ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কমলগঞ্জে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর প্রভাব এবং পরিবেশগত সমস্যা বিষয়ক প্রচারাভিযান কমলগঞ্জ উপজেলা বিএনপির দীর্ঘদিনের কোন্দল মেটালেন জেলা আহবায়ক জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস উপলক্ষে ‘ফ্রেন্ডশিপ’ এর জেলা পর্যায়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘প্রতিবন্ধিতা বিষয়ক এ্যাওয়ার্ড’ অর্জন ওসমানীনগর উপজেলা প্রশাসনের বিজয় দিবসের প্রস্তুতি সভা কমলগঞ্জে ইউপি সদস্যের বন সংলগ্ন সরকরি জমি দখল করে ঘর নির্মাণ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে কমলগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা রাজনগরে ২ মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু নবীগঞ্জে ‘সনাতন-দীননাথ কল্যাণ ট্রাস্ট’-এর উদ্যোগে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত  কুলাউড়া রাস্তা জবর দখলের চেষ্টা শীর্ষক সংবাদের সংশোধন কুলাউড়ার লক্ষ্ণীপুর চা বাগান ভূমিখেকোদের কবল থেকে উদ্ধার ও চা শ্রমিকদের পূর্নবাসনের দাবী

ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি

  • শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪

ইবি ডেস্ক :::  ফেনী জেনারেল হাসপাতালে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি হয়েছেন। এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭১ জন। বাড়ছে শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যাও। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোবারক হোসেন দুলাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জানা গেছে, স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ফেনী জেনারেল হাসপাতালের নিচতলা পানিতে তলিয়ে যায়। এতে করে গত এক সপ্তাহ হাসপাতালের স্বাভাবিক চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে পড়ে। বিকল্প হিসাবে শহরের সাতটি প্রাইভেট হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা কার্যক্রম চালু করা হয়েছিল। বুধবার থেকে হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হয়েছে। এদিকে হাসপাতালের করিডরে, মেঝেতে ও বিভিন্ন ওয়ার্ডে চিকিৎসকদের পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ রোগী ও স্বজনদের।

বৃহস্পতিবার হাসপাতালে সাপে কাটা রোগী নিয়ে আসা দিদারুল ইসলাম বলেন, আসার পর চিকিৎসক বলেন-এটা নাই, ওটা নাই। তাদের যেন চিকিৎসা দিতে অনীহা। রোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করেন তারা।

তবে হাসপাতাল সূত্র জানায়, বন্যা চলাকালে এক সপ্তাহে নার্সরা প্রায় ৫০টি ডেলিভারি করায়। কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরও হাসপাতালের চিকিৎসা কার্যক্রম এখনও পুরোদমে শুরু হয়নি। প্যাথলজি, স্কেনো, ডায়ালাইসিস ও এনআইসিউ ওয়ার্ড, ইমার্জেন্সি ও স্টোর রুম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পুরোপুরি সেবা কার্যক্রম চালু হতে আরও সময় লাগবে।

সিনিয়র স্টাফ নার্স কল্পনা কুরি বলেন, গত ৮ দিনে হাসপাতালে ৯৮ জন রোগী ভর্তি হলেও স্বাভাবিক ও অস্ত্রোপচারসহ ৪৮ প্রসূতি মায়ের বাচ্চা প্রসব হয়। মঙ্গলবার থেকে চিকিৎসকরা কাজে যোগ দিলেও এর আগে নার্স দিয়েই হাসপাতালের প্রসূতি সেবা অব্যাহত ছিল।

ডা. মোবারক হোসেন বলেন, আকস্মিক বন্যায় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। আশা করি আগামী ২ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews