেন অভিভাবকরা কুলাউড়ার মুরইছড়া  সীমান্তে  ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বিএসএফের গুলিতে  যুবক নিহত কুলাউড়ায় নাগরিক সমন্বয় প্রকল্পের বার্ষিক টাউন হল মিটিং কর্মক্ষেত্রের চাহিদা অনুযায়ী নিজেকে গড়ে তুলতে হবে- ইউএনও মহিউদ্দিন বড়লেখায় প্রধান শিক্ষককে ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা প্রাক্তন ছাত্র গ্রেফতার

স্মৃতির অষ্টপ্রহরে কণ্ঠরাজ এন্ড্রু কিশোর

  • বুধবার, ৮ জুলাই, ২০২০

Manual4 Ad Code

 আবীর আকাশ ::

এন্ড্রু কিশোর। জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী। এটুকু বললে ভুল হবে, রীতিমতো বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেই নয় বিদেশি এমন লক্ষ লক্ষ শ্রোতা রয়েছে যে এন্ড্রু কিশোরের গানে, কণ্ঠে ব্যাকুল, মুগ্ধ। এমন দরদমাখা শিল্পী বাংলাদেশ তথা বাংলা সংগীতাঙ্গন আর পাবে কিনা সন্দিহান! এন্ড্রু কিশোর গানের প্রতিটি শব্দ বুঝে,দরদ দিয়ে, জাদুময়ী কন্ঠে সুর তুলে এমনভাবে উপস্থাপন করতেন যে, একেবারে সাধারণ কথায় বাধা গীতও শ্রোতারা লুফে নিতে বাধ্য হতো।এন্ডু কিশোর নিজেকে ‘কণ্ঠশ্রমিক’ হিসেবে পরিচয় দিতেন। কখনো ততার চচলন বলনে ভাবভঙ্গিমায় অহংকারের ছিটেফোঁটাও ছিলনা। যেকোনো সময় তিনি মানুষের সাথে অসাধারণ নৈপুণ্যতাশ মিশে যেতে পারতেন। তার কাছে গান নিয়ে কেউ ফিরে এসেছেন এমন শোনা যায়নি।

Manual6 Ad Code

কেবলমাত্র বাংলাদেশে নয় সারা বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষী সহ অগণিত অসংখ্য ভক্ত শ্রোতার হৃদয় হরণকারী শিল্পী এন্ডু কিশোর। তার অকাল প্রয়াণে ভক্তকূল শোকে, বেদনায় হতবিহবল। শ্রোতারা এন্ডুকিশোরকে এতটাই ভালবেসে যে তার গলায় তোলা যে কোন গানকে লুফে নিতো। এতে করে জনপ্রিয়তা ভালবাসায় ভালোলাগার শীর্ষে পৌঁছে যাওয়া এ গায়কের উপাধি ছিল ‘কন্ঠরাজ’। তার মত করে দরাজ কণ্ঠে গান গাওয়া শিল্পীর অভাব এতটাই যে, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ তা আর কাটিয়ে উঠতে পারবে না। অপূরণীয় ক্ষতিসাধনে ফেলে, সবার ভালবাসার জাল ছিন্ন করে,ক্ষণস্থায়ী পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে অনন্তলোকে অনন্ত জীবনে পাড়ি দিয়েছেন এন্ড্রু কিশোর।

আমার কৈশোর জীবন জুড়ে রয়েছে এন্ড্রোকিশোরের গান। আমার শৈশব কৈশোরের সহযোদ্ধা নাসির উদ্দিন। আমরা দুজনে চলার পথে সব সময় এন্ড্রো কিশোরের গান আওড়াতাম। যখন যে ক্যাসেট বাজারে আসতে সেটা কিনে এনে গান মুখস্ত করতাম। একটা গান প্রায় একশত বারের মত শুনতাম। সিনেমা দেখতাম। যে ছবিতে এন্ড্রোকিশোরের গান ব্যবহার করা হয়েছে সে ছবি পাঁচ সাত বার করে দেখতাম। যদি এন্ড্রোকিশোরের গান না থাকতো তাহলে আমরা বলাবলি করতাম- অমুক নায়ক এর মুখে অমুক শিল্পীর গান ম্যাচিং হয়নি। আফসোস করতাম। পরিচালক এন্ড্রোকিশোরের গান ব্যবহার করেননি। আমাদের মত এরকম বহু দর্শক-শ্রোতার কারণেই হয়তো এন্ডুকিশোরকে প্লেব্যাক সম্রাট উপাধি দিতে বাধ্য হয়েছে। এরকম ভালোবাসার কথা আমি এফবি’র মেসেঞ্জার করে এন্ড্রোকিশোরকে জানিয়েছি।

বাংলা ভাষায় সর্বধিক গাওয়া গানের শিল্পী এন্ড্রকিশোর। ১৫ হাজার গান গেয়েছেন এই শিল্পী। তিনি বাংলাদেশকে ছেড়ে কোথাও থাকতে চাননি। বহু দেশের বহু নামিদামী পরিচালক প্রযোজক গীতিকার ক্যাসেট কোম্পানি তার গলা কিনে নিতে চেয়েছিলো, এন্ড্রকিশোর সস্তা জনপ্রিয়তায় গা ভাসিয়ে দেননি। তিনি তাঁর জন্মভূমি মাতৃভূমি বাংলাদেশকে ভালোবেসে আমৃত্যু এদেশেই রয়ে গেছেন

দীর্ঘদিন ধরে ব্লাড ক্যান্সারে ভুগে না ফেরার দেশে চলে গেছেন আটবারের চলচ্চিত্র পুরষ্কারপ্রাপ্ত বরেণ্য শিল্পী এন্ড্রু কিশোর। তিনি বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের বহু চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। যেজন্য তিনি ‘প্লেব্যাক সম্রাট’ নামে পরিচিত।

এতোটাই আঞ্চলিক প্রীতি ছিলো এন্ড্রু কিশোরের যে সবসময় তিনি রাজশাহীকে বুকে ধারণ করতেন। তার শেষ ইচ্ছে ছিল রাজশাহীর মাটিতেই শায়িত থাকবেন। কিংবদন্তি শিল্পী এন্ড্রু কিশোর জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠেও একদিনের জন্য রাজশাহীকে ভুলেননি। জন্ম, শৈশব, কৈশোর ও যৌবনের শত স্মৃতি বুকে ধারণ করেই সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটে ৬৫ বছর বয়সে লক্ষ কোটি ভক্তকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে পরলোকে চলে গেলেন এন্ড্রু কিশোর।

Manual3 Ad Code

এন্ড্রু কিশোরের কথা মনে পড়লে প্রথম গান শোনার স্মৃতির কথা মনে পড়ে। আমার প্রথম গান শোনার স্মৃতি, ওই সব দুপুরে—মাঠের ধারে পুকুরপাড়ে। মনে আছে, ওদের বাইরের ঘরটায় চিত হয়ে বিছানায় শুয়ে গান শুনছি। সম্ভবত বন্ধুর বোনেরাই শুনত। নইলে আমাদের মতো পিচ্চির রেডিওতে গান শোনার কথা না। তখন রেডিও ভরপুর থাকত নতুন নতুন সিনেমার গানে।

এন্ড্রু কিশোরের চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৭ সালে আলম খান সুরারোপিত মেইল ট্রেন চলচ্চিত্রের “অচিনপুরের রাজকুমারী নেই যে তার কেউ” গানের মধ্য দিয়ে। তার রেকর্ডকৃত দ্বিতীয় গান বাদল রহমান পরিচালিত এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী চলচ্চিত্রের ‘ধুম ধাড়াক্কা’। তবে এ জে মিন্টু পরিচালিত ১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত প্রতীজ্ঞা চলচ্চিত্রের ‘এক চোর যায় চলে’ গানে প্রথম দর্শক তার গান শুনে এবং গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে। তিনি অন্যান্য প্লেব্যাক গান রেকর্ড করেন যেমন ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’, ‘ভালবেসে গেলাম শুধু’ এর মতো জনপ্রিয় সব গান।

আরও পরে, যখন স্কুলে পড়ি, তখনকার একটা গান মনে ধরেছিল: ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে, রইব না আর বেশি দিন তোদের মাঝারে’। এখানেও সেই চলে যাওয়ার বিষাদ। তবে স্কুলে আমরা এই গান নিয়ে মজাই করতাম। খেলার পিরিয়ডে কারও বাথরুম চাপলে সে গাইত, ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে…’।

তার সবচেয়ে জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে, জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প, হায়রে মানুষ রঙের ফানুস, ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে, আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি, আমার বুকের মধ্যে খানে, আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম গান, ভেঙেছে পিঞ্জর মেলেছে ডানা, সবাই তো ভালোবাসা চায় প্রভৃতি।

রেডিওর দিনের পরে আমাদের শৈশব তখন টিভিময়। শুক্রবার সকালে আমরা দেখতাম ‘টারজান’, আর মা-বাবারা রাতে দেখতেন ‘ছায়াছন্দ’। ঢাকাই সিনেমার গানের অনুষ্ঠান। সেখানেও দুটি গানের স্মৃতি খুব জ্বলজ্বলে, সাবিনা ইয়াসমীনের গাওয়া ‘ওই চাঁদ ডাকে ওই রাত ডাকে, আজ তুমি কোথাও’ আর এন্ড্রু কিশোরের গাওয়া ‘হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস দম ফুরাইলেই ঠুস’। শিল্পীদের নাম তো পরে জানা, তবে মনে রাখার কারণ বোধ করি দুটি গানেরই আধিভৌতিক আমেজ। আমার মনে হতো, কেউ মারা গেছে, চাঁদ আর রাত মিলে ডেকেও তাকে আর পাওয়া যাচ্ছে না। হায়রে মানুষ রঙিন ফানুসও মৃত্যুচিন্তার গান। কিশোর বয়সে বোধ হয় একবার করে মৃত্যুচিন্তা সবারই আসে। আমার মৃত্যুচিন্তার উদ্বোধনী সংগীত, সেই অর্থে, এন্ড্রু কিশোরের গাওয়া।

এন্ড্রু কিশোরের গাওয়া একেকটি গান আমার মতো অনেকের হাঁটি হাঁটি পায়ের একেকটি পদক্ষেপের দাগ ধরে আছে। যেমন তাঁর গাওয়া ‘সবাই তো ভালোবাসা চায়, কেউ পায় কেউবা হারায়, তাতে প্রেমিকের কী আসে-যায়’ অনেক দিন হয়ে ছিল কচি তারুণ্যের বিষাদের কাব্য। কচি মনে এই গান এই বোধ জুড়েছিল যে, ভালবাসা কেবল পাওয়ার না, দেওয়ারও। কিশোরের গান আমাদের শৈশবের, তারুণ্যের একেকটি পর্বকে চিহ্নিত করে আছে। আমাদের কিশোরবেলার গানের রাজকুমারের নামটা তাই এন্ড্রু কিশোর। ঢাকাই সিনেমার গান মানেই তাই এন্ড্রু কিশোর। তাঁর একটা গান থাকলেই সিনেমা অনেকটা হিট। একটা সময় তো সুরকার আলম খান আর এন্ড্রু কিশোরের গলা, দুজনে দুজনার হয়ে গিয়েছিল।

কিন্তু এহেন রাজকুমারকেও চিকিৎসার জন্য হাত পাততে হয়েছে। তাঁকে মুম্বাইয়ে রেখে দিতে চেয়েছিলেন উপমহাদেশের গানের মায়েস্ত্রো আর ডি বর্মন। কিন্তু তিনি সে প্রস্তাব ফিরিয়ে ঢাকাইয়া শিল্পী হিসেবেই থেকে যেতে চেয়েছেন এবং সেটাই থেকে গেছেন আমৃত্যু। মুম্বাইয়ে গিয়ে তিনি দেখেছেন জনপ্রিয় গীতিকার, সুরকার, গায়ক-গায়িকার কী প্রতাপ, কী শানশওকত। অথচ এই ঢাকা আমাদের রাজকুমার আমাদের রাজকন্যাদের কী দিয়েছে? জনগণের অফুরান ভালোবাসা তাঁরা পেয়েছেন সত্য, কিন্তু জনসমক্ষে না থাকলেই সেই ভালোবাসাও মুখ লুকিয়েছে। রেডিও-টিভি ও ক্যাসেটের যুগে শীর্ষে থাকতেন এন্ড্রু কিশোর। একজন তো বলেইছেন, এন্ড্রু কিশোরের গান শোনার জন্য দেশে রেডিও বিক্রির ব্যবসা চাঙা হয়েছিল।

আমাদের সাবিনা ইয়াসমীন, রুনা লায়লা, আব্দুল জব্বার, সুবীর নন্দী, এন্ড্রু কিশোর, আব্দুল হাদী, খুরশিদ আলম, নীনা হামিদদের মধ্যে এন্ড্রু কিশোর ছিলেন রক আর মেলডি মেশানো বাংলার রোমান্টিক বিরহী ঘরানার শিল্পী। আফসোস, বাংলা গানের অপর দিগন্ত, পশ্চিম বাংলা এই উদয়ভূমির ‘উদিত দুঃখের দেশের গান’ খুব একটা চিনল না। ‘চিনলাই না তুমি চিনলাই না।’ এন্ড্রু কিশোরের তুলনা করতে হলে আরেক কিংবদন্তি কিশোর কুমারের সঙ্গেই হয়। বাংলা গানের মুক্তির একটা সুর যাকে তারা বলে পুর্ব বাংলা, তা সেই বাংলাদেশেই হয়েছে। এটা মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়েই হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পর লোকের মুডই অন্য রকম হয়ে গেছে এই দেশে। সেই সপ্রাণতার, তেজবান গায়কি, একধরনের মুক্তির আসওয়াদ এন্ড্রু কিশোরের গলায় পাওয়া যায়। যেন বিরাট কোনো দুঃখ দিগন্তকে বাজায়ে চলে যাচ্ছে, কিন্তু তাঁর গলায় ফুর্তির, মুক্তির সুর। এন্ড্রু কিশোরের গান ঢাকার আধুনিকতার খুব লাবণ্যময় ও ধারালো গলার স্বাক্ষর।শিল্পীর স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী অধ্যাপক দীপকেন্দ্র নাথ দাস বলছিলেন, এন্ড্রু কিশোর রাজশাহীর কথা, রাজশাহীর বন্ধুদের কথা, রাজশাহীর সব শ্রেণী পেশার মানুষের সঙ্গে মিশতেন। সময় কাটাতেন। তুমুল ব্যস্ততার সময়েও ছুটে আসতেন রাজশাহীতে। সবাইকে ডেকে নিয়ে আড্ডায় মেতে উঠতেন।

Manual4 Ad Code

এন্ড্রু কিশোর গত বছর মার্চে সিঙ্গাপুর থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেই রাজশাহীতে যান। ওই সময় স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের সঙ্গে আগের মতোই সময় কাটিয়েছেন। আড্ডা হৈ হুল্লোড় খাওয়া দাওয়া কোনো কিছুই বাদ যায়নি।

রাজশাহীতেও ব্যক্তি এন্ড্রু কিশোর ছিলেন সবার ভালোবাসার মানুষ।

১৯৫৫ সালের ৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন এন্ড্রু কিশোর। তিনি আব্দুল আজিজ বাচ্চুর অধীনে প্রাথমিকভাবে সঙ্গীত পাঠ গ্রহণ শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধের পর কিশোর নজরুল, রবীন্দ্রনাথ, আধুনিক, লোক ও দেশাত্মবোধক গানে রেডিওতে তালিকাভুক্ত শিল্পী ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর কিশোর নজরুল, রবীন্দ্রনাথ, আধুনিক, লোক ও দেশাত্মবোধক গান শ্রেণিতে রাজশাহী বেতারের সঙ্গে তালিকাভুক্ত ছিলেন।

ব্যক্তিগত জীবনে এন্ড্রু কিশোরের দুটি সন্তান রয়েছে। প্রথম সন্তানের নাম সংজ্ঞা আর দ্বিতীয় জনের নাম সপ্তক। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগে পড়াশোনা করেছেন।

এ গুঁণী শিল্পী দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করে সোমবার সন্ধ্যায় রাজশাহী মহানগরীর মহিষবাথান এলাকায় তার বোন ডা. শিখা বিশ্বাসের বাড়িতে এন্ড্রু কিশোর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। শুভ বিদায় প্রিয় গানের রাজা।#

Manual5 Ad Code

আবীর আকাশ : লেখক কবি প্রাবন্ধিক কলামিস্ট ও সাংবাদিক। সম্পাদক: আবীর আকাশ জার্নাল

সংবাদটি শেয়ার করুন


Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!